
বুধবার ১৪ মে ২০২৫
আজকাল ওয়েবডেস্ক: শরীর ভাল রাখতে যে মনটাও ভাল থাকা জরুরি এ কথা অনেকেই জানেন কিন্তু মানেন ক’জন? মানসিক উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা জমতে জমতে পাহাড়প্রমাণ হয়ে ওঠে, তবু কাউকে সেকথা বলেন না বহু মানুষ। আর এই অবদমিত ভাবনার অভ্যাস থেকেই জন্ম নেয় ‘ওভারথিঙ্কিং’ বা অমূলক দুশ্চিন্তা। বিষয়টি আসলে বেশ জটিল। কয়েক লাইনে তার প্রকাশ অসম্ভব। তবে এহেন সমস্যায় ভুগলে কী করা উচিত তার আলোচনা করা যেতে পারে।
ওভারথিঙ্কিং বা অপ্রয়োজনীয় ভাবনা থামানো কঠিন হতে পারে, তবে কিছু কৌশল নিয়মিত অভ্যাসের মাধ্যমে এটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।
১. বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ দিন: অতিরিক্ত ভাবনা সাধারণত ভবিষ্যৎ বা অতীতের ঘটনা নিয়ে হয়। বর্তমান মুহূর্তে মনোযোগ দেওয়া বা মাইন্ডফুলনেস অভ্যাসের মাধ্যমে এই প্রবণতা কমানো যায়। প্রথমে শান্তভাবে বসুন এবং আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসের অনুভূতিতে মনোযোগ দিন। যখনই অন্য কোনও চিন্তা আসবে, আলতোভাবে মনকে আবার শ্বাসের দিকে ফিরিয়ে আনুন। এটি একটি সহজ কিন্তু শক্তিশালী ব্যায়াম যা মনকে বর্তমানে স্থির করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি আপনার চারপাশে যা ঘটছে তা মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করুন। কী দেখছেন, কী শুনছেন, কী অনুভব করছেন - এই সবকিছুর প্রতি সচেতন হন। এটি আপনাকে বর্তমানের বাস্তবতায় আবদ্ধ রাখবে এবং অপ্রয়োজনীয় ভাবনা থেকে দূরে রাখবে।
২. নিজেই নিজের চিন্তাগুলোকে চ্যালেঞ্জ করুন, যুক্তি দিয়ে ভাবুন: অনেক সময় আমরা এমন সব চিন্তা নিয়ে আচ্ছন্ন থাকি যা বাস্তবসম্মত নয় বা যার কোনও বাস্তব ভিত্তি নেই। এই চিন্তাগুলোকে চিহ্নিত করে সেগুলোকে চ্যালেঞ্জ করা এবং যুক্তিযুক্তভাবে বিশ্লেষণ করা ওভারথিঙ্কিং থামানোর একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায়। প্রথমে সেই চিন্তাগুলোকে চিহ্নিত করুন যা আপনাকে অস্থির করে তোলে। একটি ডায়েরিতে সেগুলো লিখে রাখতে পারেন। দ্বিতীয় ধাপ প্রশ্ন করা। প্রতিটি চিন্তার বিষয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন - এই চিন্তার স্বপক্ষে কী প্রমাণ আছে? এর বিপক্ষে কী প্রমাণ আছে? সবচেয়ে খারাপ কী ঘটতে পারে এবং তার সম্ভাবনা কতটা? এই চিন্তা কি আমার জন্য জরুরি? তৃতীয় ধাপ পুনর্গঠন। অযৌক্তিক বা নেতিবাচক চিন্তাগুলোকে আরও বাস্তবসম্মত এবং ইতিবাচক চিন্তায় পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন। উদাহরণস্বরূপ, "আমি ব্যর্থ হব" - এই চিন্তার পরিবর্তে ভাবুন, "আমি চেষ্টা করব এবং যা হয় দেখা যাবে। ব্যর্থ হলেও আমি শিখব।"
