সমীর ধর,আগরতলা : বুধবার আগরতলায় লক্ষীনারায়ণ বাড়ি রোডে মুখ্যমন্ত্রী ডা. মানিক সাহা-র বাড়িতে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন টেট পাশ বেকাররা। হাতে ধরা সামনের ব্যানারে বড়ো করে মুখ্যমন্ত্রীর হাসিমুখ ছবি থাকলেও মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পুলিশের মন গলেনি। বেশ কিছুটা সময় শ্লোগান চলে। রাস্তায় যান চলাচল ব্যাহত হয়। পরে পুলিশ টিএসআর বাহিনী তাঁদের হটিয়ে দেয়। বেকাররা জানান, ২০২২ সালে টেট পাশ করা বেকারদের একসঙ্গে নিয়োগের দাবি তাঁদের। তারা বলেন, এমনই প্রশ্নপত্র করা হয়েছিল যে ৩৮ হাজার পরীক্ষা দিয়ে মাত্র ৩৬১ জন পাশ করেন। কিন্তু প্রায় এক বছর পরেও তাঁদের চাকরি হয়নি। শিক্ষা দপ্তরের কর্তাদের কাছে বারে বারে গিয়েও ফল হয়নি। গত তিন মাস ধরে তাঁরা বারে বারে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার চিঠি দিলেও মুখ্যমন্ত্রী সময় দিচ্ছেন না। তাই তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য এই কর্মসূচি।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে। শিক্ষকের অভাবে বিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা লাটে উঠে গেছে । ছাঁটাই হওয়া ১০,৩২৩ জন শিক্ষকের স্থান পূরণ না হওয়ায় পরিস্থিতি আরও ঘোরালো। সব জেলায় নিরুপায় ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষকের দাবিতে স্বতঃস্ফূর্ত রাস্তায় নেমে অবরোধ করছে। প্রতি বছর টেট পরীক্ষা নেওয়ার নিয়ম থাকলেও ২০২৩ সালে সরকার কোনও পরীক্ষাই নেয়নি। সরকার কী চাইছে আমরা বুঝতে পারছি না, চোখ ভরা জল নিয়ে বললেন এক টেট পাশ যুবতী।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, রাজ্যের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংসের মুখে দাঁড়িয়ে। শিক্ষকের অভাবে বিদ্যালয়গুলোতে পড়াশোনা লাটে উঠে গেছে । ছাঁটাই হওয়া ১০,৩২৩ জন শিক্ষকের স্থান পূরণ না হওয়ায় পরিস্থিতি আরও ঘোরালো। সব জেলায় নিরুপায় ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষকের দাবিতে স্বতঃস্ফূর্ত রাস্তায় নেমে অবরোধ করছে। প্রতি বছর টেট পরীক্ষা নেওয়ার নিয়ম থাকলেও ২০২৩ সালে সরকার কোনও পরীক্ষাই নেয়নি। সরকার কী চাইছে আমরা বুঝতে পারছি না, চোখ ভরা জল নিয়ে বললেন এক টেট পাশ যুবতী।
