প্রসেসড মিট (বেকন, সসেজ, হ্যাম)ঃ প্রসেসড খাবারে রাসায়নিক ও নাইট্রেট থাকার কারণে এগুলো লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি করে এবং দীর্ঘমেয়াদে ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়াতে পারে।
2
7
ভাজা খাবারঃ ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, বার্গার, প্যাকেটজাত ভাজা স্ন্যাকসের মধ্যে থাকা ট্রান্স ফ্যাট লিভারে ফ্যাট জমাতে শুরু করে। ফলে লিভারের স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়।
3
7
ইনস্ট্যান্ট নুডল ও প্যাকেটজাত স্ন্যাকসঃ এই ধরনের খাবারে থাকে অতিরিক্ত সোডিয়াম ও কৃত্রিম সংরক্ষণকারী। এগুলো খেলে লিভারে বিষক্রিয়া হতে পারে।
4
7
বেকারি পণ্য (কেক, বিস্কুট, সাদা ব্রেড)ঃ রিফাইন্ড ফ্লাওয়ার ও অতিরিক্ত চিনি দিয়ে তৈরি এই ধরনের খাবার ইনসুলিন রেজিস্টেন্স তৈরি করে। যা ফ্যাটি লিভারের অন্যতম কারণ।
5
7
রেড মিট (গরু, খাসি)ঃ স্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ হওয়ায় রেড মিট হজমের পর লিভারের ওপর অপ্রয়োজনীয় চাপ তৈরি করে। বিকল্প হিসেবে মুরগির মাংস বা মাছ ভাল।
6
7
বাজারচলতি ফলের জুসঃ ‘ফ্রুট জুস’ নাম থাকলেও বাজারচলতি ফলের রসে থাকে কৃত্রিম ফ্লেভার ও চিনি, যা লিভারের জন্য নরম পানীয়ের মতোই ক্ষতিকর।
7
7
অতিরিক্ত লবণাক্ত খাবারঃ চিপস, প্যাকেটজাত স্যুপ, ফ্রোজেন খাবারে নুনের মাত্রা অনেক বেশি থাকে। নিয়মিত খেলে লিভার ফাইব্রোসিসের ঝুঁকি বাড়ে।