আজকাল ওয়েবডেস্ক: হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে জীবনাবসান হয় গ্রাহাম থর্পের। কিন্তু ইংল্যান্ডের প্রাক্তন ক্রিকেটারের মৃত্যুর সাতদিন পর আসল কারণ জানা গেল। সোমবার তাঁর পরিবার জানায়, আত্মহত্যা করেন থর্পে। মৃত ক্রিকেটারের স্ত্রী আমান্ডা জানান, নিজের শারীরিক অবস্থা নিয়ে গত দুই বছর ধরে বিষন্ন ছিলেন থর্পে। ৫ আগস্ট পরলোক গমন করেন প্রাক্তন ইংলিশ ক্রিকেটার। এই খবর জানায় ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড। ইংল্যান্ডের প্রাক্তন অধিনায়ক মাইক অর্থারটনকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে তাঁর স্ত্রী জানান, মানসিক অবসাদে ভুগছিলেন থর্পে।
আমান্ডা বলেন, 'স্ত্রী এবং দুই মেয়ের আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও অবস্থার উন্নতি হয়নি। নিজের পরিবারকে ভালবাসতেন থর্পে। আমরাও ওর জন্য প্রাণপাত করে দিয়েছি। সম্প্রতি অবস্থার অবনতি হয়। ভাবতে শুরু করে, ওকে ছাড়া আমরা ভাল থাকব। সেই বিশ্বাসে নিজের জীবন নিয়ে নিল। গত কয়েক বছর ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিল। ২০২২ সালের মে মাসে প্রথমবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে। যার ফলে দীর্ঘদিন আইসিইউতে থাকতে হয়।' ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও অবসাদ কাটাতে পারেনি। মাঝেমধ্যেই সেটা চূড়ান্ত পর্যায় চলে যায়। পরিবারের আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও তাঁর মানসিক অবস্থার উন্নতি হয়নি। তাঁর মেয়ে কিটি জানান, 'মনে হতো বাবার শরীরে অন্য কেউ আটকে আছে। একটা সময়ের পর এই জায়গা থেকে বেরোনোর কোনও রাস্তা ছিল না।' এবার তাঁর নামে একটি ফাউন্ডেশন গড়ার চেষ্টা করছে থর্পের পরিবার।
আমান্ডা বলেন, 'স্ত্রী এবং দুই মেয়ের আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও অবস্থার উন্নতি হয়নি। নিজের পরিবারকে ভালবাসতেন থর্পে। আমরাও ওর জন্য প্রাণপাত করে দিয়েছি। সম্প্রতি অবস্থার অবনতি হয়। ভাবতে শুরু করে, ওকে ছাড়া আমরা ভাল থাকব। সেই বিশ্বাসে নিজের জীবন নিয়ে নিল। গত কয়েক বছর ধরে মানসিক অবসাদে ভুগছিল। ২০২২ সালের মে মাসে প্রথমবার আত্মহত্যার চেষ্টা করে। যার ফলে দীর্ঘদিন আইসিইউতে থাকতে হয়।' ক্রিকেটের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও অবসাদ কাটাতে পারেনি। মাঝেমধ্যেই সেটা চূড়ান্ত পর্যায় চলে যায়। পরিবারের আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও তাঁর মানসিক অবস্থার উন্নতি হয়নি। তাঁর মেয়ে কিটি জানান, 'মনে হতো বাবার শরীরে অন্য কেউ আটকে আছে। একটা সময়ের পর এই জায়গা থেকে বেরোনোর কোনও রাস্তা ছিল না।' এবার তাঁর নামে একটি ফাউন্ডেশন গড়ার চেষ্টা করছে থর্পের পরিবার।
