আজকাল ওয়েবডেস্ক: বউ পাওয়া যায় ভাড়ায়!  কখনও শুনেছেন  এমন কথা?  না শুনলেও হয় এমনটা, তাও আবার এই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডেই। থাকে চুক্তিপত্র, তাতে লেখা থাকে টাকাপয়সার স্পষ্ট পরিমাণ, হিসেব। জোর চর্চা হচ্ছে এক দেশে এই বিষয়ে।

গোটা ঘটনার আচমকা চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে আসার কারণ একটি বই। লা ভেরিতে ইমানুয়েল একটি বই লিখেছেন, যার নাম 'থাইল্যান্ড ট্যাবু: দ্য রাইজ অফ ওয়াইফ রেন্টাল ইন মডার্ন সোসাইটি।' আর তা থেকেই শুরু চর্চার।


দিনকয়েক আগেই তোলপাড় হয়েছিল ইন্দোনেশিয়ার 'প্লেজার ম্যারেজ'কে কেন্দ্র করে। এবার আলোচনা 'ভাড়ায় পাওয়া যাওয়া সুন্দরী স্ত্রী' নিয়ে। তাঁরা নাকি 'ব্ল্যাক পার্ল' নামেও পরিচিত। 

এই বিতর্কিত নিয়ম  বা প্রথা থাইল্যান্ডের পাটায়ার। তথ্য, মূলত দরিদ্র পরিবারের মেয়েরা অনেক সময় বিদেশী পর্যটকদের সঙ্গে এই চুক্তিতে রাজি হন। এই অস্থায়ী চুক্তি চলে কয়েকদিন কিংবা কয়েকমাস পর্যন্ত। অনেকক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, ভাড়া করা স্ত্রী চুক্তির শেষে নিয়ম মেনে গাঁটছড়া বেঁধে সংসার করেছেন সঙ্গীর সঙ্গে। 

 পাটায়ার বিশেষ এলাকায় এই প্রথার চল রয়েছে।  তথ্য, থাইল্যান্ডে এই প্রথা ছড়িয়ে পড়ছে দ্রুত হারে। এমনকি এটি একটি স্থানীয় বড় ব্যবসা হিসেবেও পরিণত হচ্ছে দিনে দিনে। সর্বভারতীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, তরুণরা এই প্রথার প্রচলনে বড় অঙ্কের আয় করছেন।