বছরের শুরুতে মাকে হারিয়ে ফেললেন সায়নী ঘোষ। খবর ছড়াতেই শোক রাজনৈতিক মহলে। দীর্ঘদিন ধরেই নানা সমস্যায় ভুগছিলেন নেত্রী-অভিনেত্রীর মা। সামাজিক পাতায় তাই নিয়ে নানা পোস্টও করেছিলেন তিনি। খবর, রবিবার আচমকাই হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তড়িঘড়ি তাঁকে শহরের প্রথম সারির হাসপাতালে নিয়ে যান মাকে। কিন্তু চিকিৎসার সুযোগ না দিয়েই সোমবার শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
আজকাল ডট ইন যোগাযোগের চেষ্টা করেছিল তাঁর সঙ্গে। বরাবর সায়নী ‘মায়ের মেয়ে’। তাই তাঁর তিনি শোকে মুহ্যমান। কথা বলার মতো মানসিক অবস্থাতে নেই তিনি। পাশাপাশি, হাসপাতালের নিয়মকানুন পালন করতে হচ্ছিল তাঁকে। নেত্রীর হয়ে কথা বলেন কাউন্সিলর শ্রেয়া পাণ্ডে। তাঁর কথায়, ‘‘সায়নীর মতোই শোকে বিহ্বল তাঁর বাবাও। আচমকা এত বড় অঘটনের জন্য প্রস্তুত ছিলেন না তিনি। ফলে, ধাক্কা খেয়েছেন মারাত্মক।’’ অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জানিয়েছেন, মায়ের শেষকৃত্য কেওড়াতলা মহাশ্মশানে হবে। তার আগে শেষ বারের জন্য মায়ের দেহ বাড়িতে নিয়ে যাবেন তিনি।
বরাবর মাকে নিয়ে নানা ধরনের মজার পোস্ট দিতেন। কথা না শুনলে সেখানেই তিনি মাকে বকতেন, ধমকাতেন। আবার আদরে ভরিয়ে দিতেন। সময়ে-অসময়ে সায়নী যেন সুদীপা দেবীর মা হয়ে উঠতেন। ইতিমধ্যেই তাঁকে সান্ত্বনা জানাতে হাসপাতালে উপস্থিত বিশিষ্ট রাজনীতিবিদেরা। সামাজিক মাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়তেই সায়নীকে শোক জানিয়েছেন তাঁর অনুরাগীরা।
আজকাল ডট ইন যোগাযোগের চেষ্টা করেছিল তাঁর সঙ্গে। বরাবর সায়নী ‘মায়ের মেয়ে’। তাই তাঁর তিনি শোকে মুহ্যমান। কথা বলার মতো মানসিক অবস্থাতে নেই তিনি। পাশাপাশি, হাসপাতালের নিয়মকানুন পালন করতে হচ্ছিল তাঁকে। নেত্রীর হয়ে কথা বলেন কাউন্সিলর শ্রেয়া পাণ্ডে। তাঁর কথায়, ‘‘সায়নীর মতোই শোকে বিহ্বল তাঁর বাবাও। আচমকা এত বড় অঘটনের জন্য প্রস্তুত ছিলেন না তিনি। ফলে, ধাক্কা খেয়েছেন মারাত্মক।’’ অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত সহকারী জানিয়েছেন, মায়ের শেষকৃত্য কেওড়াতলা মহাশ্মশানে হবে। তার আগে শেষ বারের জন্য মায়ের দেহ বাড়িতে নিয়ে যাবেন তিনি।
বরাবর মাকে নিয়ে নানা ধরনের মজার পোস্ট দিতেন। কথা না শুনলে সেখানেই তিনি মাকে বকতেন, ধমকাতেন। আবার আদরে ভরিয়ে দিতেন। সময়ে-অসময়ে সায়নী যেন সুদীপা দেবীর মা হয়ে উঠতেন। ইতিমধ্যেই তাঁকে সান্ত্বনা জানাতে হাসপাতালে উপস্থিত বিশিষ্ট রাজনীতিবিদেরা। সামাজিক মাধ্যমে খবর ছড়িয়ে পড়তেই সায়নীকে শোক জানিয়েছেন তাঁর অনুরাগীরা।
