নিজস্ব সংবাদদাতা: প্রয়াত রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। বাম পথপ্রদর্শক এই নেতার মৃত্যুতে শোকাহত টলিপাড়া। তাঁর মৃত্যুতে ভেঙে পড়লেন বুদ্ধদেব বাবুর স্নেহভাজন অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।
আজকাল ডট ইন-এর তরফ থেকে ঋতুপর্ণার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, "বুদ্ধদেব বাবু একজন রাজনীতিবিদই ছিলেন না। যুবসমাজের স্তম্ভ ছিলেন। যখন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন আমি দেখতে গিয়েছিলাম। আমার বিয়েতে এসেছিলেন। দু'হাত ভরে আশীর্বাদ করেছিলেন। আজ খুব মনে পড়ছে সেই দিনটা।"
অভিনেত্রী আরও বলেন, "ওঁর মতো একজন বুদ্ধিজীবীকে হারিয়ে সত্যিই শোকাহত। ওঁর দূরদৃষ্টি, চেতনা, অভিজ্ঞতা সবটাই একসময় রাজনীতির জমিকে উর্বর করেছে। আমি সমবেদনা জানাই ওঁর পরিবারকে।"
প্রসঙ্গত, মৃত্যুকালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। মূলত শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। এদিন সকালে প্রাতঃরাশও করেছিলেন বুদ্ধদেব। কিন্তু তারপরই অবস্থার অবনতি হয় বলে খবর। সকাল ৮টা বেজে ২০ মিনিটে পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতেই জীবনাবসান হয় কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের।
আজকাল ডট ইন-এর তরফ থেকে ঋতুপর্ণার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, "বুদ্ধদেব বাবু একজন রাজনীতিবিদই ছিলেন না। যুবসমাজের স্তম্ভ ছিলেন। যখন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন আমি দেখতে গিয়েছিলাম। আমার বিয়েতে এসেছিলেন। দু'হাত ভরে আশীর্বাদ করেছিলেন। আজ খুব মনে পড়ছে সেই দিনটা।"
অভিনেত্রী আরও বলেন, "ওঁর মতো একজন বুদ্ধিজীবীকে হারিয়ে সত্যিই শোকাহত। ওঁর দূরদৃষ্টি, চেতনা, অভিজ্ঞতা সবটাই একসময় রাজনীতির জমিকে উর্বর করেছে। আমি সমবেদনা জানাই ওঁর পরিবারকে।"
প্রসঙ্গত, মৃত্যুকালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের বয়স হয়েছিল ৮০ বছর। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। মূলত শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন তিনি। এদিন সকালে প্রাতঃরাশও করেছিলেন বুদ্ধদেব। কিন্তু তারপরই অবস্থার অবনতি হয় বলে খবর। সকাল ৮টা বেজে ২০ মিনিটে পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতেই জীবনাবসান হয় কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের।
