আজকাল ওয়েবডেস্ক: ইজরায়েলের বর্বরোচিত বিমান হামলায় বিপর্যস্ত ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা। স্থলপথেও সেনা অভিযান চলার কারণে ভূখণ্ডটিতে সৃষ্টি হয়েছে তীব্র বিপর্যয়। পরিস্থিতি এমন অবস্থায় পৌঁছেছে যে, গাজার মোট জনসংখ্যার অর্ধেকরও বেশি থাকছেন অনাহারে। রাষ্ট্রসংঘ এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।
গাজার অর্ধেক জনসংখ্যা অনাহারে রয়েছেন বলে রাষ্ট্রসংঘের একজন ঊর্ধ্বতন ত্রাণ কর্মকর্তা জানিয়েছেন। রাষ্ট্রসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির ডেপুটি ডিরেক্টর কার্ল স্কাউ বলেছেন, গাজায় যে পরিমাণ সহায়তা প্রয়োজন তার খুব কম অংশই সেখানে সরবরাহ করা সম্ভব হয়েছে এবং গাজার ১০ জনের মধ্যে ৯ জন মানুষই প্রতিদিন খেতে পারেন না।
স্কাউ আরও বলেন, গাজার পরিস্থিতির কারণে সেখানে সহায়তা সরবরাহ ‘প্রায় অসম্ভব’ হয়ে উঠেছে। ইজরায়েল বলছে, হামাসকে শেষ করতে এবং ইজরায়েলি বন্দিদের ফিরিয়ে আনতে গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে যেতে হবে।
ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিচার্ড হেচট বলেছেন, কোনও সাধারণ মানুষের মৃত্যু এবং দুর্ভোগ আমাদের কাছে বেদনাদায়ক, তবে আমাদের কাছে আর কোনও বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইজরায়েলে ঢুকে হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে ইজরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইজরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
গাজার অর্ধেক জনসংখ্যা অনাহারে রয়েছেন বলে রাষ্ট্রসংঘের একজন ঊর্ধ্বতন ত্রাণ কর্মকর্তা জানিয়েছেন। রাষ্ট্রসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির ডেপুটি ডিরেক্টর কার্ল স্কাউ বলেছেন, গাজায় যে পরিমাণ সহায়তা প্রয়োজন তার খুব কম অংশই সেখানে সরবরাহ করা সম্ভব হয়েছে এবং গাজার ১০ জনের মধ্যে ৯ জন মানুষই প্রতিদিন খেতে পারেন না।
স্কাউ আরও বলেন, গাজার পরিস্থিতির কারণে সেখানে সহায়তা সরবরাহ ‘প্রায় অসম্ভব’ হয়ে উঠেছে। ইজরায়েল বলছে, হামাসকে শেষ করতে এবং ইজরায়েলি বন্দিদের ফিরিয়ে আনতে গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে যেতে হবে।
ইজরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিচার্ড হেচট বলেছেন, কোনও সাধারণ মানুষের মৃত্যু এবং দুর্ভোগ আমাদের কাছে বেদনাদায়ক, তবে আমাদের কাছে আর কোনও বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর ইজরায়েলে ঢুকে হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর থেকে ইজরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইজরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।
