আজকাল ওয়েবডেস্ক: অবিলম্বে বাতিল করতে হবে এনআরসি, সিএএ এবং পিএমএলএ-এর মতো 'জনবিরোধী' আইন। আওয়াজ তুলল দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ। চালু করা যাবে না অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। রাজ্যের অরাজনৈতিক সংগঠন দেশ বাঁচাও গণমঞ্চ'র তরফে মঙ্গলবার কেন্দ্রের এনডিএ সরকারের কাছে এই দাবি তোলা হল।
এদিন কলকাতা প্রেস ক্লাবে এই উপলক্ষে একটি সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করে তারা। ছিলেন, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু, প্রাক্তন সাংবাদিক রন্তিদেব সেনগুপ্ত, পিডিএস নেতা সমীর পুততুণ্ড-সহ অন্যরা। সংগঠনের পক্ষ থেকে কেন্দ্রের এনডিএ সরকারের কাছে ২০ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। সিএএ বা এনআরসি বাতিল-সহ এই দাবিগুলির মধ্যে অন্যান্য দাবিগুলি হল রাজ্যের কাজে কেন্দ্রের অযাচিত হস্তক্ষেপ বন্ধ করা, ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ব্যবহার না করা এবং তদন্তের অজুহাতে এই সংস্থাগুলির হেফাজতে থাকা বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের মুক্তি ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যুক্ত থাকতে গিয়ে দমনমূলক আইনে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মুক্তি। তোলা হয়েছে পিএম কেয়ারস ফান্ডের হিসাবের দাবি। দাবি তোলা হয়েছে রাজ্যের বকেয়া অর্থ আটকে রাখা চলবে না। অন্যান্য আরও দাবির সঙ্গে তোলা হয়েছে, ভুয়ো নির্বাচনী সমীক্ষা করিয়ে শেয়ার বাজার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা লুটের তদন্তের দাবিও।
বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দেগে এই সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এবারের নির্বাচন ঠিক ভোটের লড়াই ছিল না। ছিল সংবিধান, গণতন্ত্র, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, গণতান্ত্রিক রীতিনীতিগুলি রক্ষা করার লড়াই। তাদের পক্ষে জানানো হয়েছে, বাংলার মানুষ বিজেপির হুমকি এবং এজেন্সি নামিয়ে সন্ত্রাসের রাজনীতিকে পত্রপাঠ বিদায় জানিয়েছে। নরেন্দ্র মোদি এবার সরকার গড়েছেন ক্র্যাচে ভর দিয়ে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে ভোটের আগে থেকেই বিজেপি বিরোধী প্রচার চালানো হয়েছে। কিন্তু ভোট হয়ে গেলেও এই মুহূর্তে তাদের কাজ শেষ হচ্ছে না বলেই সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তারা জানিয়েছে, লড়াইয়ে যে সাফল্য তারা পেয়েছে সেটা ধরে রেখে বিজেপিকে আগামীদিনে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করার লক্ষ্যেই তাদের এগোতে হবে।
এদিন কলকাতা প্রেস ক্লাবে এই উপলক্ষে একটি সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করে তারা। ছিলেন, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী পূর্ণেন্দু বসু, প্রাক্তন সাংবাদিক রন্তিদেব সেনগুপ্ত, পিডিএস নেতা সমীর পুততুণ্ড-সহ অন্যরা। সংগঠনের পক্ষ থেকে কেন্দ্রের এনডিএ সরকারের কাছে ২০ দফা দাবি পেশ করা হয়েছে। সিএএ বা এনআরসি বাতিল-সহ এই দাবিগুলির মধ্যে অন্যান্য দাবিগুলি হল রাজ্যের কাজে কেন্দ্রের অযাচিত হস্তক্ষেপ বন্ধ করা, ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ব্যবহার না করা এবং তদন্তের অজুহাতে এই সংস্থাগুলির হেফাজতে থাকা বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাদের মুক্তি ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যুক্ত থাকতে গিয়ে দমনমূলক আইনে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মুক্তি। তোলা হয়েছে পিএম কেয়ারস ফান্ডের হিসাবের দাবি। দাবি তোলা হয়েছে রাজ্যের বকেয়া অর্থ আটকে রাখা চলবে না। অন্যান্য আরও দাবির সঙ্গে তোলা হয়েছে, ভুয়ো নির্বাচনী সমীক্ষা করিয়ে শেয়ার বাজার থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা লুটের তদন্তের দাবিও।
বিজেপির বিরুদ্ধে তোপ দেগে এই সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এবারের নির্বাচন ঠিক ভোটের লড়াই ছিল না। ছিল সংবিধান, গণতন্ত্র, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, গণতান্ত্রিক রীতিনীতিগুলি রক্ষা করার লড়াই। তাদের পক্ষে জানানো হয়েছে, বাংলার মানুষ বিজেপির হুমকি এবং এজেন্সি নামিয়ে সন্ত্রাসের রাজনীতিকে পত্রপাঠ বিদায় জানিয়েছে। নরেন্দ্র মোদি এবার সরকার গড়েছেন ক্র্যাচে ভর দিয়ে।
সংগঠনের পক্ষ থেকে ভোটের আগে থেকেই বিজেপি বিরোধী প্রচার চালানো হয়েছে। কিন্তু ভোট হয়ে গেলেও এই মুহূর্তে তাদের কাজ শেষ হচ্ছে না বলেই সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। তারা জানিয়েছে, লড়াইয়ে যে সাফল্য তারা পেয়েছে সেটা ধরে রেখে বিজেপিকে আগামীদিনে সম্পূর্ণভাবে নির্মূল করার লক্ষ্যেই তাদের এগোতে হবে।
