আজকাল ওয়েব ডেস্ক: রসুন নিয়ে বাঙালিদের খানিকটা ছুঁতমার্গ আছে। বাঙালিদের মধ্যে রসুনকে আমিষ বলেই ধরা হয়। তাই পুজো পাঠের জায়গায় তার নো এন্ট্রি। কিন্তু এক টুকরো রসুন যে খাবারের স্বাদ নিমেষে বদলে দিতে পারে তা বলাই বাহুল্য। তবে শুধু রান্নাই নয়, পরিচিত এই আনাজ শরীরের অনেক রোগের দাওয়াই হিসাবেও কাজ করে। বহু স্বাস্থ্যগুণে ভরপুর রসুন দূর করতে পারে আপনার বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা। 
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রসুন অনেক ধরনের পুষ্টিতে ভরপুর। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, পটাসিয়াম, জিঙ্ক, কপার, থায়ামিন এবং রাইবোফ্লাভিন, ফাইবারের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান।
খালি পেটে রসুন খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। যে কারণে শরীরকে অনেক ধরনের রোগ থেকে প্রতিরোধ করে এই আনাজ। ঠান্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর বা অন্যান্য সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে রসুন।
নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রসুনের নির্যাস উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়ক। একইসঙ্গে ডায়াবেটিস রোগীরা কাঁচা রসুন খেলে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। রসুনের অ্যালিসিন যৌগ সুগার নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রতিদিন ৩-৪টি রসুন চিবিয়ে খেলে কমবে বাড়তি ওজনও। রসুন সামগ্রিকভাবে শরীরকে ডিটক্স করতে কাজ করে। এটি খেলে পরজীবী এবং পোকামাকড় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে ক্যানসার, ডায়াবেটিস, বিষণ্নতার মতো রোগের ঝুঁকি কম হয়।
কাঁচা রসুনের খোসা ছাড়িয়ে একটু থেঁতো করে খাওয়ার পর সঙ্গে উষ্ণ জল খেয়ে নিন এক গ্লাস। চাইলে উষ্ণ জলে সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন। এছাড়া কাঁচা রসুনের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ার পর এক গ্লাস গরম জল খেতে পারেন। এটি পেটের ভুঁড়ি কমাতেও বেশ কার্যকরী।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, রসুন অনেক ধরনের পুষ্টিতে ভরপুর। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট, পটাসিয়াম, জিঙ্ক, কপার, থায়ামিন এবং রাইবোফ্লাভিন, ফাইবারের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান।
খালি পেটে রসুন খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। যে কারণে শরীরকে অনেক ধরনের রোগ থেকে প্রতিরোধ করে এই আনাজ। ঠান্ডা, সর্দি-কাশি, জ্বর বা অন্যান্য সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে রসুন।
নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রসুনের নির্যাস উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়ক। একইসঙ্গে ডায়াবেটিস রোগীরা কাঁচা রসুন খেলে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন। রসুনের অ্যালিসিন যৌগ সুগার নিয়ন্ত্রণ করে।
প্রতিদিন ৩-৪টি রসুন চিবিয়ে খেলে কমবে বাড়তি ওজনও। রসুন সামগ্রিকভাবে শরীরকে ডিটক্স করতে কাজ করে। এটি খেলে পরজীবী এবং পোকামাকড় থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এছাড়াও নিয়মিত কাঁচা রসুন খেলে ক্যানসার, ডায়াবেটিস, বিষণ্নতার মতো রোগের ঝুঁকি কম হয়।
কাঁচা রসুনের খোসা ছাড়িয়ে একটু থেঁতো করে খাওয়ার পর সঙ্গে উষ্ণ জল খেয়ে নিন এক গ্লাস। চাইলে উষ্ণ জলে সামান্য মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন। এছাড়া কাঁচা রসুনের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে খাওয়ার পর এক গ্লাস গরম জল খেতে পারেন। এটি পেটের ভুঁড়ি কমাতেও বেশ কার্যকরী।
