কণ্ঠস্বরে ক্লান্তি চুঁইয়ে পড়ছে। ভাল করে কথা বলতে পারছেন না। রীতিমতো হাঁফাচ্ছেন। এই অবস্থাতেও তিনি একটাই মন্ত্র জপছেন, ‘শো মাস্ট গো অন’। সেই মন্ত্রের জোরেই হাসপাতলে বন্ড সই করেছেন। মনের জোরে ফের সেটে। ক্যামেরার মুখোমুখি রণজয় বিষ্ণু। জি বাংলার ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’ ধারাবাহিকে তিনি নায়ক ‘অনিকেত’। তাঁর অনুপস্থিতি মানেই শুট থমকে। একজন অভিনেতা কখনও মেনে নিতে পারেন? শুটের ফাঁকে আজকাল ডট ইনকে সেকথাই জানালেন রণজয়। কোনও রকমে থেমে থেমে বললেন, ‘‘শারীরিক-মানসিক দিক থেকে প্রচণ্ড চাপ যাচ্ছে। সবেতেই কেমন যেন বিরক্তি। কিচ্ছু ভাল লাগছে না। অনেক দিন ধরেই তাই সামাজিক মাধ্যমে নেই। সঙ্গে পরিশ্রম আছে। ভাল করে ঘুম হচ্ছে না বহু দিন। সব মিলিয়ে এতটা অসুস্থ।’’
আচমকা অসুস্থ রণজয় বিষ্ণু। খবর ছড়াতেই উদ্বিগ্ন তাঁর অনুরাগীরা। বিষ্ণু বলেছেন, ‘‘প্রেসার নেমে ৬০/৯০। যেটা থাকার কথা ৯০/১২০। আমি চট করে শুই না। কাজ মিটিয়ে তারপর বিশ্রাম নিই। মঙ্গলবার আর পারিনি। শুট করতে করতেই বসে পড়ি। সেটের সব কিছু ব্যবস্থা করেন।’’ এরপর বাড়ি ফেরার পথে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আবাসনের নীচে মাথা ঘুরে পড়ে যান। জ্ঞান হারান। সঙ্গে সঙ্গে পড়শিরা তাঁকে নিয়ে যান হাসপাতালে। সেই রাত হাসপাতালেই ছিলেন। স্যালাইনও চলেছে। ধারাবাহিকের নায়িকা শ্বেতা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, রণজয়ের অসুস্থতার কথা পুরোপুরি জানেন না। কিন্তু সেটে তাঁর পর্দার নায়ককে দেখে বোঝার উপায় নেই।
রণজয় আরও বলেছেন, বেশ কিছুদিন ধরে মনের মধ্যে চাপচাপ বিরক্তি। কিচ্ছু ভাল লাগছে না তাঁর। সামাজিক মাধ্যমে যা দেখছেন তাতেই তাঁর অস্বস্তি বাড়ছে। ফলে, অনেক দিন ধরেই তিনি সামাজিক মাধ্যম এড়িয়ে চলছেন। এবং এক্ষুণি তাঁর ফেরার ইচ্ছে নেই। স্বীকার করেন, বিষাদ আর পরিশ্রমের সাঁড়াশি চাপে বিপর্যস্ত তিনি। তারই ছাপ পড়েছে শরীরে। এখনও ভাল করে দাঁড়াতে পারছেন না। বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে শট দিচ্ছেন। দুটো দৃশ্যে অভিনয় করে বাড়ি ফিরে যাবেন। এদিকে চিকিৎসকেরা তাঁকে চিকিৎসার কারণে আরও কয়েক দিন সেখানে ভর্তি থাকার পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু নায়ক চাননি তাঁর জন্য কোনও ভাবে শুটিং ক্ষতিগ্রস্ত হোক। তাই তিনি ফের কাজে ফিরেছেন। তবে চিকিৎসকদের কথা দিয়েছেন, তিনি আর নিজের অযত্ন করবেন না।
আচমকা অসুস্থ রণজয় বিষ্ণু। খবর ছড়াতেই উদ্বিগ্ন তাঁর অনুরাগীরা। বিষ্ণু বলেছেন, ‘‘প্রেসার নেমে ৬০/৯০। যেটা থাকার কথা ৯০/১২০। আমি চট করে শুই না। কাজ মিটিয়ে তারপর বিশ্রাম নিই। মঙ্গলবার আর পারিনি। শুট করতে করতেই বসে পড়ি। সেটের সব কিছু ব্যবস্থা করেন।’’ এরপর বাড়ি ফেরার পথে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়েন। আবাসনের নীচে মাথা ঘুরে পড়ে যান। জ্ঞান হারান। সঙ্গে সঙ্গে পড়শিরা তাঁকে নিয়ে যান হাসপাতালে। সেই রাত হাসপাতালেই ছিলেন। স্যালাইনও চলেছে। ধারাবাহিকের নায়িকা শ্বেতা ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, রণজয়ের অসুস্থতার কথা পুরোপুরি জানেন না। কিন্তু সেটে তাঁর পর্দার নায়ককে দেখে বোঝার উপায় নেই।
রণজয় আরও বলেছেন, বেশ কিছুদিন ধরে মনের মধ্যে চাপচাপ বিরক্তি। কিচ্ছু ভাল লাগছে না তাঁর। সামাজিক মাধ্যমে যা দেখছেন তাতেই তাঁর অস্বস্তি বাড়ছে। ফলে, অনেক দিন ধরেই তিনি সামাজিক মাধ্যম এড়িয়ে চলছেন। এবং এক্ষুণি তাঁর ফেরার ইচ্ছে নেই। স্বীকার করেন, বিষাদ আর পরিশ্রমের সাঁড়াশি চাপে বিপর্যস্ত তিনি। তারই ছাপ পড়েছে শরীরে। এখনও ভাল করে দাঁড়াতে পারছেন না। বিশ্রাম নিয়ে নিয়ে শট দিচ্ছেন। দুটো দৃশ্যে অভিনয় করে বাড়ি ফিরে যাবেন। এদিকে চিকিৎসকেরা তাঁকে চিকিৎসার কারণে আরও কয়েক দিন সেখানে ভর্তি থাকার পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু নায়ক চাননি তাঁর জন্য কোনও ভাবে শুটিং ক্ষতিগ্রস্ত হোক। তাই তিনি ফের কাজে ফিরেছেন। তবে চিকিৎসকদের কথা দিয়েছেন, তিনি আর নিজের অযত্ন করবেন না।
