আজকাল ওয়েবডেস্ক: থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন অনেকেই। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই জানেন না, শুধুমাত্র পরিমিত ও পরিমার্জিত ডায়েটের মাধ্যমেই থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় অনায়াসেই। এক্ষেত্রে, প্রতিদিনের ডায়েটে নির্দিষ্ট কিছু উপাদান যোগ করার কথা সুপারিশ করেন পুষ্টিবিদরা। সেগুলো কী ?
সেলেনিয়াম: বাদাম, ঝিনুক, স্যামন মাছে থাকে সেলেনিয়াম। যা থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তবে অত্যধিক সেলেনিয়াম থাইরয়েডের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কতটুকু পরিমাণে খাবেন সেটা জানতে পুষ্টিবিদের পরামর্শ জরুরি।
আয়োডিন: এই পুষ্টিটি T3 এবং T4 তৈরিতে সাহায্য করে। মাছ, চিংড়িমাছ এবং ডিমে থাকে আয়োডিন। যা শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টি।
জিঙ্ক: শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি থেকে হাইপোথাইরয়েডিজম হতে পারে। খাদ্যতালিকায় রাখুন কাজুবাদাম।
ভিটামিন ডি: মাশরুম, স্যামন এবং ডিমে পাওয়া ভিটামিন ডি। এগুলো সারাদিনে অল্প পরিমাণে রাখুন পাতে।
ম্যাগনেসিয়াম: কুমড়োর বীজ, তিলের বীজ এবং বাদামে আছে , ম্যাগনেসিয়াম। যা শরীরকে T4 থেকে T3 তৈরি করতে সাহায্য করে।
বি ভিটামিন: শাক, মুরগির মাংস এবং লেবুতে পাওয়া যায় এই প্রয়োজনীয় উপাদান। যা থাইরয়েড হরমোন তৈরির জন্য প্রয়োজনীয়।
এই সব কিছুর সঙ্গে নিয়ম করে শরীর চর্চা করতে হবে। এছাড়াও, পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। মানসিক চাপ থেকে নিজেকে দূরে থাকতে হবে।
সেলেনিয়াম: বাদাম, ঝিনুক, স্যামন মাছে থাকে সেলেনিয়াম। যা থাইরয়েড নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তবে অত্যধিক সেলেনিয়াম থাইরয়েডের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কতটুকু পরিমাণে খাবেন সেটা জানতে পুষ্টিবিদের পরামর্শ জরুরি।
আয়োডিন: এই পুষ্টিটি T3 এবং T4 তৈরিতে সাহায্য করে। মাছ, চিংড়িমাছ এবং ডিমে থাকে আয়োডিন। যা শরীরের জন্য একটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টি।
জিঙ্ক: শরীরে জিঙ্কের ঘাটতি থেকে হাইপোথাইরয়েডিজম হতে পারে। খাদ্যতালিকায় রাখুন কাজুবাদাম।
ভিটামিন ডি: মাশরুম, স্যামন এবং ডিমে পাওয়া ভিটামিন ডি। এগুলো সারাদিনে অল্প পরিমাণে রাখুন পাতে।
ম্যাগনেসিয়াম: কুমড়োর বীজ, তিলের বীজ এবং বাদামে আছে , ম্যাগনেসিয়াম। যা শরীরকে T4 থেকে T3 তৈরি করতে সাহায্য করে।
বি ভিটামিন: শাক, মুরগির মাংস এবং লেবুতে পাওয়া যায় এই প্রয়োজনীয় উপাদান। যা থাইরয়েড হরমোন তৈরির জন্য প্রয়োজনীয়।
এই সব কিছুর সঙ্গে নিয়ম করে শরীর চর্চা করতে হবে। এছাড়াও, পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। মানসিক চাপ থেকে নিজেকে দূরে থাকতে হবে।
