আজকাল ওয়েবডেস্ক: বর্ষার কলকাতা একেবারেই আলাদা। বৃষ্টির দিনগুলোতে মহানগরীর রূপ বদলে যায়। এই সময় খোলা বারান্দায় দাঁড়িয়ে বৃষ্টিমাখা হাওয়া মাখতে যেমন ভাললাগে। তেমনই শহর থেকে একটু দূরে প্রিয় মানুষের সঙ্গে একান্ত সময় কাটানোও বেশ রোম্যান্টিক। যানজট থেকে দূরে কয়েক মুহূর্তের খোলা বাতাস গায়ে ,মাখতে কে না চায়! কলকাতার আশেপাশে এরকম অনেক উইকএন্ড গেটওয়ে রয়েছে। শুধু সুযোগ বুঝে পরিকল্পনা করে নেওয়ার পালা।
১. কলকাতা থেকে প্রায় ২৭০ কিমি দূরে, মাত্র পাঁচ ঘন্টার ড্রাইভ করে আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন মুকুটমণিপুর। বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত এই স্থানটি কংসাবতী এবং কুমারী নদীর সঙ্গমস্থলে। এই ছোট গ্রাম বর্ষায় সবুজ হয়ে ওঠে। আপনি পার্শ্বনাথ পাহাড়ে ট্রেকিং করতে যেতে পারেন। পার্কে পাখি এবং হরিণ দেখতে পারেন। নদীতে নৌকাভ্রমণে যেতে পারেন।
২. ওড়িশার, বালাসোর কলকাতা থেকে মাত্র ২৫০ কিমি দূরে। মাত্র ছ'ঘন্টা লাগবে এই জায়গায় পৌঁছতে। সুন্দর সৈকত বালাসোরকে বিখ্যাত করেছে । এখানকার মন্দিরগুলি বেশ জনপ্রিয় তীর্থস্থান। বর্ষাকালে, সমুদ্র আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। সপ্তাহান্তে ছুটি কাটানোর জন্য এই জায়গা আদর্শ।
৩. রাজ্যের দক্ষিণ প্রান্তে দ্বীপগুলির মধ্যে একটি হল বকখালি। কলকাতা থেকে প্রায় ১২৭ কিমি দূরে অবস্থিত এই দ্বীপটি দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। এই সমুদ্রতটে প্রিয়সঙ্গীকে নিয়ে চোখ রাখতে পারেন সূর্যাস্তে। উপকূল জুড়ে নারকেল গাছের সারি, মৃদু হাওয়া, সমুদ্রের তাজা মাছ, দারুন পরিবেশ আপনার মন ভাল করবে নিঃসন্দেহে।
৪. ওড়িশার ময়ূরভঞ্জে ঠাকুরানি পাহাড়ের মধ্যে অবস্থিত বাংরিপোসি। কলকাতা থেকে ২২০ কিমি দূরে এই জায়গাটিতে পৌঁছতে সময় লাগে মাত্র সাড়ে চার ঘন্টা। বর্ষা এই ছোট্ট গ্রামটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। বাংরিপোসি সাধারণ গ্রামের জীবনের স্বাদ দেয়। এখান থেকে আপনি বুড়িবালাম জলপ্রপাতে হেঁটে যেতে পারেন বা নিকটবর্তী পাহাড়ে কনক দেবী মন্দিরে যেতে পারেন। শহর থেকে একটু দূরে কুলিয়ানা গ্রাম। সেখানে ডোকরার শিল্প জনপ্রিয়। একটি প্রাচীন ধাতু ঢালাইয়ের একটি লোকশিল্প৷
১. কলকাতা থেকে প্রায় ২৭০ কিমি দূরে, মাত্র পাঁচ ঘন্টার ড্রাইভ করে আপনি পৌঁছে যেতে পারবেন মুকুটমণিপুর। বাঁকুড়া জেলায় অবস্থিত এই স্থানটি কংসাবতী এবং কুমারী নদীর সঙ্গমস্থলে। এই ছোট গ্রাম বর্ষায় সবুজ হয়ে ওঠে। আপনি পার্শ্বনাথ পাহাড়ে ট্রেকিং করতে যেতে পারেন। পার্কে পাখি এবং হরিণ দেখতে পারেন। নদীতে নৌকাভ্রমণে যেতে পারেন।
২. ওড়িশার, বালাসোর কলকাতা থেকে মাত্র ২৫০ কিমি দূরে। মাত্র ছ'ঘন্টা লাগবে এই জায়গায় পৌঁছতে। সুন্দর সৈকত বালাসোরকে বিখ্যাত করেছে । এখানকার মন্দিরগুলি বেশ জনপ্রিয় তীর্থস্থান। বর্ষাকালে, সমুদ্র আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। সপ্তাহান্তে ছুটি কাটানোর জন্য এই জায়গা আদর্শ।
৩. রাজ্যের দক্ষিণ প্রান্তে দ্বীপগুলির মধ্যে একটি হল বকখালি। কলকাতা থেকে প্রায় ১২৭ কিমি দূরে অবস্থিত এই দ্বীপটি দক্ষিণে বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত। এই সমুদ্রতটে প্রিয়সঙ্গীকে নিয়ে চোখ রাখতে পারেন সূর্যাস্তে। উপকূল জুড়ে নারকেল গাছের সারি, মৃদু হাওয়া, সমুদ্রের তাজা মাছ, দারুন পরিবেশ আপনার মন ভাল করবে নিঃসন্দেহে।
৪. ওড়িশার ময়ূরভঞ্জে ঠাকুরানি পাহাড়ের মধ্যে অবস্থিত বাংরিপোসি। কলকাতা থেকে ২২০ কিমি দূরে এই জায়গাটিতে পৌঁছতে সময় লাগে মাত্র সাড়ে চার ঘন্টা। বর্ষা এই ছোট্ট গ্রামটিকে আরও সুন্দর করে তোলে। বাংরিপোসি সাধারণ গ্রামের জীবনের স্বাদ দেয়। এখান থেকে আপনি বুড়িবালাম জলপ্রপাতে হেঁটে যেতে পারেন বা নিকটবর্তী পাহাড়ে কনক দেবী মন্দিরে যেতে পারেন। শহর থেকে একটু দূরে কুলিয়ানা গ্রাম। সেখানে ডোকরার শিল্প জনপ্রিয়। একটি প্রাচীন ধাতু ঢালাইয়ের একটি লোকশিল্প৷
