আজকাল ওয়েবডেস্ক: যোগীরাজ্যে আবারও প্রশ্নের মুখে নারীদের নিরাপত্তা। চলন্ত গাড়িতে ২২ বছরের তরুণীকে গণধর্ষণ। তরুণী এক সরকারি আধিকারিকের মেয়ে। গণধর্ষণের অভিযোগের ভিত্তিতে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটেছে লখনউয়ে। তরুণী জানিয়েছেন, ৫ ডিসেম্বর কিং জর্জ মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে সাইকিয়াট্রি ডিপার্টমেন্টে ডাক্তার দেখাতে এসেছিলেন। সেখানে গত কয়েক মাস ধরেই ডাক্তার দেখাতে আসতেন। সেদিন ফোনে চার্জ দেওয়ার জন্য হাসপাতালের বাইরেই সত্যম মিশ্রের চায়ের দোকানে যান। এই চায়ের দোকানে আগেও একাধিকবার এসেছিলেন তরুণী। সেদিন সত্যম জানায়, পার্কিং লটে একটা অ্যাম্বুল্যান্সে ফোন চার্জিংয়ের ব্যবস্থা আছে। সেখানে ফোন রেখে বেরিয়ে আসেন তরুণী। খানিকক্ষণ পর গিয়ে দেখেন, পার্কিং লটে অ্যাম্বুল্যান্সটি নেই।
তরুণী জানিয়েছেন, অ্যাম্বুল্যান্স খোঁজার নাম করে সত্যম একটি গাড়িতে তাঁকে নিয়ে রওনা দেয়। তারপর মাঝ রাস্তায় সুহেল এবং আসলাম নামের আরও দুই যুবক উঠে আসে। চলন্ত গাড়িতে তরুণীকে পানীয় খেতে দেয় তারা। অভিযোগ, সেই পানীয়তে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে দিয়েছিল। সেটি খেয়েই জ্ঞান হারান তরুণী। তারপর গণধর্ষণ করা হয়। সেদিন ইন্দিরা নগরে তাঁকে নামিয়ে দিয়ে চলে যায় তিনজনে।
তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
ঘটনাটি ঘটেছে লখনউয়ে। তরুণী জানিয়েছেন, ৫ ডিসেম্বর কিং জর্জ মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালে সাইকিয়াট্রি ডিপার্টমেন্টে ডাক্তার দেখাতে এসেছিলেন। সেখানে গত কয়েক মাস ধরেই ডাক্তার দেখাতে আসতেন। সেদিন ফোনে চার্জ দেওয়ার জন্য হাসপাতালের বাইরেই সত্যম মিশ্রের চায়ের দোকানে যান। এই চায়ের দোকানে আগেও একাধিকবার এসেছিলেন তরুণী। সেদিন সত্যম জানায়, পার্কিং লটে একটা অ্যাম্বুল্যান্সে ফোন চার্জিংয়ের ব্যবস্থা আছে। সেখানে ফোন রেখে বেরিয়ে আসেন তরুণী। খানিকক্ষণ পর গিয়ে দেখেন, পার্কিং লটে অ্যাম্বুল্যান্সটি নেই।
তরুণী জানিয়েছেন, অ্যাম্বুল্যান্স খোঁজার নাম করে সত্যম একটি গাড়িতে তাঁকে নিয়ে রওনা দেয়। তারপর মাঝ রাস্তায় সুহেল এবং আসলাম নামের আরও দুই যুবক উঠে আসে। চলন্ত গাড়িতে তরুণীকে পানীয় খেতে দেয় তারা। অভিযোগ, সেই পানীয়তে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে দিয়েছিল। সেটি খেয়েই জ্ঞান হারান তরুণী। তারপর গণধর্ষণ করা হয়। সেদিন ইন্দিরা নগরে তাঁকে নামিয়ে দিয়ে চলে যায় তিনজনে।
তরুণীর অভিযোগের ভিত্তিতে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে।
