আজকাল ওয়েবডেস্ক: বড় হলেই কী মানুষ বিষণ্ণ হয়? ছোটদের মন খারাপ হয় না?
আপনি একজন মানুষ হিসেবে কীভাবে নিজেকে সামাজিকভাবে গড়ে তুলবেন তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার শৈশবে আপনি কীভাবে তৈরি হয়েছিলেন তার ওপর। আপনার পিতামাতা শিশুবস্থায় আপনাকে কীভাবে লালনপালন করেছেন, আপনার পারিপার্শ্বিকতা কেমন ছিল, আপনার নৈতিকতা এবং পড়াশোনা - সবই আপনাকে আদর্শ মানুষ হতে সহযোগিতা করেছে। সেক্ষেত্রে শৈশব প্রত্যেকের জীবনেই একটা গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। তবে শৈশবেও গ্রাস করে বিষণ্ণতা, দাবি সমীক্ষার। আর সেই জন্যেই প্রতি বছর ৭ মে শৈশব বিষণ্ণতা সচেতনতা দিবস পালন করা হয়। চেন্নাইতে সিজোফ্রেনিয়া রিসার্চ ফাউন্ডেশন ১৫ হাজার ছাত্রছাত্রীদের ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখেছে যে, ৩২ শতাংশ ছাত্রছাত্রীর মধ্যে মাঝারি থেকে গুরুতর বিষণ্ণতার লক্ষণ রয়েছে। ৩০ শতাংশ তাদের উদ্বেগের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, জনসংখ্যার বৃদ্ধি , পরিবেশগত জীবনযাত্রার মান হ্রাস— প্রতিটি শিশুকে বিষণ্ণতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে, তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। এই অবস্থায় পিতামাতার উচিত সবদিকে নজর রেখে স্নেহ ভালবাসা দিয়ে সন্তানকে লালনপালন করা।
সামাজিকভাবে নিষ্ক্রিয়
যখন শিশুরা বড়দের আচরণের পরিবর্তনের পেছনে কারণ খুঁজে বের করতে পারে না, তখন তারা কাজ করার প্রবণতা হারিয়ে ফেলে। তারা আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, রাগ অভিমানের লক্ষণ প্রকাশ করে। সেই সময় তারা একা থাকতে পছন্দ করে। নিজেদের সামাজিকভাবে দূরে ঠেলে দিতে চায়। এতে তারা সামাজিকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। সতর্ক থাকুন।
স্কুলের কর্মক্ষমতা হ্রাস
একটি শিশুর মধ্যে হতাশার প্রথম এবং প্রধান লক্ষণ হল স্কুলের কার্যকলাপ। পড়াশোনার চাপ, গ্রেড নিয়ে মাথা ঘামানোর চাপ, দুষ্টু কার্যকলাপে জড়িত হওয়া— এগুলিই শিশুদের বিষণ্ণতার দিকে ঠেলে দেয়।
ঘুম এবং খাওয়ায় বিরক্তি
শিশুরা সাধারণ খাবার খেতে চায় না। তাদের পছন্দের খাবার না দিলে তারা বিরক্তি প্রকাশ করে। তারা পছন্দের জিনিস না পেলে উত্তেজিত হয়ে পড়ে। দুঃখ পায়, এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
আত্মঘাতী চিন্তা
হতাশার কারণে শিশুদের মনে প্রায় আত্মঘাতী চিন্তা তৈরি হয়। আজকের বিশ্বে, সোশ্যাল মিডিয়ায় শিশুদের গ্রহণযোগ্যতা কতটা, তা তারা বুঝতে না পেরে বড়দের সঙ্গে তুলনা করতে থাকে। এতে তাদের স্বপ্নভঙ্গ হয়, অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগতে থাকে ওরা । যার ফলে আত্মহত্যার চিন্তাভাবনা আসে।
