আজকাল ওয়েবডেস্ক: মেয়েদের কুস্তিতে যেন ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি। উইমেন্স ফ্রি স্টাইলে ৬৮ কেজি বিভাগে ভারতের নিশা দাহিয়া এবং ডিপিআর কোরিয়ার সোল গুম পাক ম্যাচে অঘটন। ২০১৬ সালে রিওতে অভিষেক অলিম্পিকে হাঁটুর চোটের জন্য শেষ হয়ে যায় ভিনেশ ফোগাতের পদকের স্বপ্ন। সোমবার প্রায় একই ধরনের ঘটনার সাক্ষী থাকল প্যারিস। তবে এবার চোটের ধরন ভিন্ন। দাপটের সঙ্গে শুরু করেন নিশা। কোয়ার্টার ফাইনাল বাউট ৮-১ এ এগিয়ে যান। ঠিক সেই সময় চোট পান ভারতীয় কুস্তিগির। ইশারায় বাউট থামানোর জন্য বলেন। একজন ডাক্তার সঙ্গে সঙ্গে ম্যাটেই চিকিৎসা শুরু করে দেন। প্রাথমিকভাবে চোট গুরুতর মনে হয়নি। কারণ নিশা উঠে দাঁড়িয়ে আবার ম্যাচে ফেরেন। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে দেখা যায়, তাঁর মুভমেন্টে সমস্যা হচ্ছে। আরও একটি স্টপেজ টাইমের জন্য অনুরোধ জানান ভারতীয় কুস্তিগির। এরপর আর স্বমহিমায় ফিরতে পারেননি নিশা।
যন্ত্রণার কাতরাতে থাকেন। বোঝা যায় আঙুলের হাড় সরে গিয়েছে। লড়াই চালিয়ে যেতে পারেননি। লিড ধরে রাখতে হিমশিম খান ভারতীয় কুস্তিগির। এই পরিস্থিতির ফায়দা তোলেন তাঁর প্রতিপক্ষ। ব্যবধান কমিয়ে একটা সময় বাউটে সমতা ফেরান। এরপর আর কামব্যাক করতে পারেননি নিশা। কোরিয়ার প্রতিপক্ষ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ১০-৮ এ বাউট জেতেন। তবে গুরুতর চোট নিয়ে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য এরিনায় উপস্থিত ভারতীয় সমর্থকরা নিশাকে কুর্নিশ জানায়। চোটের জন্য এই হার মেনে নিতে পারেননি ভারতীয় কুস্তিগির। ৮-১ এ এগিয়ে যাওয়ার পর জয় দেখতে পাচ্ছিলেন। কিন্তু চোটের জন্য আর নিজের সেরাটা দিতে পারেননি। নেহাতই দুর্ভাগ্যজনক। তাই কান্না চেপে রাখতে পারেননি নিশা। হেরে বিদায় নেওয়ার পর কেঁদে ভাসান। তবে নিশার অলিম্পিক যাত্রা শেষ, এটা এই মুহূর্তে বলা যাবে না। সোল ফাইনালে উঠলে, রিপকেজ রাউন্ডে ব্রোঞ্জ জেতার সুযোগ পাবেন ভারতীয় কুস্তিগির। তবে চোটের গুরুত্ব অনুযায়ী, প্যারিস অলিম্পিকে আর নিশা ম্যাটে ফিরতে পারবে কিনা সেই নিয়েও প্রশ্ন আছে।
যন্ত্রণার কাতরাতে থাকেন। বোঝা যায় আঙুলের হাড় সরে গিয়েছে। লড়াই চালিয়ে যেতে পারেননি। লিড ধরে রাখতে হিমশিম খান ভারতীয় কুস্তিগির। এই পরিস্থিতির ফায়দা তোলেন তাঁর প্রতিপক্ষ। ব্যবধান কমিয়ে একটা সময় বাউটে সমতা ফেরান। এরপর আর কামব্যাক করতে পারেননি নিশা। কোরিয়ার প্রতিপক্ষ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ১০-৮ এ বাউট জেতেন। তবে গুরুতর চোট নিয়ে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার জন্য এরিনায় উপস্থিত ভারতীয় সমর্থকরা নিশাকে কুর্নিশ জানায়। চোটের জন্য এই হার মেনে নিতে পারেননি ভারতীয় কুস্তিগির। ৮-১ এ এগিয়ে যাওয়ার পর জয় দেখতে পাচ্ছিলেন। কিন্তু চোটের জন্য আর নিজের সেরাটা দিতে পারেননি। নেহাতই দুর্ভাগ্যজনক। তাই কান্না চেপে রাখতে পারেননি নিশা। হেরে বিদায় নেওয়ার পর কেঁদে ভাসান। তবে নিশার অলিম্পিক যাত্রা শেষ, এটা এই মুহূর্তে বলা যাবে না। সোল ফাইনালে উঠলে, রিপকেজ রাউন্ডে ব্রোঞ্জ জেতার সুযোগ পাবেন ভারতীয় কুস্তিগির। তবে চোটের গুরুত্ব অনুযায়ী, প্যারিস অলিম্পিকে আর নিশা ম্যাটে ফিরতে পারবে কিনা সেই নিয়েও প্রশ্ন আছে।
