দু’দিনে ২৫ হাজারের উপরে দর্শক। অর্ঘ বসু রায় আর তীর্থা মিস্ত্রীর কিশোর প্রেম মায়া ছড়িয়েছে প্রত্যেকের মনে। বহু জনের বুঝি নিজের কিশোরবেলা মনে পড়েছে! উইন্ডোজ প্রযোজনা সংস্থার ‘দাবাড়ু’র প্রথম গান ‘একটু ঝগড়া করি’ মুক্তির পর। পথিকৃৎ বসুর পরিচালনায় ছবিতে গ্র্যান্ডমাস্টার সূর্যশেখর গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবন উঠে আসবে। সেখানেই দাবা খেলার ফাঁকে পড়শি কন্যের সঙ্গে মন দেওয়ানেওয়া পালা। যেখানে সাদা-কালো ঘুঁটির কোনও প্যাঁচপয়জার নেই। দর্শক-শ্রোতারা প্রসেনের কথায়-সুরে মৈনাক-সুরঙ্গনার কণ্ঠে যেমন মজেছেন তেমনি মজেছেন ‘পোস্ত’ ছবির ‘পোস্ত’র প্রেম দেখে! প্রযোজনা সংস্থার পক্ষ থেকে আজকাল ডট ইনকে জানানো হয়েছে, এই প্রেমের গানের শুট করতে গিয়ে নাকি অর্ঘর ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাচি দশা’। প্রেম করা শেখাতে গিয়ে ঘাম ছুটেছিল প্রশিক্ষকের।
ব্যাপারটা কী? অর্ঘর মায়ের নাকি ছেলের উপরে অধিকারবোধ প্রবল। প্রেম দূরের কথা, কোনও মেয়ে তাঁর ছেলের হাত ধরবে! স্বপ্নেও ভাবতে পারেন না। আর অর্ঘও মাকে যমের মতো ভয় পায়। ফলে, কিছুতেই আর দৃশ্যগ্রহণ হয় না। তীর্থার মা নাকি ততটাও নন। কিন্তু দিনের শেষে তিনিও তো মা! আর দুই মা মিলে শুটিং স্পটে তাঁদের ছেলেমেয়েদের ছাড়তে আসতেন। শেষে ছবির প্রযোজক নন্দিতা রায়-শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বুদ্ধিতে দুই মাকে আলাদা জায়গায় বসিয়ে রাখা হত! তাঁরা চোখের আড়াল হলে তবে প্রেমের গানের দৃশ্য শুট হত।
মায়ের কড়া শাসনে বেড়ে ওঠা অর্ঘ ভীষণ লাজুক, শান্ত। কিছুতেই তীর্থার সঙ্গে স্বতঃস্ফূর্ত হতে পারত না। শেষে প্রশিক্ষক দু"জনকে দু"জনের ফোন নম্বর বিনিময় করে আলাদা করে সময় কাটানোর অনুরোধ জানিয়েছিলেন! বলেছিলেন, ‘‘একটু প্রেম কর তোরা। নইলে পর্দায় ফোটাবি কী করে?’’ বাস্তবে অর্ঘ-তীর্থার কি প্রেম হয়েছে? সে খবর জানা যায়নি। তবে প্রযোজনা সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বন্ধুত্ব হয়েছে। ছবির গানে সেই বন্ধুত্বের রসায়ন স্পষ্ট। যা আধফোটা ফুলের মতো পবিত্র। ভোরের শিশিরের মতো নরম, স্বচ্ছ, আদুরে।
ব্যাপারটা কী? অর্ঘর মায়ের নাকি ছেলের উপরে অধিকারবোধ প্রবল। প্রেম দূরের কথা, কোনও মেয়ে তাঁর ছেলের হাত ধরবে! স্বপ্নেও ভাবতে পারেন না। আর অর্ঘও মাকে যমের মতো ভয় পায়। ফলে, কিছুতেই আর দৃশ্যগ্রহণ হয় না। তীর্থার মা নাকি ততটাও নন। কিন্তু দিনের শেষে তিনিও তো মা! আর দুই মা মিলে শুটিং স্পটে তাঁদের ছেলেমেয়েদের ছাড়তে আসতেন। শেষে ছবির প্রযোজক নন্দিতা রায়-শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বুদ্ধিতে দুই মাকে আলাদা জায়গায় বসিয়ে রাখা হত! তাঁরা চোখের আড়াল হলে তবে প্রেমের গানের দৃশ্য শুট হত।
মায়ের কড়া শাসনে বেড়ে ওঠা অর্ঘ ভীষণ লাজুক, শান্ত। কিছুতেই তীর্থার সঙ্গে স্বতঃস্ফূর্ত হতে পারত না। শেষে প্রশিক্ষক দু"জনকে দু"জনের ফোন নম্বর বিনিময় করে আলাদা করে সময় কাটানোর অনুরোধ জানিয়েছিলেন! বলেছিলেন, ‘‘একটু প্রেম কর তোরা। নইলে পর্দায় ফোটাবি কী করে?’’ বাস্তবে অর্ঘ-তীর্থার কি প্রেম হয়েছে? সে খবর জানা যায়নি। তবে প্রযোজনা সংস্থার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বন্ধুত্ব হয়েছে। ছবির গানে সেই বন্ধুত্বের রসায়ন স্পষ্ট। যা আধফোটা ফুলের মতো পবিত্র। ভোরের শিশিরের মতো নরম, স্বচ্ছ, আদুরে।
