হাসপাতালে ভর্তি প্রতুল মুখোপাধ্যায়। নাক দিয়ে প্রবল রক্তক্ষরণের কারণেই ভর্তি হতে হয় তাঁকে। দিন দুই শহরের প্রথম সারির সরকারি হাসপাতালে ভর্তি থাকতে হয়েছে তাঁকে। সব ঠিক থাকলে আগামীকাল অর্থাৎ বুধবার ছাড়া পাবেন তিনি। আপাতত তিনি স্থিতিশীল, হাসপাতাল থেকে শিল্পী নিজেই জানিয়েছেন আজকাল ডট ইনকে। সোমবার তাঁকে দেখতে যান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিছুক্ষণ সময় কাটান অসুস্থ শিল্পীর সঙ্গে। তাঁর গলায় জনপ্রিয় গান আমি বাংলায় গান গাই শোনেন। নিজেও গলা মেলান। সেই মুহূর্ত ভিডিওয় বন্দি করে নিজের সামাজিক পাতায় ভাগ করে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বিবরণীতে লিখেছেন, "প্রতুলদার থেকে "আমি বাংলা গান গাই" শোনা সবসময় আনন্দদায়ক অভিজ্ঞতা। আজ, এসএসকেএম হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে দেখা করার সময়, এই গানের সঙ্গে তাঁর সুরেলা কণ্ঠ শুনে আমার খুব আনন্দ হয়েছে। সেই আনন্দ, ভাললাগা ভাগ করে নিতে পেরে খুশি। আমি তাঁর আরোগ্য কামনা করি।"
শিল্পী বলেছেন, ‘‘৫ জানুয়ারি আচমকা মাথা ঘুরে যায়। ওই অবস্থায় হাঁটতে গিয়ে দেওয়ালে জোর ধাক্কা খাই। মাথা ঠুকে গিয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে থাকে। প্রাথমিক ভাবে সামলে নিয়েছিলাম। রক্তপাত থেমে গিয়েছিল। পরের দিন সকালে জলখাবার খাওয়ার সময় বিপত্তি। নাক দিয়ে প্রবল রক্তপাত আবার। এবার আর ঝুঁকি না নিয়ে বাড়ির লোকেরা হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসকেরা কয়েক দিন পর্যবেক্ষণে রাখেন।’’
কী কারণে এত রক্তপাত? চিকিৎসকেরা শিল্পীকে জানিয়েছেন, সাময়িক হয়তো মস্তিষ্কে রক্তচলাচল থমকে গিয়েছিল। তাই নাক দিয়ে অত রক্ত পড়েছে। যেহেতু বিষয়টির সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্র, মস্তিষ্ক আর হৃদয়ের যোগ তাই চিকিৎসকেরা ঝুঁকি না নিয়ে শিল্পীর চিকিৎসার কারণে মেডিকেল টিম গঠন করেন। সিটি স্ক্যান থেকে মস্তিষ্কের এক্স রে— কিচ্ছু বাদ রাখেননি। পরীক্ষার সমস্ত রিপোর্ট সন্তোষজনক হওয়ায় তাঁরা শিল্পীকে আগামীকাল ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মস্তিষ্কেও রক্ত জমাট বাঁধার কোনও ইঙ্গিত নেই।
তবে বাড়ি ফিরলেও সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে বেশ কিছুদিন। বাইরে বেরনো আপাতত বন্ধ। শিল্পীর কথায়, ‘‘ভারী বিড়ম্বনার ব্যাপার। বাড়িতে আটকে থাকার মতো বড় শাস্তি আর কিছুতে নেই। কিন্তু সুস্থ থাকতে গেলে চিকিৎসকদের কথা মেনে চলতে হবে।’’ শিল্পীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছে টিম আজকাল ডট ইন।
শিল্পী বলেছেন, ‘‘৫ জানুয়ারি আচমকা মাথা ঘুরে যায়। ওই অবস্থায় হাঁটতে গিয়ে দেওয়ালে জোর ধাক্কা খাই। মাথা ঠুকে গিয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে থাকে। প্রাথমিক ভাবে সামলে নিয়েছিলাম। রক্তপাত থেমে গিয়েছিল। পরের দিন সকালে জলখাবার খাওয়ার সময় বিপত্তি। নাক দিয়ে প্রবল রক্তপাত আবার। এবার আর ঝুঁকি না নিয়ে বাড়ির লোকেরা হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসকেরা কয়েক দিন পর্যবেক্ষণে রাখেন।’’
কী কারণে এত রক্তপাত? চিকিৎসকেরা শিল্পীকে জানিয়েছেন, সাময়িক হয়তো মস্তিষ্কে রক্তচলাচল থমকে গিয়েছিল। তাই নাক দিয়ে অত রক্ত পড়েছে। যেহেতু বিষয়টির সঙ্গে স্নায়ুতন্ত্র, মস্তিষ্ক আর হৃদয়ের যোগ তাই চিকিৎসকেরা ঝুঁকি না নিয়ে শিল্পীর চিকিৎসার কারণে মেডিকেল টিম গঠন করেন। সিটি স্ক্যান থেকে মস্তিষ্কের এক্স রে— কিচ্ছু বাদ রাখেননি। পরীক্ষার সমস্ত রিপোর্ট সন্তোষজনক হওয়ায় তাঁরা শিল্পীকে আগামীকাল ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। মস্তিষ্কেও রক্ত জমাট বাঁধার কোনও ইঙ্গিত নেই।
তবে বাড়ি ফিরলেও সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে বেশ কিছুদিন। বাইরে বেরনো আপাতত বন্ধ। শিল্পীর কথায়, ‘‘ভারী বিড়ম্বনার ব্যাপার। বাড়িতে আটকে থাকার মতো বড় শাস্তি আর কিছুতে নেই। কিন্তু সুস্থ থাকতে গেলে চিকিৎসকদের কথা মেনে চলতে হবে।’’ শিল্পীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছে টিম আজকাল ডট ইন।
