একজন কর্মচারী এমপ্লয়িজ প্রভিডেন্ট ফান্ডে (ইপিএফ) কত টাকা দেন? কর্মচারী এবং তাঁর নিয়োগকর্তা ইপিএফ-তে মূল বেতনের ১২ শতাংশ জমা দেন।
2
10
এমপ্লয়িজ পেনশন স্কিম (ইপিএস)-তে কত টাকা যায়? ইপিএফ-এর ১২ শতাংশ অবদানের মধ্যে ৮.৩৩ শতাংশ ইপিএস-তে যায় এবং বাকি ৩.৬৭ শতাংশ তাদের EPF অ্যাকাউন্টে থাকে।
3
10
ইপিএস-এর সুবিধা কারা পান? নূন্যতম ১০ বছর ইপিএফও-এর সদস্য এবং সর্বনিম্ন ৫৮ বছর বয়সী হতে হবে।
4
10
একজন কর্মচারী কি আগে ইপিএস তুলতে পারেন? হ্যাঁ, তারা ৫০ বছর বয়স থেকে হ্রাসকৃত হারে তাদের EPS ইপিএস তুলতে পারবেন।
5
10
৫৮ বছর বয়সের পর একজন কর্মচারী ইপিএফও পেনশন স্থগিত রাখতে পারবেন? হ্যাঁ, সদস্যরা তাদের পেনশন দুই বছরের জন্য, ৬০ বছর পর্যন্ত স্থগিত রাখতে পারেন। এর পরে, তারা প্রতি বছর ৪ শতাংশ অতিরিক্ত হারে পেনশন পাবেন।
6
10
ইপিএস-এর অধীনে সর্বনিম্ন পেনশনের পরিমাণ কত? ১০০০ টাকা।
7
10
ইপিএসের অধীনে সর্বোচ্চ পেনশনের পরিমাণ কত? যেহেতু এক মাসে অনুমোদিত সর্বোচ্চ ইপিএস অবদান ১,২৫০ টাকা, যা বছরে ১৫,০০০ টাকার সমান। এর অর্থ হল পেনশন গণনা করার জন্য সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য বেতন ১৫,০০০ টাকা।
8
10
একটি উদাহরণের সাহায্যে বুঝুন: যদি একজন ব্যক্তির মূল বেতনের ৮.৩৩ শতাংশ এবং ডিএ ৬,০০০ টাকা হয়, তাহলে কেবল ১,২৫০ টাকা কর্মচারীর ইপিএস অ্যাকাউন্টে যাবে। বাকি ৪,৭৫০ টাকা কর্মচারীর ইপিএফ অ্যাকাউন্টে যাবে। ইপিএফ ্্যাকাউন্টে জমতে থাকা টাকার উপর প্রচলিত হারে সুদ মেলে। কর্মচারীরা ইপিএস পরিমাণের উপর কোনও সুদ পান না।
ইপিএসের অধীনে সর্বোচ্চ পেনশনের পরিমাণ কত? পেনশনযোগ্য বেতন: ১৫,০০০ টাকা (নির্দিষ্ট)। চাকরির মেয়াদ: ৩৫ বা তার বেশি। পেনশনের পরিমাণ: মাসিক ৭,৫০০ টাকা। মনে রাখবেন, সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য বেতন ১৫,০০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ পেনশনযোগ্য চাকরির বছরও ৩৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।