নিজস্ব সংবাদদাতা: শুরু থেকেই টিআরপি তালিকায় বেশ পাকাপোক্ত জায়গা ধরে নিয়েছে জি বাংলার ধারাবাহিক 'চিরদিনই তুমি যে আমার'। 'অপু-আর্য'র কেমিস্ট্রি মন কাড়ছে দর্শকের।
কিছুদিন আগে অপুর মায়ের কথায় নিজে উদ্যোগী হয়ে নায়িকার বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিল আর্য। কিন্তু সেই বিয়েও ভেঙেছে। সেই গল্প দেখানোর পরেই দর্শকের ধারণা হয়েছিল এই বুঝি তা হলে নায়ক-নায়িকার প্রেম জমল বলে। কিন্তু এত সহজে কি নায়ক-নায়িকার মিল হয়?
আর্যর মুখে ভালবাসার কথা শুনবে বলে অপেক্ষা করতে থাকে অপর্ণা। একটু একটু করে অপুকে ভালবেসে ফেলে আর্য। কিন্তু তার ভয় হয়। কারণ অপু সবে বড় হচ্ছে, আর তার বার্ধক্য আসছে। কীভাবে অপুকে নিয়ে সংসার করবে সে? ভালবাসায় যে দায়িত্ব নিতে হয়! কীভাবে পারবে সবটা সামাল দিতে? এই প্রশ্ন মাথায় ঘোরে তার। তাই সাহস করে অপুকে ভালবাসার কথা আর বলা হয় না।
এদিকে, আর্যর জীবন সংকটে। অপুর সঙ্গে একটি রেস্তোরাঁয় লুকিয়ে দেখা করতে আসে আর্য। হঠাৎই অন্যরকম সাজে আর্যকে দেখে অবাক হয় সে। একটা গাছ আর্যকে উপহার হিসাবে দেয় অপু। জানায়, অপু না থাকলেও এই গাছটা সারাজীবন তার কথা আর্যকে মনে করাবে। এর মধ্যেই একজন আড়াল থেকে বন্দুক তাক করে আর্যর দিকে। হঠাৎ গুলির শব্দে চমকে ওঠে অপু। তবে কি আর্যর জীবনে সত্যিই বিপদ এল? এই ষড়যন্ত্র কার? এবার কি চিরদিনের মতো আলাদা হবে আর্য-অপুর পথ?
