সমীর দে,ঢাকা: শেষ পর্যন্ত ভোটের হিসেব নিকেশ চূড়ান্ত হয়েছে। জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোটের শরীকদের ৬টি আসন ছেড়ে ভোটের লড়াইয়ে নেমেছে আওয়ামী লীগ। আর ৫টি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল হয়েছে। ফলে জাতীয় সংসদের ৩০০ আসনের মধ্যে ২৬৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন লড়বেন। তবে কিংস পার্টি খ্যাতি পাওয়া দলগুলির আশার গুড়ে বালি পড়েছে। সবার প্রত্যাশা ছিল আওয়ামী লীগ তাদের কিছু আসনে ছেড়ে দেবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কাউকেই আসন দেয়নি।
আগামী ৭ জানুয়ারি হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট এই নির্বাচন লড়ছে না। নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৪৪ দলের মধ্যে ২৮টি দল এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
রবিবার সকাল থেকে নির্বাচনী মাঠে খানিকটা উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে। জাতীয় পার্টি ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের সমঝোতা হয়নি, ফলে তারা নির্বাচন থেকে সরে যেতেও পারেন। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের পার্টি অফিসে সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেন। বিকেল ৪টার দিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেন মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। ফলে শেষ পর্যন্ত যারা নির্বাচন লড়তে চেয়েছে তাদের কোনও দলই নির্বাচন থেকে সরে আসেনি।
আগামী ৭ জানুয়ারি হবে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট এই নির্বাচন লড়ছে না। নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধিত ৪৪ দলের মধ্যে ২৮টি দল এই নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে।
রবিবার সকাল থেকে নির্বাচনী মাঠে খানিকটা উত্তাপ ছড়িয়ে পড়ে। জাতীয় পার্টি ঘোষণা দেয় আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের সমঝোতা হয়নি, ফলে তারা নির্বাচন থেকে সরে যেতেও পারেন। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের পার্টি অফিসে সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেন। বিকেল ৪টার দিকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটে যাওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করেন মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। ফলে শেষ পর্যন্ত যারা নির্বাচন লড়তে চেয়েছে তাদের কোনও দলই নির্বাচন থেকে সরে আসেনি।
