হালোরাকিসি : এটি সমুদ্রের জলের একেবারে নিচে থাকে। এদের দেহে অক্সিজেন ছাড়া বেঁচে থাকার পদ্ধতি থাকে। দেহকে চালানোর জন্য এরা নিজের দেহেই খাবার তৈরি করে থাকে।
2
10
হেনেগুয়া : এই প্যারাসাইটরা অক্সিজেন ছাড়াই জলের নিচে বাঁচতে পারে। এরা প্রবল নাইট্রোজেন দেহে নিয়ে আসে। ফলে অক্সিজেন ছাড়া এদের দিব্যি চলে যায়।
3
10
লেক ওয়াকার : যেখানে অক্সিজেন নেই সেই অংশেও দিব্যি বেঁচে থাকতে পারে লেক ওয়াকার। এরা নিজেদের দেহে হাইড্রোজেন তৈরি করতে পারে। ফলে অক্সিজেন আর লাগে না।
4
10
লোরিসিফেরা : আকারে ছোটে হলেও এরা জলের অনেক গভীরে থাকতে পারে। এদের দেহ অনেকটা জেলিফিসের মতো থাকে। জলের অক্সিজেন ছাড়াই এরা জলের ভিতরে থাকতে পারে।
5
10
প্ল্যানারিয়ান : এই শামুক জাতীয় প্রাণী জল এবং স্থল উভয় স্থানেই থাকতে পারে। এদের দেহে নিজের থেকে তৈরি হয় ক্ষমতা। ফলে এরা অতি সহজেই অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারে।
6
10
পম্পেই ওয়ার্ম : জলের অনের নিচে এরা হল কৃমিজাতীয় প্রাণী। এরা বিভিন্ন গাছের সঙ্গে জুড়ে থাকে। ফলে সেখান থেকেই এরা অক্সিজেনের মাত্রা ধরে রাখে। নিজের দেহে অক্সিজেন তৈরি করে না।
7
10
সি কুকুমবার : এরা জলের গভীরে থাকে। দেখতে অনেকটা হোয়েলের মতো হলেও এরা নিজের দেহে মেটাবলিক এনার্জি তৈরি করতে পারে। ফলে সেখান থেকে এরা অক্সিজেন ছাড়াই বাঁচতে পারে।
8
10
ট্রাডিগ্রেড : এদেরকে অনেকে জলের ভালুক বলেও ডাকে। এদের দেহে অক্সিজেন ছাড়া চলার ক্ষমতা থাকে। ফলে এরা জলের নিচে বহু বছর ধরে অক্সিজেন ছাড়া বাঁচতে পারে।
9
10
টুবিফ্লেক্স : জলের নিচে এরা কাদায় থাকতে পছন্দ করে। এরা অক্সিজেন ছাড়াই থাকে। দেহে নতুন করে শক্তি করে বলে এদের অক্সিজেন লাগে না।
10
10
জম্বি ওয়ার্ম : বিভিন্ন সমুদ্রের প্রাণীর দেহে থাকে এই কৃমি। এরা নিজেদের দেহের তুলনায় অনেক বড় প্রাণীর দেহে বাসা করে। সেখান থেকেই এরা অক্সিজেন পায়। ফলে নতুন করে অক্সিজেন লাগে না।