সাপ সবসময় অভিশাপ নাও ডেকে আনতে পারে! বরং শাপে বর হতে পারে অনেক ক্ষেত্রে।
যেমন, সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে ঘটেছে। এক এক করে পাঁচ প্রজাতির শাপ তাঁর বাড়িতে! যেন সাপেদের অভয়ারণ্য। সেই আকর্ষণেই নাকি জাতীয় পুরস্কারজয়ী পরিচালকের বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন সুন্দরী নায়িকারা। সৃজিতেরও নাকি মুখে হাসি লেগেই রয়েছে। অক্লান্ত ভাবে পাঁচরকমের সাপ নিজের হাতে ঘুরিয়েফিরিয়ে দেখাচ্ছেন।
ভয়ঙ্করের প্রতি আকর্ষণ মানুষের বরাবরের। যতই ভয় জাগাক, সেই ভয়ের মধ্যেও যে গা শিরশিরে ব্যাপারটা রয়েছে সেটা উপভোগ করেন অনেকে। অনেকে নিজে যা পারেন না সেটা অন্য কেউ করলে দেখতে ছুটে যান। একই ভাবে বিরল প্রজাতির কোনও প্রাণী শহর কলকাতায় কারও বাড়িতে ঠাঁই পেলে তাকে দেখার আকর্ষণও বা কম কী? সেটাই হয়েছে সৃজিতের পাঁচ রকমের সাপের ক্ষেত্রে।
কী কী সাপ আপাতত পরিচালকের বাড়িতে জায়গা করে নিয়েছে? তাঁর বাড়ির প্রথম আশ্রিতা উলুপি। একে একে এসেছে হাইড্রা, মেডুসা, অনন্ত নাগ, কালনাগিনী! ভয়াল সৌন্দর্য তাদের ঘিরে। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালকের সংগ্রহ দেখতে সদ্য তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন আর এক জাতীয়পুরস্কার জয়ী পোশাক পরিকল্পক সাবর্ণী দাস। তিনি সাপের রং-রূপে মোহিত! জানিয়েছেন, তাঁরও সাপ পোষার প্রচণ্ড শখ। একবার বাড়িতে এনেওছিলেন। কিন্তু তিন সপ্তাহের মধ্যে তাদের বিদায় জানানো হয়। সৃজিতের শখ বজায় থাকুক, এই তাঁর শুভেচ্ছা।
তবে নিন্দুকেরা ছেড়ে কথা বলছে না। তাদের দাবি, স্ত্রী রফিয়াত রশিদ মিথিলা বাংলাদেশে ব্যস্ত। গবেষণার কাছে বিদেশ পাড়ি দিতে হয় প্রায়ই। মেয়ে আইরাও মায়ের সঙ্গে থাকে। ফলে, শূন্যতা ভরাতেই নাকি এই আয়োজন। রথ দেখা কলা বেচা, দুটোই হচ্ছে। সাপের কল্যাণে বাড়িতে নায়িকাদের ঢল তো নামছে...!
যেমন, সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রে ঘটেছে। এক এক করে পাঁচ প্রজাতির শাপ তাঁর বাড়িতে! যেন সাপেদের অভয়ারণ্য। সেই আকর্ষণেই নাকি জাতীয় পুরস্কারজয়ী পরিচালকের বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন সুন্দরী নায়িকারা। সৃজিতেরও নাকি মুখে হাসি লেগেই রয়েছে। অক্লান্ত ভাবে পাঁচরকমের সাপ নিজের হাতে ঘুরিয়েফিরিয়ে দেখাচ্ছেন।
ভয়ঙ্করের প্রতি আকর্ষণ মানুষের বরাবরের। যতই ভয় জাগাক, সেই ভয়ের মধ্যেও যে গা শিরশিরে ব্যাপারটা রয়েছে সেটা উপভোগ করেন অনেকে। অনেকে নিজে যা পারেন না সেটা অন্য কেউ করলে দেখতে ছুটে যান। একই ভাবে বিরল প্রজাতির কোনও প্রাণী শহর কলকাতায় কারও বাড়িতে ঠাঁই পেলে তাকে দেখার আকর্ষণও বা কম কী? সেটাই হয়েছে সৃজিতের পাঁচ রকমের সাপের ক্ষেত্রে।
কী কী সাপ আপাতত পরিচালকের বাড়িতে জায়গা করে নিয়েছে? তাঁর বাড়ির প্রথম আশ্রিতা উলুপি। একে একে এসেছে হাইড্রা, মেডুসা, অনন্ত নাগ, কালনাগিনী! ভয়াল সৌন্দর্য তাদের ঘিরে। জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত পরিচালকের সংগ্রহ দেখতে সদ্য তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন আর এক জাতীয়পুরস্কার জয়ী পোশাক পরিকল্পক সাবর্ণী দাস। তিনি সাপের রং-রূপে মোহিত! জানিয়েছেন, তাঁরও সাপ পোষার প্রচণ্ড শখ। একবার বাড়িতে এনেওছিলেন। কিন্তু তিন সপ্তাহের মধ্যে তাদের বিদায় জানানো হয়। সৃজিতের শখ বজায় থাকুক, এই তাঁর শুভেচ্ছা।
তবে নিন্দুকেরা ছেড়ে কথা বলছে না। তাদের দাবি, স্ত্রী রফিয়াত রশিদ মিথিলা বাংলাদেশে ব্যস্ত। গবেষণার কাছে বিদেশ পাড়ি দিতে হয় প্রায়ই। মেয়ে আইরাও মায়ের সঙ্গে থাকে। ফলে, শূন্যতা ভরাতেই নাকি এই আয়োজন। রথ দেখা কলা বেচা, দুটোই হচ্ছে। সাপের কল্যাণে বাড়িতে নায়িকাদের ঢল তো নামছে...!
