২০২৩ শেষ হয়েছে বিয়ে দিয়ে। ২০২৪-এর শুরুতেও টলিউডে বিয়ের সানাই। ২২ জানুয়ারি সাতপাকে বাঁধা পড়লেন সত্যম ভট্টাচার্য-শাশ্বতী সিনহা। দীর্ঘকালের বন্ধুত্বকে বিশেষ মর্যাদা দিতেই এই আয়োজন। এর আগে আজকাল ডট ইনকে জানিয়েছিলেন ‘বল্লভপুর’-এর ‘রাজকুমার’। এও জানিয়েছিলেন, হিন্দু মতে যেভাবে বাঙালি বিয়ে হয় সেভাবেই বিয়ে সারবেন তাঁরা। ইদানীং সবাই যেভাবে বিয়ের উদযাপনে মাতছেন সেই পথে হাঁটবেন না। সত্যমের সেই কথাতেই সিলমোহর দিলেন তাঁর অভিন্নহৃদয় বন্ধু দেবরাজ ভট্টাচার্য। আজকাল ডট ইনকে বলেছেন, ‘‘বিয়ের থিম সাবেকি পোশাক। এদিন শাশ্বতীর বাড়ির অনুষ্ঠান। তাই ওঁর বন্ধুদের বেশির ভাগ ধুতি-পাঞ্জাবি, শাড়িতে সেজেছিলেন। আমি শীতকাতুরে। ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে পাশ্চাত্য পোশাকেই নিজেকে মুড়ে নিয়েছিলাম।’’
দক্ষিণ কলকাতায় কনের বাড়িতে বিয়ের আসর। দেবরাজ জানিয়েছেন, ছিমছাম কিন্তু নজরকাড়া সাজ পুরো বিয়েবাড়িতে। বাড়ির গেটের সামনে অনেকটা ফাঁকা জায়গা। সেখানে সুন্দর আয়োজন। মাথার উপরে লাল-সাদার শামিয়ানা। আলোর মালা। ভিতরে মণ্ডপ করে বিয়ের আয়োজন। নহবৎ না বসলেও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সানাই বেজেছে। সত্যম বিয়ে করতে আসেন ধুতি-পাঞ্জাবিতে। তারপর জোড় পরে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। শাশ্বতী সুন্দরী লাল টুকটুকে বেনারসিতে। অনেক দিন পরে বাঙালিয়ানায় ভরপুর বিয়ে দেখে খুশি দেবরাজ।
শুধুই সাজসজ্জা নয়, ঢালাও খাওয়াদাওয়ারও ব্যবস্থা ছিল। দেবরাজের পছন্দ বিরিয়ানি, চাপ। সেটা হয়েছে। পাশাপাশি, সাদা ভাত, শীতের রকমারি পদ, চিংড়ি ছিল। মিষ্টির তালিকায় সরপুরিয়া। বিয়ের ফাঁকেই বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়ে মেতেছেন বরকনে। এসেছিলেন সুহোত্র মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার। দেবরাজ বর এবং কনের দুই পক্ষেরই। বন্ধুকে কী উপহার দিলেন? জানতে চাইতেন, ‘‘বই দিতে ভালবাসি। সেটাই দিয়েছি। ২৫ জানুয়ারি রিসেপশনে সত্যমকে দেব। এদিনের উপহার শাশ্বতীর জন্য।’’ দুই বন্ধুই ‘ব্যোমকেশ’-এ অভিনয় করেছেন। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও বই কি উপহারের মোড়কের আড়ালে ছিল? অভিনেতার হাসিমাখা বক্তব্য, তিনি দুটো বই দিয়েছেন। তার মধ্যে একটি সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের।
দক্ষিণ কলকাতায় কনের বাড়িতে বিয়ের আসর। দেবরাজ জানিয়েছেন, ছিমছাম কিন্তু নজরকাড়া সাজ পুরো বিয়েবাড়িতে। বাড়ির গেটের সামনে অনেকটা ফাঁকা জায়গা। সেখানে সুন্দর আয়োজন। মাথার উপরে লাল-সাদার শামিয়ানা। আলোর মালা। ভিতরে মণ্ডপ করে বিয়ের আয়োজন। নহবৎ না বসলেও শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সানাই বেজেছে। সত্যম বিয়ে করতে আসেন ধুতি-পাঞ্জাবিতে। তারপর জোড় পরে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন। শাশ্বতী সুন্দরী লাল টুকটুকে বেনারসিতে। অনেক দিন পরে বাঙালিয়ানায় ভরপুর বিয়ে দেখে খুশি দেবরাজ।
শুধুই সাজসজ্জা নয়, ঢালাও খাওয়াদাওয়ারও ব্যবস্থা ছিল। দেবরাজের পছন্দ বিরিয়ানি, চাপ। সেটা হয়েছে। পাশাপাশি, সাদা ভাত, শীতের রকমারি পদ, চিংড়ি ছিল। মিষ্টির তালিকায় সরপুরিয়া। বিয়ের ফাঁকেই বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডায়ে মেতেছেন বরকনে। এসেছিলেন সুহোত্র মুখোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার। দেবরাজ বর এবং কনের দুই পক্ষেরই। বন্ধুকে কী উপহার দিলেন? জানতে চাইতেন, ‘‘বই দিতে ভালবাসি। সেটাই দিয়েছি। ২৫ জানুয়ারি রিসেপশনে সত্যমকে দেব। এদিনের উপহার শাশ্বতীর জন্য।’’ দুই বন্ধুই ‘ব্যোমকেশ’-এ অভিনয় করেছেন। শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোনও বই কি উপহারের মোড়কের আড়ালে ছিল? অভিনেতার হাসিমাখা বক্তব্য, তিনি দুটো বই দিয়েছেন। তার মধ্যে একটি সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের।