সেক্ষেত্রে অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে। ওদের সঙ্গে মন খুলে কথা বলতে হবে।
আপনি একজন মানুষ হিসেবে কীভাবে নিজেকে সামাজিকভাবে গড়ে তুলবেন তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার শৈশবে আপনি কীভাবে তৈরি হয়েছিলেন তার ওপর। আপনার পিতামাতা শিশুবস্থায় আপনাকে কীভাবে লালনপালন করেছেন, আপনার পারিপার্শ্বিকতা কেমন ছিল, আপনার নৈতিকতা এবং পড়াশোনা - সবই আপনাকে আদর্শ মানুষ হতে সহযোগিতা করেছে। সেক্ষেত্রে শৈশব প্রত্যেকের জীবনেই একটা গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়। তবে শৈশবেও গ্রাস করে বিষণ্ণতা, দাবি সমীক্ষার। আর সেই জন্যেই প্রতি বছর ৭ মে শৈশব বিষণ্ণতা সচেতনতা দিবস পালন করা হয়। চেন্নাইতে সিজোফ্রেনিয়া রিসার্চ ফাউন্ডেশন ১৫ হাজার ছাত্রছাত্রীদের ওপর গবেষণা চালিয়ে দেখেছে যে, ৩২ শতাংশ ছাত্রছাত্রীর মধ্যে মাঝারি থেকে গুরুতর বিষণ্ণতার লক্ষণ রয়েছে। ৩০ শতাংশ তাদের উদ্বেগের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছে। প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি, জনসংখ্যার বৃদ্ধি , পরিবেশগত জীবনযাত্রার মান হ্রাস— প্রতিটি শিশুকে বিষণ্ণতার দিকে ঠেলে দিচ্ছে, তাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। এই অবস্থায় পিতামাতার উচিত সবদিকে নজর রেখে স্নেহ ভালবাসা দিয়ে সন্তানকে লালনপালন করা।
সামাজিকভাবে নিষ্ক্রিয়
যখন শিশুরা বড়দের আচরণের পরিবর্তনের পেছনে কারণ খুঁজে বের করতে পারে না, তখন তারা কাজ করার প্রবণতা হারিয়ে ফেলে। তারা আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে, রাগ অভিমানের লক্ষণ প্রকাশ করে। সেই সময় তারা একা থাকতে পছন্দ করে। নিজেদের সামাজিকভাবে দূরে ঠেলে দিতে চায়। এতে তারা সামাজিকভাবে নিষ্ক্রিয় হয়ে যায়। সতর্ক থাকুন।
স্কুলের কর্মক্ষমতা হ্রাস
একটি শিশুর মধ্যে হতাশার প্রথম এবং প্রধান লক্ষণ হল স্কুলের কার্যকলাপ। পড়াশোনার চাপ, গ্রেড নিয়ে মাথা ঘামানোর চাপ, দুষ্টু কার্যকলাপে জড়িত হওয়া— এগুলিই শিশুদের বিষণ্ণতার দিকে ঠেলে দেয়।
ঘুম এবং খাওয়ায় বিরক্তি
শিশুরা সাধারণ খাবার খেতে চায় না। তাদের পছন্দের খাবার না দিলে তারা বিরক্তি প্রকাশ করে। তারা পছন্দের জিনিস না পেলে উত্তেজিত হয়ে পড়ে। দুঃখ পায়, এতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।
আত্মঘাতী চিন্তা
হতাশার কারণে শিশুদের মনে প্রায় আত্মঘাতী চিন্তা তৈরি হয়। আজকের বিশ্বে, সোশ্যাল মিডিয়ায় শিশুদের গ্রহণযোগ্যতা কতটা, তা তারা বুঝতে না পেরে বড়দের সঙ্গে তুলনা করতে থাকে। এতে তাদের স্বপ্নভঙ্গ হয়, অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগতে থাকে ওরা । যার ফলে আত্মহত্যার চিন্তাভাবনা আসে।
সেক্ষেত্রে অভিভাবকদের সচেতন থাকতে হবে। ওদের সঙ্গে মন খুলে কথা বলতে হবে।
