আজকাল ওয়েবডেস্ক:‌ মহম্মদ সামি। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পর আর জাতীয় দলে সুযোগ পাচ্ছেন না। নির্বাচক প্রধান অজিত আগরকারের দাবি, তাঁকে নিয়ে বিসিসিআইয়ের কাছে নাকি কোনও তথ্য নেই। কিন্তু যতবার তাঁকে নিয়ে সংশয়ের আঙুল উঠেছে, ততবার যোগ্য জবাব দিয়েছেন মহম্মদ সামি। রনজিতে ভাল ফর্মে আছেন। তারপরও কেন জাতীয় দলে ডাক পান না? সেই প্রশ্ন তুলে দিলেন মহম্মদ কাইফ।


ভারতের প্রাক্তন ক্রিকেটারের বক্তব্য, ‘‌এই প্রশ্নটা খুবই দরকারি। যেরকম পিচই হোক, সামির থাকা দরকার। পিচ পাটা হলেও ওর উইকেট তুলতে অসুবিধা হয় না। আমি জানি না কেন ও খেলছে না? বুমরা ও সিরাজকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে। সামি দলে থাকলে তরুণ পেসাররাও উন্নতি করতে পারত। এই দলে কোনও সিনিয়র নেই, যে প্রসিধ, হর্ষিত ও অর্শদীপকে চাপের সময় পরামর্শ দিতে পারত। ভারত সামিকে মিস করেছে।’‌


এটা ঘটনা, রাঁচিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ৩৫০ রানের লক্ষ্য বাঁচাতে নেমে শুরুটা খারাপ করেনি ভারতের বোলাররা। হর্ষিত যেভাবে বলের সিম ব্যবহার করে পরপর উইকেট পেলেন, তা গৌতম গম্ভীরের মুখেও হাসি ফোটাবে। কিন্তু ম্যাচ নাগালের বাইরে চলে যাওয়ার অবস্থা থেকে লড়াই শুরু করেন ম্যাথু ব্রিটজকে। ভারতকে চাপে ফেলেন মার্কো জানসেন। করবিন বশ শেষ পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যান। তবে শেষ হাসি হাসে টিম ইন্ডিয়া।
ভারতীয় পেসারদের মধ্যে অর্শদীপ সিং ৬৪ রানে ২ উইকেট পেয়েছেন। হর্ষিত রানার সংগ্রহ ৬৫ রানে ৩ উইকেট। শুরুটা ভাল করেও পরের দিকে রান দেন। অন্যদিকে প্রসিধ কৃষ্ণ ৭.২ ওভারে ৪৮ রান দিয়ে ১ উইকেট পান। এই সিরিজের জন্য বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে বুমরা ও সিরাজকে। অন্যদিকে রনজিতে সামি মোট চার ম্যাচ খেলে বল করছেন ১৪৫.২ ওভার। নিয়েছেন ২০ উইকেট।

 

 

 


‌‌