৩. মনকে অন্যদিকে সরিয়ে দিন: যখন আপনি বুঝতে পারছেন যে আপনি অপ্রয়োজনীয় ভাবনায় ডুবে যাচ্ছেন, তখন মনকে অন্য কোনও কাজে ব্যস্ত রাখার চেষ্টা করুন। হাঁটা, দৌড়ানো, যোগাভ্যাস বা অন্য কোনও শারীরিক ব্যায়াম মনকে সতেজ করে এবং নেতিবাচক চিন্তা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করে। এছাড়া গান শোনা, বই পড়া, সিনেমা দেখা, বাগান করা বা অন্য কোনও শখের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করুন যা আপনাকে আনন্দ দেয় এবং আপনার মনকে ব্যস্ত রাখে।
তবে মনে রাখবেন, এটি একটি সময়সাপেক্ষ প্রক্রিয়া এবং ধৈর্য ধরে অনুশীলন চালিয়ে যাওয়া জরুরি। আর যদি একা একা না পারেন তাহলে একজন মনোবিদের সাহায্য নিন।
শুধু স্বাদ-গন্ধই নয়, পুষ্টিগুণেও ঠাসা! ফ্যাটি লিভারের মোক্ষম দাওয়াই এই ফল, নিয়মিত খেলে বশে থাকবে ডায়াবেটিস
কোন ভিটামিনের অভাবে বাড়ে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি? ঠিক সময়ে সতর্ক না হলেই তিলে তিলে শেষ হবে শরীর
বাড়ছে না চুল? ক্রমশ ফাঁক হয়ে যাচ্ছে মাথা? নারকেল তেলে এই ৩ জিনিস মিশিয়ে নিলেই ফিরবে চুলের হাল
রোজ সকালে খান এই একটি পানীয়, সারাদিন বরফের মতো ঠান্ডা থাকবে শরীর, ছুঁতে পারবে না হিট স্ট্রোক!
প্রধানমন্ত্রী মোদির পরম প্রিয় এই জিভে জল আনা পরোটা, চাইলে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলতে পারেন আপনিও
বাড়িতে মাত্র ৩০ মিনিটে করুন কেরাটিন ট্রিটমেন্ট! এই ঘরোয়া প্যাকের ম্যাজিকে বাঁচবে পার্লারের খরচ
মাত্র ২১ সেকেন্ড আলিঙ্গনেই স্বস্তি! কাকে জড়িয়ে ধরলে দূরে পালাবে সব জটিল রোগ, মন থাকবে ফুরফুরে?
শুভ কাজের আগে কেন দই-চিনি খাওয়ানো হয়? সত্যি কি এর সঙ্গে বিজ্ঞানের যোগ রয়েছে? আসল কারণ জানুন
এক চুমুকেই চমৎকার! কিডনির পাথর নির্মূল থেকে হৃদরোগ প্রতিরোধ, এই পানীয়ই করবে কামাল
হু হু করে নামবে ব্লাড সুগার! ওষুধ-ইনসুলিন নয়, রোজ এই সবজি কাঁচা খেলেই বন্ধ হবে ডায়াবেটিসের দাপাদাপি
নাভিতে কয়েক ফোঁটা তেলেই লুকিয়ে হাজার রোগের সমাধান! জানেন কোন অসুখে কোন তেল লাগালে মিলবে উপকার?
শুধু দাঁতের যত্নে নয়, গৃহস্থলির হরেক কাজে টুথপেস্ট একাই একশো ! এই অবিশ্বাস্য ব্যবহারগুলি না জানলে আফসোস করবেন
ষাট বছরেও থাকবেন ৩০-র মতো তরতাজা! রোজের ৫ অভ্যাসেই লুকিয়ে চির যৌবনের চাবিকাঠি
প্লাস্টিক নাকি স্টিল, ফ্রিজে কোন বোতলে জল রাখা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল? আসল উত্তর না জানলে বারোটা বাজবে শরীরের
সার্জারি ছাড়াই রাতারাতি কমবে নাছোড় ভুঁড়ি! রাতে এই ফলের পানীয়তে চুমুক দিলেই গলবে শরীরের সব বাড়তি মেদ