আজকাল ওয়েবডেস্ক: নরওয়ের আর্কটিক দ্বীপ সোয়ালবার্ড তার অনন্য এবং রহস্যময় নিয়মের জন্য বিখ্যাত। এটি বিশ্বের একমাত্র স্থান যেখানে মানুষের জন্ম এবং মৃত্যু নিষিদ্ধ। সূর্যহীন শীতের মাসগুলি হতাশার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায় বলে এটি ‘বিষণ্ণ দ্বীপ’ নামে পরিচিত। ৪০টিরও বেশি দেশ দ্বারা অনুমোদিত ১৯২০ সালের সোয়ালবার্ড চুক্তি দ্বারা পরিচালিত হয় সোয়ালবার্ড।

নরওয়ের এই দ্বীপে স্থায়ী হাসপাতাল এবং অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার ব্যবস্থা নেই। গর্ভবতী মহিলাদের ৩৬ সপ্তাহ পর নরওয়ের মূল ভূখণ্ডের ট্রমসোতে স্থানান্তর করা হয় এবং মৃতদেরও সেখানে স্থানান্তর করা হয়। এই নিয়মগুলি কেবল জীবনচক্র পরিচালনা করে না বরং দ্বীপের ভঙ্গুর বাস্তুতন্ত্রকেও রক্ষা করে। ইউরোপের উত্তর প্রান্ত থেকে ১,০০০ কিলোমিটার দূরে ব্যারেন্টস সাগরে অবস্থিত সোয়ালবার্ড দ্বীপপুঞ্জ। এর প্রধান শহর হল লংইয়ারবিয়েন, যেখানে প্রায় ২,৫০০ জন লোক বাস করেন। বাসিন্দাদের মধ্যে প্রধানত বিজ্ঞানী, খনি শ্রমিক এবং পর্যটক। এখানে পরিবার শুরু করা বা জীবনের শেষ কয়েকটা দিন কাটানো নিষিদ্ধ। একজন স্থানীয় ডাক্তার ব্যাখ্যা করলেন, "আমাদের একটি মৌলিক চিকিৎসা পরিষেবা আছে কিন্তু জটিল প্রসব বা জীবনের শেষ পর্যায়ের যত্নের জন্য সম্পদের অভাব রয়েছে। রোগীদের তাৎক্ষণিকভাবে বিমানের মাধ্যমে ট্রমসোতে পাঠানো হয়।”

?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" data-instgrm-version="14"> ?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" target="_blank" rel="noopener">
 
 
 
 
 
View this post on Instagram
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 

?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" target="_blank" rel="noopener">A post shared by @joehattab_hindi