আজকাল ওয়েবডেস্ক: জয়নগরে খুনের পরদিন গ্রামে ঢুকতে বাধা ঘরছাড়াদের। বাধা পেলেন তাঁদের সঙ্গে থাকা সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী, কান্তি গাঙ্গুলি, শমীক লাহিড়ীরা। যদিও পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় ঘরছাড়াদের গ্রামে ঢুকতে কোনও বাধা দেওয়া হয়নি। শুধুমাত্র বহিরাগতদের আটকানো হয়েছে। সোমবার ভোরবেলা নামাজ পড়তে যাওয়ার সময় খুন হন এলাকার তৃণমূল নেতা সইফুদ্দিন লস্কর। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এক সন্দেহভাজনকে ধরে পিটিয়ে মেরে দেয় উত্তেজিত জনতা। এরপরেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় দলুয়া খাকি গ্রামের বেশ কয়েকটি বাড়িতে।
অভিযোগ, বেছে বেছে সিপিএম সমর্থকদের বাড়িতেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। আতঙ্কে ঘরছাড়া হন বাসিন্দারা। আক্রান্তদের অভিযোগ, পুলিশের উপস্থিতিতেই তাঁদের বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে। এদিন দুপুরে ঘরছাড়াদের নিয়ে দলুয়া খাকি গ্রামে ঢুকতে গেলে প্রবেশপথের মুখে ব্যারিকেড করে পুলিশ। আটকে দেওয়া হয় সকলকে। কেন আটকানো হচ্ছে এবং সে বিষয়ে লিখিত নির্দেশ যখন সিপিএম নেতারা পুলিশের কাছে দেখতে চান তখন কিন্তু পুলিশ এরকম কোনও নির্দেশ দেখাতে পারেনি বলেই অভিযোগ।
অভিযোগ, বেছে বেছে সিপিএম সমর্থকদের বাড়িতেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। আতঙ্কে ঘরছাড়া হন বাসিন্দারা। আক্রান্তদের অভিযোগ, পুলিশের উপস্থিতিতেই তাঁদের বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে। এদিন দুপুরে ঘরছাড়াদের নিয়ে দলুয়া খাকি গ্রামে ঢুকতে গেলে প্রবেশপথের মুখে ব্যারিকেড করে পুলিশ। আটকে দেওয়া হয় সকলকে। কেন আটকানো হচ্ছে এবং সে বিষয়ে লিখিত নির্দেশ যখন সিপিএম নেতারা পুলিশের কাছে দেখতে চান তখন কিন্তু পুলিশ এরকম কোনও নির্দেশ দেখাতে পারেনি বলেই অভিযোগ।
