দিন দুই আগেই বড় শখ করে মিমি চক্রবর্তী নীলাম্বরী হয়েছিলেন। ঘন নীল শাড়ির জমিনে অজস্র সাদা, গোলাপি গোলাপের বাহার। ঘাড়ের কাছে হাতখোঁপা, মানানসই গয়না, হাল্কা রূপটানে বসন্তের তাজা ফুলের মতোই টাটকা। দু’দিন যেতে না যেতেই তিনি নাকাল নাজেহাল! তাও আবার এক বাঁদরের কাছে। বাঁদরের বাঁদরামি দেখে প্রায় ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’ দশা। কোনও মতে তার হাত থেকে পরিত্রাণ পেতেই জোড়হাতে ঈশ্বরকে স্মরণ করেছেন।

ব্যাপারটা খুলেই বলা যাক। মায়ের সঙ্গে বৃন্দাবন গিয়েছেন নায়িকা। সম্ভবত দোল উদযাপন করতে। সেখানে বাঁদরের উপদ্রব। তাঁর আগে তাঁর মায়ের উপরে হামলা চালিয়েছে তারা। মিমির মায়ের চশমা খোয়া গিয়েছে। তিনি বেজার মুখে দাঁড়িয়ে। মায়ের দশা দেখে খুব হেসেছেন নায়িকা। হাসি ফুরোনোর আগেই হঠাৎ পরিত্রাহি চিৎকার! এবার বাঁদরের নজর তাঁর প্রিয় রোদচশমায়! সেটি তুলে নিয়ে পবনপুত্র ধাঁ। পা ছড়িয়ে কাঁদতেই বাকি রেখেছিলেন নায়িকা। তাঁর সবচেয়ে পছন্দের দামি রোদচশমা শেষে বাঁদরের হাতে। এদিকে শ্রীরামচন্দ্রের বাহন। বাংলা যদি বুঝতে না পারে! তাই হিন্দিতেই তাদের সঙ্গে কথা শুরু করেছেন। বুঝিয়েছেন, রোদচশমা কি খাবার? ওটা ফিরিয়ে দিলে তাকে খাবার দেবেন তিনি। কিন্তু কে কার কথা শোনে!

?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" data-instgrm-version="14" style=" background:#FFF; border:0; border-radius:3px; box-shadow:0 0 1px 0 rgba(0,0,0,0.5),0 1px 10px 0 rgba(0,0,0,0.15); margin: 1px; max-width:540px; min-width:326px; padding:0; width:99.375%; width:-webkit-calc(100% - 2px); width:calc(100% - 2px);"> ?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" style=" background:#FFFFFF; line-height:0; padding:0 0; text-align:center; text-decoration:none; width:100%;" target="_blank">
View this post on Instagram

?utm_source=ig_embed&utm_campaign=loading" style=" color:#c9c8cd; font-family:Arial,sans-serif; font-size:14px; font-style:normal; font-weight:normal; line-height:17px; text-decoration:none;" target="_blank">A post shared by মিমি চক্রবর্তী (@mimichakraborty)