মিল্টন সেন: স্ত্রীকে খুনের অভিযোগ স্বামী দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন আগেই। বাবার বিরুদ্ধে সাক্ষী দিয়েছিল ছেলে। খুনের মামলায় অভিযুক্ত শেখ নজিবুলকে বৃহস্পতিবার যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা দিল আদালত। জানা গিয়েছে বিচারক ৪৯৮ ধারায় তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড, পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা এবং ৩০২ ধারায় যারজ্জীবন কারাদণ্ড সঙ্গে দশ হাজার টাকা জরিমানার শাস্তি দিয়েছেন। জানা গিয়েছে, ২০০৬ সালে ধনেখালি থানার অন্তর্গত জামাইবাটি কাপগাছি গ্রামের শেখ নজিবুলের সঙ্গে বিয়ে হয় চক-সুলতান গ্রামের সাবিনা বেগমের।
অভিযোগ, বিয়ের কয়েক বছর পর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পরেন নজিবুল। এই নিয়ে সংসারে ঝামেলার সৃষ্টি হয় বলে অভিযোগ। আরও জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালের ২৫ আগস্ট রাতে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন করে নজিবুল। ঘটনায় পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন সাবিনার বাবা মতিয়ার রহমান। তারপরেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে ধনিয়াখালি থানার পুলিশ। ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল আদালতে গোপন জবানবন্দি দেয় সাবিনার ছেলে।
মোট ১২জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয় আদালতে। সরকারি আইনজীবী শঙ্কর গাঙ্গুলী জানিযেছেন, ‘অভিযুক্তকে যাবজ্জীবনের সাজা দিয়েছে চুঁচুড়া আদালত। মৃত সাবিনা বেগমের ১৩ বছরের সন্তান সাহিলের সাক্ষী গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মাত্র ছয় বছর বয়স সে গোপন জবানবন্দি দিয়েছিল বিচারকের সামনে’।
ছবি: পার্থ রাহা
অভিযোগ, বিয়ের কয়েক বছর পর বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে পরেন নজিবুল। এই নিয়ে সংসারে ঝামেলার সৃষ্টি হয় বলে অভিযোগ। আরও জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালের ২৫ আগস্ট রাতে বালিশ চাপা দিয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে খুন করে নজিবুল। ঘটনায় পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন সাবিনার বাবা মতিয়ার রহমান। তারপরেই অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে ধনিয়াখালি থানার পুলিশ। ২০২২ সালের ১২ এপ্রিল আদালতে গোপন জবানবন্দি দেয় সাবিনার ছেলে।
মোট ১২জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয় আদালতে। সরকারি আইনজীবী শঙ্কর গাঙ্গুলী জানিযেছেন, ‘অভিযুক্তকে যাবজ্জীবনের সাজা দিয়েছে চুঁচুড়া আদালত। মৃত সাবিনা বেগমের ১৩ বছরের সন্তান সাহিলের সাক্ষী গুরুত্বপূর্ণ ছিল। মাত্র ছয় বছর বয়স সে গোপন জবানবন্দি দিয়েছিল বিচারকের সামনে’।
ছবি: পার্থ রাহা
