আজকাল ওয়েবডেস্ক: শীতকাল মানেই তাজা কমলালেবুর মরশুম। ব্রেকফাস্ট থেকে শুরু করে ফ্রুইট স্যালাড, কিংবা সন্ধের স্নাক্স - কমলালেবুর জনপ্রিয়তা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। টক মিষ্টি এই ফল এখন অনেক সুস্বাদু পদের মূল উপকরণ।
পুষ্টিবিদের মতে, কমলালেবুর রসের তুলনায় একটা গোটা লেবু যদি সারাদিনের ডায়েটে রাখা যায়, তবে উপকার অনেক বেশি। কারণ এক গ্লাস জুসে প্রায় ২টি লেবুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি থাকে কিন্তু কোনও ফাইবার থাকে না। পেটের সমস্যার জন্য ফাইবার উপকারী। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে। ওজন কমানোর ডায়েটে থাকলে ফলের রসের তুলনায় গোটা ফল অনেক বেশি উপকার দেয়। আর কেনা ফলের রস একদমই খাওয়া উচিত নয়। এগুলোতে রিফাইন্ড চিনি থাকে। তবে হার্টবার্নের সমস্যা থাকলে এই ফল খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে আছে সাইট্রিক অ্যাসিড। এর ভিটামিন সি, কোলন ক্যানসারের সমস্যার ঝুঁকি কম করে। ঠান্ডা লাগার হাত থেকে রেহাই দেয়। এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে।
কমলালেবুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ত্বকের বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন বি ৬ শরীরে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে। ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর হওয়ার কারণে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, রান্নায় কমলালেবুর খোসা ব্যবহার করলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। সাইট্রাস ধর্মী হওয়ার কারণে এই ফল খাবার থেকে শরীরকে আয়রন শোষণে সাহায্য করে। এই ফলের পুষ্টিগুণ হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর ক্যারোটেনয়েড চোখের জন্য উপকারী। তবে এই ফল খোসা ছাড়িয়ে বেশিক্ষণ রাখা উচিত নয়। বাতাসের সংস্পর্শে ভিটামিন সি এর গুণ নষ্ট হয়ে যায়।
পুষ্টিবিদের মতে, কমলালেবুর রসের তুলনায় একটা গোটা লেবু যদি সারাদিনের ডায়েটে রাখা যায়, তবে উপকার অনেক বেশি। কারণ এক গ্লাস জুসে প্রায় ২টি লেবুর পরিমাণে প্রাকৃতিক চিনি থাকে কিন্তু কোনও ফাইবার থাকে না। পেটের সমস্যার জন্য ফাইবার উপকারী। এটি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে। ওজন কমানোর ডায়েটে থাকলে ফলের রসের তুলনায় গোটা ফল অনেক বেশি উপকার দেয়। আর কেনা ফলের রস একদমই খাওয়া উচিত নয়। এগুলোতে রিফাইন্ড চিনি থাকে। তবে হার্টবার্নের সমস্যা থাকলে এই ফল খাওয়া উচিত নয়। কারণ এতে আছে সাইট্রিক অ্যাসিড। এর ভিটামিন সি, কোলন ক্যানসারের সমস্যার ঝুঁকি কম করে। ঠান্ডা লাগার হাত থেকে রেহাই দেয়। এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে বহুগুণে।
কমলালেবুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ত্বকের বয়স ধরে রাখতে সাহায্য করে। এর ভিটামিন বি ৬ শরীরে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে। ম্যাগনেসিয়ামে ভরপুর হওয়ার কারণে এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, রান্নায় কমলালেবুর খোসা ব্যবহার করলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। সাইট্রাস ধর্মী হওয়ার কারণে এই ফল খাবার থেকে শরীরকে আয়রন শোষণে সাহায্য করে। এই ফলের পুষ্টিগুণ হার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখে এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এর ক্যারোটেনয়েড চোখের জন্য উপকারী। তবে এই ফল খোসা ছাড়িয়ে বেশিক্ষণ রাখা উচিত নয়। বাতাসের সংস্পর্শে ভিটামিন সি এর গুণ নষ্ট হয়ে যায়।
