আজকাল ওয়েবডেস্ক: ইমিউনিটি নিয়ে কমবেশি সচেতন সকলে। সেক্ষেত্রে সুষম খাদ্যাভ্যাসের পাশাপাশি নিয়ম করে একটু শরীর চর্চা করা জরুরি। এমনটাই মনে করেন থেরাপিস্টরা। কাজের ব্যস্ততার জন্য যারা জিমে যেতে পারছেন না তারা কী করবেন?
মর্নিং ওয়াকের পাশাপাশি বাড়িতেই অভ্যেস করুন কয়েকটি যোগা। আপনাদের সার্বিক সুস্থতার জন্য এই কয়েকটি যোগাসন খুবই উপকারী।
প্ল্যাঙ্ক:
মেঝেতে উপুর হয়ে শুয়ে কনুই ও পায়ের আঙুলের ওপর ভর করে শরীরটাকে শূন্যে রাখুন সমান্তরাল ভাবে। মাথা থাকবে সামনের দিকে। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক। কুড়ি সেকেন্ড করে তিনবার এটি করুন।
বোট পোজ
যোগা ম্যাটে সোজা হয়ে বসুন। পা দুটো সোজা করে উপরের দিকে তুলুন যেন হাঁটু না ভাঙ্গে। হাত দুটো সমান করে পায়ের পাতার দিকে রাখুন ব্যালেন্স করে। কুড়ি সেকেন্ড এভাবে থাকুন। পুনরায় করুন তিনবার।
ডাউন ওয়ার্ড
পায়ের পাতা ও হাতের আঙ্গুলের ওপর ভর করে শরীরটা শূন্য রাখুন। কোমর থাকবে উপরের দিকে। শরীরটা পিরামিডের মতো আকৃতি হবে। ৩০ সেকেন্ড এভাবে শরীরটা ধরে রাখুন। তিনবার রিপিট করুন।
কোবরা পোজ
বাংলায় যাকে ভুজঙ্গ আসন বলা হয়। মেঝেতে উপুর হয়ে শুয়ে বুকের দুপাশে হাত রাখুন। হাতে ভর করে শরীরটা উপরের দিকে তুলুন। শ্বাস-প্রশ্বাসা স্বাভাবিক থাকবে। কুড়ি সেকেন্ড করে তিনবার করুন।
ব্রীজ পোজ
মেঝেতে চিত হয়ে শুয়ে হাঁটু মুড়ে নিন। হাত দুটো শরীরের পাশে সমান্তরাল ভাবে রাখুন। এবার পায়ের পাতা এবং হাতে ভর দিয়ে শরীরটা উপরের দিকে তুলুন। এই আসনে শিরদাঁড়ার স্থিতিস্থাপকত্ব বাড়ে। কুড়ি সেকেন্ড করে তিনবার করুন।
ওয়ারিয়র পোজ
দুপা সমান করে মেঝেতে দাঁড়ান। এক পায়ের উপর ভর করে সামনের দিকে ঝুকুন। হাত দুটো সামনের দিকে জোড়া থাকবে। অন্য পা পিছনের দিকে থাকবে। এভাবে ব্যালেন্স করুন কুড়ি সেকেন্ড। পুনরায় তিনবার করুন।
এই কয়েকটি ব্যায়াম সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচ দিন করলেও আপনি উপকার পাবেন।
মর্নিং ওয়াকের পাশাপাশি বাড়িতেই অভ্যেস করুন কয়েকটি যোগা। আপনাদের সার্বিক সুস্থতার জন্য এই কয়েকটি যোগাসন খুবই উপকারী।
প্ল্যাঙ্ক:
মেঝেতে উপুর হয়ে শুয়ে কনুই ও পায়ের আঙুলের ওপর ভর করে শরীরটাকে শূন্যে রাখুন সমান্তরাল ভাবে। মাথা থাকবে সামনের দিকে। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক। কুড়ি সেকেন্ড করে তিনবার এটি করুন।
বোট পোজ
যোগা ম্যাটে সোজা হয়ে বসুন। পা দুটো সোজা করে উপরের দিকে তুলুন যেন হাঁটু না ভাঙ্গে। হাত দুটো সমান করে পায়ের পাতার দিকে রাখুন ব্যালেন্স করে। কুড়ি সেকেন্ড এভাবে থাকুন। পুনরায় করুন তিনবার।
ডাউন ওয়ার্ড
পায়ের পাতা ও হাতের আঙ্গুলের ওপর ভর করে শরীরটা শূন্য রাখুন। কোমর থাকবে উপরের দিকে। শরীরটা পিরামিডের মতো আকৃতি হবে। ৩০ সেকেন্ড এভাবে শরীরটা ধরে রাখুন। তিনবার রিপিট করুন।
কোবরা পোজ
বাংলায় যাকে ভুজঙ্গ আসন বলা হয়। মেঝেতে উপুর হয়ে শুয়ে বুকের দুপাশে হাত রাখুন। হাতে ভর করে শরীরটা উপরের দিকে তুলুন। শ্বাস-প্রশ্বাসা স্বাভাবিক থাকবে। কুড়ি সেকেন্ড করে তিনবার করুন।
ব্রীজ পোজ
মেঝেতে চিত হয়ে শুয়ে হাঁটু মুড়ে নিন। হাত দুটো শরীরের পাশে সমান্তরাল ভাবে রাখুন। এবার পায়ের পাতা এবং হাতে ভর দিয়ে শরীরটা উপরের দিকে তুলুন। এই আসনে শিরদাঁড়ার স্থিতিস্থাপকত্ব বাড়ে। কুড়ি সেকেন্ড করে তিনবার করুন।
ওয়ারিয়র পোজ
দুপা সমান করে মেঝেতে দাঁড়ান। এক পায়ের উপর ভর করে সামনের দিকে ঝুকুন। হাত দুটো সামনের দিকে জোড়া থাকবে। অন্য পা পিছনের দিকে থাকবে। এভাবে ব্যালেন্স করুন কুড়ি সেকেন্ড। পুনরায় তিনবার করুন।
এই কয়েকটি ব্যায়াম সপ্তাহে কমপক্ষে পাঁচ দিন করলেও আপনি উপকার পাবেন।
