আজকাল ওয়েবডেস্ক: সমীক্ষা মতে মারণ রোগের প্রকোপ বাড়ছে। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এই রোগকে নিয়ে প্রচলিত নানা কথা। যা অধিকাংশই অযৌক্তিক। চিকিৎসকের মতে এই ভিত্তিহীন ভাবনাগুলো সমস্যা বাড়ায়। সেগুলো কি ?
ক্যান্সার মানেই মৃত্যু এ কথা সম্পূর্ণ ঠিক নয়, দাবি চিকিৎসকের। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সচেতনতার অভাবে অ্যাডভান্স স্টেজে এই রোগ ধরা পড়ে। সে ক্ষেত্রে ডায়াগনোসিস ও চিকিৎসা পদ্ধতি বেশ কিছুটা জটিল হয়ে যায়। তবে প্রাথমিক স্তরে এই রোগ ধরা পড়লে এই রোগের সঙ্গে মোকাবিলা করা সম্ভব আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে। সেক্ষেত্রে ক্যান্সার সম্পর্কে রোগীর সচেতনতা থাকা খুবই জরুরী। বছরে একবার কিছু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নেওয়া দরকার সময় সুযোগ করে।
ধূমপান করলেই ফুসফুসের ক্যান্সার হয়। এ ধারণা সম্পূর্ণ সত্যি নয়। কারণ দেশজুড়ে এরকম অনেক উদাহরণ আছে যেখানে দেখা গিয়েছে ধূমপান ছাড়াই রোগী ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। ধূমপান নিঃসন্দেহে শারীরিক জটিলতা বাড়ায়। তবে ফুসফুসের ক্যান্সারের একমাত্র কারণ ধূমপান কখনওই নয়।
আধুনিকের সময় দাঁড়িয়ে অনেকেই মনে করেন ক্যান্সার ছোঁয়াচে। এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। পরিবারে এই রোগের ইতিহাস থাকলে নির্দিষ্ট ব্যক্তির ক্ষেত্রে সম্ভাবনা বাড়ে।
সুপার ফুড খেলে ক্যান্সার সারে। অনেকেই এমনটা মনে করেন। চিকিৎসকের দাবি সুপার ফুড সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখতে উপকারী। কিন্তু এই ধরনের খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়, এই তথ্য প্রমাণিত নয়।
ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সার্জারি উপকারী নয় এমনটাও মনে করেন অনেকে। অথচ ব্রেস্ট ক্যান্সারের মতো সমস্যায় সার্জারিই একমাত্র পথ। এছাড়াও আরও অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা সার্জারি পরামর্শ দেন। ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগের সঙ্গে লড়াই করার জন্য চিকিৎসকের ওপর ভরসা রাখাটা জরুরি।
বায়োপসি করলে নাকি ক্যান্সারের কোষ শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এই মিথ মারাত্মক। ক্যান্সারের ডায়াগনোসিসের জন্য বায়োপসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ক্যান্সার মানেই মৃত্যু এ কথা সম্পূর্ণ ঠিক নয়, দাবি চিকিৎসকের। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সচেতনতার অভাবে অ্যাডভান্স স্টেজে এই রোগ ধরা পড়ে। সে ক্ষেত্রে ডায়াগনোসিস ও চিকিৎসা পদ্ধতি বেশ কিছুটা জটিল হয়ে যায়। তবে প্রাথমিক স্তরে এই রোগ ধরা পড়লে এই রোগের সঙ্গে মোকাবিলা করা সম্ভব আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানে। সেক্ষেত্রে ক্যান্সার সম্পর্কে রোগীর সচেতনতা থাকা খুবই জরুরী। বছরে একবার কিছু প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে নেওয়া দরকার সময় সুযোগ করে।
ধূমপান করলেই ফুসফুসের ক্যান্সার হয়। এ ধারণা সম্পূর্ণ সত্যি নয়। কারণ দেশজুড়ে এরকম অনেক উদাহরণ আছে যেখানে দেখা গিয়েছে ধূমপান ছাড়াই রোগী ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। ধূমপান নিঃসন্দেহে শারীরিক জটিলতা বাড়ায়। তবে ফুসফুসের ক্যান্সারের একমাত্র কারণ ধূমপান কখনওই নয়।
আধুনিকের সময় দাঁড়িয়ে অনেকেই মনে করেন ক্যান্সার ছোঁয়াচে। এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। পরিবারে এই রোগের ইতিহাস থাকলে নির্দিষ্ট ব্যক্তির ক্ষেত্রে সম্ভাবনা বাড়ে।
সুপার ফুড খেলে ক্যান্সার সারে। অনেকেই এমনটা মনে করেন। চিকিৎসকের দাবি সুপার ফুড সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখতে উপকারী। কিন্তু এই ধরনের খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়, এই তথ্য প্রমাণিত নয়।
ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সার্জারি উপকারী নয় এমনটাও মনে করেন অনেকে। অথচ ব্রেস্ট ক্যান্সারের মতো সমস্যায় সার্জারিই একমাত্র পথ। এছাড়াও আরও অনেক ক্ষেত্রে চিকিৎসকরা সার্জারি পরামর্শ দেন। ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগের সঙ্গে লড়াই করার জন্য চিকিৎসকের ওপর ভরসা রাখাটা জরুরি।
বায়োপসি করলে নাকি ক্যান্সারের কোষ শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। এই মিথ মারাত্মক। ক্যান্সারের ডায়াগনোসিসের জন্য বায়োপসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
