নিজস্ব সংবাদদাতা : গ্রামের মেয়ে মঞ্জু । কাকু, ও খুড়তুতো বোনের সঙ্গে নিজের ভাইকে নিয়ে থাকে সে। তার বাবা একজন কনস্টেবল ছিলেন, দুর্ভাগ্যবশত নিজের দায়িত্ব পালন করার সময় এক দুর্ঘটনায় মারা যান। মঞ্জু সেই চাকরি পেয়েছে। সে রসুলপুর থানার কনস্টেবল। সেখানেও তার সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়। কিন্তু অনেকবার এমন হয়েছে যে, রসুলপুরের পিএস তার যোগ্যতা ও পরিকল্পনার ভিত্তিতে মামলাগুলো সমাধান করেছেন। তবু মঞ্জুকে নিয়ে হাসাহাসি করা মানুষের .নেই।
অন্যদিকে, অর্জুন, ডন তাটু সতপাতির জন্য কাজ করে। সে তার বাবার প্রতি ক্ষুব্ধ, কারণ তার অসাবধানতার জন্যেই বোনকে হারিয়েছে অর্জুন। কিন্তু সে মনের দিক থেকে ভাল। প্রয়োজনে মানুষের পাশে দাঁড়ায় এবং নারীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। সে নন্দিনী নামের একজন মেয়েকে ভালবাসে যে জমিদারের মেয়ে এবং রসুলপুরের দুঁদে রাজনীতিবিদ।


ঘটনাচক্রে অর্জুন, জোর করে বিয়ে করেন মঞ্জুকে । যদিও তারা দু"জন একে অপরকে ছোটবেলা থেকে চেনে কিন্তু তারা একে অপরকে বিয়ে করার কথা ভাবেনি। অর্জুন সবসময় নন্দিনীকে ভালবাসত। কিন্তু হঠাৎ এই সিদ্ধান্তে প্রশ্নের মুখে তাঁদের জীবন! মঞ্জু ও অর্জুনের বৈবাহিক সম্পর্কের কী হবে? অর্জুন, একজন অপরাধী এবং মঞ্জু, একজন কনস্টেবল! পরিস্থিতি যখন অর্জুনকে গ্রেপ্তার করতে বাধ্য করবে তখন মঞ্জু কী করবে? মঞ্জু কি কখনও আত্মবিশ্বাসী আইপিএস হতে পারবে? জানতে, চোখ রাখুন সান বাংলায়। মুখ্য ভূমিকায় শুভ্রজিৎ সাহা ও দিয়া বসু।