কৌশিক রায়:
প্রত্যাশা ছিলই, সমর্থকরাও বুক বাঁধছিলেন আশায়। মোহনবাগান দিবস হলে কী হবে দিনটা খারাপ গেল না ইস্টবেঙ্গলের জন্যও। ডুরান্ড কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স ফুটবল টিমকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সহজ জয় দিয়ে মরসুম শুরু করল লাল হলুদ। ম্যাচের সারাংশ এক কথায় লিখতে গেলে উদাহরণ তালাল- দিমি জুটি। যতক্ষণ এদিন তালাল মাঠে ছিলেন ক্রমাগত গোলের সুযোগ তৈরি করে গেছেন। মাঝেমধ্যে নিজেও বক্সের ভেতর ঢুকে গেছেন। দ্বিতীয়ার্ধে দিয়ামানতাকোস নামার পর আক্রমণের ঝাঁঝ আরও বাড়ায় লাল হলুদ।
তারুণ্য এবং নয়া বিদেশিদের নিয়ে দল সাজিয়েছিলেন কার্লেস কুয়াদ্রাত। মেহেদি তালাল, সল ক্রেসপো, হিজাজি মাহেরকে নিয়ে প্রথম একাদশ সাজিয়েছিলেন লাল হলুদ কোচ। শুরু থেকেই আক্রমণে উঠছিল ইস্টবেঙ্গল। মাঝমাঠে বল দখলে রেখেছিলেন তালাল, ক্রেসপোরা। সাজানো বলে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও গোলের মুখ খুলতে পারেননি লাল হলুদ ফরোয়ার্ড ডেভিড লালানসাঙ্গা। ১৭ মিনিটের মাথায় নাওরেম মহেশ সিংয়ের লং রেঞ্জার গোলের ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়। তার এক মিনিট পরেই খেলার বিপরীতে গিয়ে এগিয়ে যায় এয়ারফোর্স। সৌরভ সাধুখার বাড়ানো ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে গোল করেন নাওরেম সমানন্দা সিং। পিছিয়ে পড়লেও ইস্টবেঙ্গলকে কখনোই অস্বস্তিতে দেখায়নি।
বরং এদিন অনেক বেশি গোছানো খেলা দেখা গিয়েছে। মরসুমের প্রথম ম্যাচ হলেও গোছানো কম্বিনেশন দেখা গিয়েছে ফুটবলারদের মধ্যে। কলকাতা লিগে খেলা তরুণদেরও ছন্দে দেখা গিয়েছে এদিন। ৪৩ মিনিটের মাথায় মেহেদি তালালের বাড়ানো পাস থেকে ছোট্ট চিপে সমতা ফেরান ডেভিড। দ্বিতীয়ার্ধে জোড়া পরিবর্তনে ডেভিডের জায়গায় আসেন দিয়ামানতাকোস এবং মহেশের জায়গায় আসেন বিষ্ণু। ৬০ মিনিটের মাথায় মার্ক জোথানপুইয়ার বাড়ানো ক্রসে শক্তিশালী হেডে দলকে এগিয়ে দিলেন ডেভিড। প্রথম ম্যাচে নেমেই নিজের জাত চিনিয়ে দিলেন গ্রীক স্ট্রাইকার। দ্বিতীয় গোলের ঠিক আট মিনিট পর দিয়ামানতাকোসের পাস থেকে গোল করে যান সল ক্রেসপো।
প্রত্যাশা ছিলই, সমর্থকরাও বুক বাঁধছিলেন আশায়। মোহনবাগান দিবস হলে কী হবে দিনটা খারাপ গেল না ইস্টবেঙ্গলের জন্যও। ডুরান্ড কাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ইন্ডিয়ান এয়ারফোর্স ফুটবল টিমকে ৩-১ গোলে হারিয়ে সহজ জয় দিয়ে মরসুম শুরু করল লাল হলুদ। ম্যাচের সারাংশ এক কথায় লিখতে গেলে উদাহরণ তালাল- দিমি জুটি। যতক্ষণ এদিন তালাল মাঠে ছিলেন ক্রমাগত গোলের সুযোগ তৈরি করে গেছেন। মাঝেমধ্যে নিজেও বক্সের ভেতর ঢুকে গেছেন। দ্বিতীয়ার্ধে দিয়ামানতাকোস নামার পর আক্রমণের ঝাঁঝ আরও বাড়ায় লাল হলুদ।
তারুণ্য এবং নয়া বিদেশিদের নিয়ে দল সাজিয়েছিলেন কার্লেস কুয়াদ্রাত। মেহেদি তালাল, সল ক্রেসপো, হিজাজি মাহেরকে নিয়ে প্রথম একাদশ সাজিয়েছিলেন লাল হলুদ কোচ। শুরু থেকেই আক্রমণে উঠছিল ইস্টবেঙ্গল। মাঝমাঠে বল দখলে রেখেছিলেন তালাল, ক্রেসপোরা। সাজানো বলে বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেও গোলের মুখ খুলতে পারেননি লাল হলুদ ফরোয়ার্ড ডেভিড লালানসাঙ্গা। ১৭ মিনিটের মাথায় নাওরেম মহেশ সিংয়ের লং রেঞ্জার গোলের ওপর দিয়ে বেরিয়ে যায়। তার এক মিনিট পরেই খেলার বিপরীতে গিয়ে এগিয়ে যায় এয়ারফোর্স। সৌরভ সাধুখার বাড়ানো ক্রসে মাথা ছুঁইয়ে গোল করেন নাওরেম সমানন্দা সিং। পিছিয়ে পড়লেও ইস্টবেঙ্গলকে কখনোই অস্বস্তিতে দেখায়নি।
বরং এদিন অনেক বেশি গোছানো খেলা দেখা গিয়েছে। মরসুমের প্রথম ম্যাচ হলেও গোছানো কম্বিনেশন দেখা গিয়েছে ফুটবলারদের মধ্যে। কলকাতা লিগে খেলা তরুণদেরও ছন্দে দেখা গিয়েছে এদিন। ৪৩ মিনিটের মাথায় মেহেদি তালালের বাড়ানো পাস থেকে ছোট্ট চিপে সমতা ফেরান ডেভিড। দ্বিতীয়ার্ধে জোড়া পরিবর্তনে ডেভিডের জায়গায় আসেন দিয়ামানতাকোস এবং মহেশের জায়গায় আসেন বিষ্ণু। ৬০ মিনিটের মাথায় মার্ক জোথানপুইয়ার বাড়ানো ক্রসে শক্তিশালী হেডে দলকে এগিয়ে দিলেন ডেভিড। প্রথম ম্যাচে নেমেই নিজের জাত চিনিয়ে দিলেন গ্রীক স্ট্রাইকার। দ্বিতীয় গোলের ঠিক আট মিনিট পর দিয়ামানতাকোসের পাস থেকে গোল করে যান সল ক্রেসপো।
