আজকাল ওয়েবডেস্ক: সন্তানের প্রতি দায়িত্ব বা কর্তব্য পালন কোনওদিনই শেষ হয় না বাবা-মায়ের। শৈশব থেকে কৈশোরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সন্তানকে প্রথমেই শেখাতে হবে স্বনির্ভরশীলতা । পরনির্ভরতা অনেক সময়ে তারুণ্যের ক্ষতি করতে পারে। তাকে স্বাধীন হতে শেখাতে হবে। তার ক্ষমতা কতটা, সেটাও তাকে জানাতে হবে। অভিভাবককে দক্ষতার সঙ্গে সন্তানকে সুস্থ ও সামাজিক দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করতে শেখাতে হবে। স্বাধীনভাবে কাজ করার ক্ষমতা সন্তানকে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। সন্তান যখন স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজে যায়, তখন অভিভাবকত্ব চ্যালেঞ্জিং হয়ে ওঠে। সেই সময়ে কীভাবে দায়িত্ব সামলাবেন?
শৈশব থেকে সন্তানকে তার গণ্ডি বা সীমারেখা কতটা, তা শিখিয়ে দিন। সীমারেখা লঙ্ঘন করলেই নানারকম অসুবিধা হতে পারে, একথা তাদের মনে করিয়ে দিন। পাশাপাশি, তাদের কিছু গোপনীয়তাকেও সম্মান করা দরকার। এতে তারা উৎসাহিত হবে।
সন্তানের আবেগকে সমর্থন করুন। এতে তারা বুঝতে পারে যে তাদের গুরুত্ব আছে। উৎসাহপূর্ণ সম্বোধন তাদের উৎসাহিত করে । এতে তাদের কাজের গতি বেড়ে যাবে। তবে এগুলি করার জন্য উপযুক্ত স্থান, পরিবেশ এবং সময় বুঝে নিতে হবে অভিভাবককেই। সন্তানের সঙ্গে যদি বন্ধুর মতো আচরণ করা যায়, সেক্ষেত্রে তারা উৎসাহিত হয়। এতে সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশ গড়ে ওঠে। যা সন্তানের সার্বিক বিকাশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সন্তানের অভ্যন্তরীণ শক্তি বা ক্ষমতা কতটা, তা বোঝার জন্য তাদের উৎসাহিত করতে হবে। ক্ষমতা বা শক্তির অপপ্রয়োগ যাতে না হয়, সেদিকে অভিভাবককে সবসময়ে নজর রাখতে হবে। স্বাধীনতা দিন, পাশাপাশি খেয়াল রাখুন সন্তান সেটার অপব্যবহার করছে কিনা। সন্তানের কাছে প্রত্যাশা রাখুন, কিন্তু খেয়াল রাখবেন সেটা যেন তাদের উপর বাড়তি চাপ হয়ে না দাঁড়ায়। সর্বোপরি, শিশুদের ভালভাবে পরিচালনা করার জন্য যত্ন সহকারে তাদের আবেগকে গুরুত্ব দিতে হবে।
শৈশব থেকে সন্তানকে তার গণ্ডি বা সীমারেখা কতটা, তা শিখিয়ে দিন। সীমারেখা লঙ্ঘন করলেই নানারকম অসুবিধা হতে পারে, একথা তাদের মনে করিয়ে দিন। পাশাপাশি, তাদের কিছু গোপনীয়তাকেও সম্মান করা দরকার। এতে তারা উৎসাহিত হবে।
সন্তানের আবেগকে সমর্থন করুন। এতে তারা বুঝতে পারে যে তাদের গুরুত্ব আছে। উৎসাহপূর্ণ সম্বোধন তাদের উৎসাহিত করে । এতে তাদের কাজের গতি বেড়ে যাবে। তবে এগুলি করার জন্য উপযুক্ত স্থান, পরিবেশ এবং সময় বুঝে নিতে হবে অভিভাবককেই। সন্তানের সঙ্গে যদি বন্ধুর মতো আচরণ করা যায়, সেক্ষেত্রে তারা উৎসাহিত হয়। এতে সুস্থ ও স্বাভাবিক পরিবেশ গড়ে ওঠে। যা সন্তানের সার্বিক বিকাশে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সন্তানের অভ্যন্তরীণ শক্তি বা ক্ষমতা কতটা, তা বোঝার জন্য তাদের উৎসাহিত করতে হবে। ক্ষমতা বা শক্তির অপপ্রয়োগ যাতে না হয়, সেদিকে অভিভাবককে সবসময়ে নজর রাখতে হবে। স্বাধীনতা দিন, পাশাপাশি খেয়াল রাখুন সন্তান সেটার অপব্যবহার করছে কিনা। সন্তানের কাছে প্রত্যাশা রাখুন, কিন্তু খেয়াল রাখবেন সেটা যেন তাদের উপর বাড়তি চাপ হয়ে না দাঁড়ায়। সর্বোপরি, শিশুদের ভালভাবে পরিচালনা করার জন্য যত্ন সহকারে তাদের আবেগকে গুরুত্ব দিতে হবে।
