কৌশিক রায়: "কামিংস, সাদিকু, পেত্রাতোস পায়ে বল পেলে অনেক বেশি গোলের সুযোগ তৈরি করেছে। আমরা প্রথমার্ধে সুযোগ তৈরি করতে পারিনি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে ছেলেরা লড়াই করেছে। তরুণদের লড়াইয়ে আমি খুশি।" কলকাতা ডার্বিতে হারের পর এই বার্তাই দিলেন লাল হলুদ কোচ কার্লোস কুয়াদ্রাত। এদিন। ম্যাচের শুরুতেই ১৪ মিনিটের মাথায় পেনাল্টি পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু বিশাল কাইথের অনবদ্য গোলকিপিংয়ে গোল করতে পারেননি ক্লেটন সিলভা। ইস্টবেঙ্গল কোচের বক্তব্য, "পেনাল্টি মিস খেলার অঙ্গ। তারপরেও ক্লেটন অনেক লড়াই করেছে। তবে অবশ্যই পেনাল্টি মিস ম্যাচে তফাৎ গড়ে দিয়েছে। চুংগার চোটের কারণেও আমাকে পরিকল্পনা বদলাতে হয়েছে।"
প্রথমার্ধের তুলনায় দ্বিতীয়ার্ধে অনেক বেশি গোছানো দেখিয়েছে ইস্টবেঙ্গলকে। ডানদিক থেকে বিষ্ণু এবং সায়ন বারবার আক্রমণ হেনেছেন বাগান বক্সে। সেই প্রসঙ্গে কুয়াদ্রাতের বক্তব্য, "আমরা জানতাম মোহনবাগান আক্রমণে আসবে। পরিকল্পনা ছিল পাল্টা আক্রমণ করে ওদের চমকে দেওয়ার। তাতে আমরা সফলও হয়েছি। কিন্তু ফাইনাল গোলের পাসটা সফল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে দ্বিতীয় গোলটা পেয়ে গেলে আমরা ওদের চাপে ফেলে দিতে পারতাম।" পাশাপশি, টানা ম্যাচের কারণে ফুটবলারদের ক্লান্তির কথাও এদিন জানিয়েছেন লাল হলুদ কোচ।
প্রথমার্ধের তুলনায় দ্বিতীয়ার্ধে অনেক বেশি গোছানো দেখিয়েছে ইস্টবেঙ্গলকে। ডানদিক থেকে বিষ্ণু এবং সায়ন বারবার আক্রমণ হেনেছেন বাগান বক্সে। সেই প্রসঙ্গে কুয়াদ্রাতের বক্তব্য, "আমরা জানতাম মোহনবাগান আক্রমণে আসবে। পরিকল্পনা ছিল পাল্টা আক্রমণ করে ওদের চমকে দেওয়ার। তাতে আমরা সফলও হয়েছি। কিন্তু ফাইনাল গোলের পাসটা সফল হয়নি। দ্বিতীয়ার্ধে দ্বিতীয় গোলটা পেয়ে গেলে আমরা ওদের চাপে ফেলে দিতে পারতাম।" পাশাপশি, টানা ম্যাচের কারণে ফুটবলারদের ক্লান্তির কথাও এদিন জানিয়েছেন লাল হলুদ কোচ।
