আজকাল ওয়েবডেস্ক: পঞ্চায়েতের উন্নয়নের কাজ তৃণমূল কংগ্রেসের কোন গোষ্ঠী পাবে তা নিয়ে বিবাদের জেরে মঙ্গলবার বিকেল নাগাদ ভাঙচুর করা হল মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ দু"নম্বর ব্লকের সম্মতিনগর গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে।
সূত্রের খবর-মঙ্গলবার বিকালে এলাকার উন্নয়নের কাজ নিয়ে পঞ্চায়েত অফিসে একটি বৈঠক চলছিল। সেই সময়ে তৃণমূলের দু"পক্ষের মধ্যে হঠাৎই বিবাদ বেঁধে যায়। গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য এবং শাসক দলের নেতারা হঠাৎই একে অন্যের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। অভিযোগ এই সময়ে পঞ্চায়েত অফিসে থাকা ল্যাপটপ এবং অন্য কিছু আসবাবপত্র ভাঙচুর চালানো হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে রঘুনাথগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকাতে এসে পৌঁছয়। পঞ্চায়েত অফিসে ভাঙচুরের ঘটনায় রঘুনাথগঞ্জ থানাতে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যদিও এই ঘটনাটি এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
অন্যদিকে অপর একটি ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের জেরে মঙ্গলবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল রঘুনাথগঞ্জ থানার সেকেন্দ্রা গ্রাম পঞ্চায়েতের খেজুরতলা-মাঠপাড়া এলাকা। তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের সময়ে ইট পাটকেল ছোড়া থেকে শুরু করে বাড়ি ভাঙচুর সবই হয় বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে -তৃণমূল কংগ্রেসের ওই এলাকার বর্তমান গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যা রফিনা খাতুনের সাথে গত পঞ্চায়েত বোর্ডের কয়েকজন সদস্যের দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছিল। মঙ্গলবার সেই বিবাদ হঠাৎই বৃহৎ আকার ধারণ করে। সংঘর্ষের সময় এক ব্যক্তি গুরুতর জখম হন। বর্তমানে তাঁকে জঙ্গিপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জেলা পুলিশের এক শীর্ষ কর্তা জানান -সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাতে বিশাল পুলিশ বাহিনী তল্লাশি শুরু করেছে। ইতিমধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দু"জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রঘুনাথগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আখরুজ্জাম বলেন,"পঞ্চায়েত অফিসে বড় কোনও গন্ডগোল হয়নি। সেকেন্দ্রাতে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতী ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এর সাথে রাজনীতির সম্পর্ক নেই।"
সূত্রের খবর-মঙ্গলবার বিকালে এলাকার উন্নয়নের কাজ নিয়ে পঞ্চায়েত অফিসে একটি বৈঠক চলছিল। সেই সময়ে তৃণমূলের দু"পক্ষের মধ্যে হঠাৎই বিবাদ বেঁধে যায়। গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য এবং শাসক দলের নেতারা হঠাৎই একে অন্যের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। অভিযোগ এই সময়ে পঞ্চায়েত অফিসে থাকা ল্যাপটপ এবং অন্য কিছু আসবাবপত্র ভাঙচুর চালানো হয়।
ঘটনার খবর পেয়ে রঘুনাথগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী এলাকাতে এসে পৌঁছয়। পঞ্চায়েত অফিসে ভাঙচুরের ঘটনায় রঘুনাথগঞ্জ থানাতে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যদিও এই ঘটনাটি এখনও কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
অন্যদিকে অপর একটি ঘটনায় তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের জেরে মঙ্গলবার উত্তপ্ত হয়ে উঠল রঘুনাথগঞ্জ থানার সেকেন্দ্রা গ্রাম পঞ্চায়েতের খেজুরতলা-মাঠপাড়া এলাকা। তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষের সময়ে ইট পাটকেল ছোড়া থেকে শুরু করে বাড়ি ভাঙচুর সবই হয় বলে অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে -তৃণমূল কংগ্রেসের ওই এলাকার বর্তমান গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্যা রফিনা খাতুনের সাথে গত পঞ্চায়েত বোর্ডের কয়েকজন সদস্যের দীর্ঘদিন ধরে বিবাদ চলছিল। মঙ্গলবার সেই বিবাদ হঠাৎই বৃহৎ আকার ধারণ করে। সংঘর্ষের সময় এক ব্যক্তি গুরুতর জখম হন। বর্তমানে তাঁকে জঙ্গিপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। জেলা পুলিশের এক শীর্ষ কর্তা জানান -সংঘর্ষের ঘটনার পর এলাকাতে বিশাল পুলিশ বাহিনী তল্লাশি শুরু করেছে। ইতিমধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে দু"জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
রঘুনাথগঞ্জের তৃণমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী মোঃ আখরুজ্জাম বলেন,"পঞ্চায়েত অফিসে বড় কোনও গন্ডগোল হয়নি। সেকেন্দ্রাতে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতী ঘটনাটি ঘটিয়েছে। এর সাথে রাজনীতির সম্পর্ক নেই।"
