আজকাল ওয়েব ডেস্ক: অফিসে কাজ করতে করতেই আচমকা টান লাগল পায়ে। কাজ তো দূরঅস্ত, কোনও ক্রমে বাড়ি পৌঁছতেই কালঘাম ছুটে যায় প্রীতমের। তনয়ার আবার রোজই হাত-পায়ে ব্যথা লেগেই রয়েছসারাদিন পর কাজ করে যেই না একটু শুতে যাবেন, সঙ্গে সঙ্গে পায়ে, কোমরে ব্যথা শুরু হয়ে যায়। যত রাত বাড়ে, সেই সঙ্গে বাড়তে থাকে ব্যথাও। কী নিজের সঙ্গে মিল পাচ্ছেন তো? তবে শুধু যে আপনিই নন, ইদানীং ক্রনিক পিঠ, কোমর, পায়ের ও জয়েন্টের ব্যথায় কাহিল অনেকেই।
এদিকে যন্ত্রণায় ছটফট করলেও ব্যথার ওষুধ খুব একটা মুখে তুলতে চান অনেকে। তাহলে উপায়? শুধুমাত্র কয়েকটি পাতা বাটার জাদুতেই ভ্যানিশ হতে পারে বহুদিনের ব্যথা। ভাবছেন তো, পাতা আবার ব্যথায় কীভাবে কাজ করবে। আসলে পৃথিবীতে এমন অনেক গাছ রয়েছে যেগুলি তাদের ঔষধি গুণের কারণে আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় স্থান পেয়েছে।
শিউলি পাতার আয়ুর্বেদিক গুণাবলী জানলে আপনি অবাক হতে বাধ্য। এই পাতা বাতের ব্যথা, পিঠের ব্যথা এবং জয়েন্টের ব্যথা ইত্যাদি দূর করতে সাহায্য করে।
এরপরই রয়েছে শীতের চেনা উপকারী বেতো শাক। গ্রামের দিকে এই সব শাকের চাহিদা তুঙ্গে। বেতো শাক খেলে ডায়াবেটিসও থাকে নিয়ন্ত্রণে। আয়ুর্বেদেও খুব কদর রয়েছে এই শাকের। বেতো শাক রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়াও শরীরের দীর্ঘদিনের ব্যথাও কমাতে পবেতো শাকের মধ্যে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্রদাহ রোধ করে। ঠাণ্ডায় দাঁতের ফোলা ভাব, মাড়িতে ব্যথা, পায়ে ব্যথা, গাঁটের ব্যথা , আর্থ্রাইটিস থেকেও মুক্তি দেয় বেতো শাক। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, বি৬, আয়রন, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম। যে কারণে বাচ্চাদের বেতো শাক খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
বাঙালির পরিচিত খারকোল পাতাও বহুবিধ গুণে ভরপুর। এটি শুধু শরীরের বিভিন্ন ধরনের ব্যথাই নয়, গলায় অ্যালার্জি, সর্দি-কাশিতেও দারুণ উপকারি।
এদিকে যন্ত্রণায় ছটফট করলেও ব্যথার ওষুধ খুব একটা মুখে তুলতে চান অনেকে। তাহলে উপায়? শুধুমাত্র কয়েকটি পাতা বাটার জাদুতেই ভ্যানিশ হতে পারে বহুদিনের ব্যথা। ভাবছেন তো, পাতা আবার ব্যথায় কীভাবে কাজ করবে। আসলে পৃথিবীতে এমন অনেক গাছ রয়েছে যেগুলি তাদের ঔষধি গুণের কারণে আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় স্থান পেয়েছে।
শিউলি পাতার আয়ুর্বেদিক গুণাবলী জানলে আপনি অবাক হতে বাধ্য। এই পাতা বাতের ব্যথা, পিঠের ব্যথা এবং জয়েন্টের ব্যথা ইত্যাদি দূর করতে সাহায্য করে।
এরপরই রয়েছে শীতের চেনা উপকারী বেতো শাক। গ্রামের দিকে এই সব শাকের চাহিদা তুঙ্গে। বেতো শাক খেলে ডায়াবেটিসও থাকে নিয়ন্ত্রণে। আয়ুর্বেদেও খুব কদর রয়েছে এই শাকের। বেতো শাক রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়াও শরীরের দীর্ঘদিনের ব্যথাও কমাতে পবেতো শাকের মধ্যে এমন কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা প্রদাহ রোধ করে। ঠাণ্ডায় দাঁতের ফোলা ভাব, মাড়িতে ব্যথা, পায়ে ব্যথা, গাঁটের ব্যথা , আর্থ্রাইটিস থেকেও মুক্তি দেয় বেতো শাক। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, সি, বি৬, আয়রন, ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম। যে কারণে বাচ্চাদের বেতো শাক খাওয়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
বাঙালির পরিচিত খারকোল পাতাও বহুবিধ গুণে ভরপুর। এটি শুধু শরীরের বিভিন্ন ধরনের ব্যথাই নয়, গলায় অ্যালার্জি, সর্দি-কাশিতেও দারুণ উপকারি।
