আজকাল ওয়েবডেস্ক: সাধারণ গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার খুব সাধারণ দিক হল কোষ্ঠকাঠিন্য। এই অভিযোগ অনেকেরই। ছোট-বড় নির্বিশেষে এই সমস্যা হতে পারে। বিষয়টা অপ্রীতিকর বলে অনেকেই এটি এড়িয়ে যান অনেক সময়. লজ্জায় কথা বলতে চান না। চিকিৎসকের মতে, যখন অল্প পরিমাণে শক্ত, শুকনো মল, সপ্তাহে ৪-৫ বার হয় তখন বুঝতে হবে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হচ্ছে। অন্যান্য লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে ব্যথা বা মলত্যাগে অসুবিধা, পেটে ফোলাভাব, অলসতা এবং অস্বস্তি। বেশিরভাগ মানুষই এক না এক সময়ে স্বল্পমেয়াদী কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। ক্রনিক কন্সটিপেশন, আপনার জীবনের উপরে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
রুটি, পেস্ট্রি, কুকিস,কেক, পাস্তা বা ময়দার তৈরি কোনও খাবার এবং সাদা ভাতের মতো পরিশোধিত শস্যগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। কম ফাইবার যুক্ত খাবার খেলেই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে। দুগ্ধজাত খাবার খেলেও এই এক সমস্যা হবে। যাঁদের ল্যাকটোজেন ইনটলারেন্স আছে দুধ, পনির, ছানা খেলে গ্যাস ও বদহজমের সমস্যায় ভুগতে পারেন।
আয়রন, প্রোটিন থাকলেও রেডমিটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে না। ফলে ডায়েটে রেডমিট থাকলেও আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন। অতিরিক্ত ভাজাভুজি, জাঙ্কফুড সমস্যা জটিল করে তুলতে পারে। চিকিৎসকের মতে, অতিরিক্ত মদ্যপান থেকেও অনেক সময়ে কন্সটিপেশন হতে পারে। শুধু তাই নয়, এর থেকে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে। তাই ডায়েট থেকে এই কয়েকটি খাবার বাদ দিতে হবে। ফাইবারে ভরপুর খাবার রাখতে হবে পাতে। পাশাপাশি চালিয়ে যেতে হবে একটু শরীরচর্চা।
রুটি, পেস্ট্রি, কুকিস,কেক, পাস্তা বা ময়দার তৈরি কোনও খাবার এবং সাদা ভাতের মতো পরিশোধিত শস্যগুলি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। কম ফাইবার যুক্ত খাবার খেলেই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে। দুগ্ধজাত খাবার খেলেও এই এক সমস্যা হবে। যাঁদের ল্যাকটোজেন ইনটলারেন্স আছে দুধ, পনির, ছানা খেলে গ্যাস ও বদহজমের সমস্যায় ভুগতে পারেন।
আয়রন, প্রোটিন থাকলেও রেডমিটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে না। ফলে ডায়েটে রেডমিট থাকলেও আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন। অতিরিক্ত ভাজাভুজি, জাঙ্কফুড সমস্যা জটিল করে তুলতে পারে। চিকিৎসকের মতে, অতিরিক্ত মদ্যপান থেকেও অনেক সময়ে কন্সটিপেশন হতে পারে। শুধু তাই নয়, এর থেকে গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে। তাই ডায়েট থেকে এই কয়েকটি খাবার বাদ দিতে হবে। ফাইবারে ভরপুর খাবার রাখতে হবে পাতে। পাশাপাশি চালিয়ে যেতে হবে একটু শরীরচর্চা।
