বৃহস্পতিবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
সম্পূর্ণ খবর

KM | ১০ জানুয়ারী ২০২৫ ২১ : ০৮Krishanu Mazumder
কৃশানু মজুমদার: ভারতীয় ফুটবলের অবিসংবাদী এক সম্রাট তিনি। তাঁর বাঁ পা বহু ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণ করে দিয়েছে। কত স্মৃতির যে জন্ম দিয়েছে ওই আট নম্বর জার্সি, তার ইয়ত্তা নেই। ভারতীয় ফুটবলের মারাদোনা তিনি। হয়তো রাজেশ খান্নাও। সেলুলয়েডের পাতা থেকে জীবন্ত হয়ে ওঠা এক মহাকাব্য। তিনি আমার,আপনার,সবার কৃশানু দে।
দেখতে দেখতে আরও একটা বড় ম্যাচ এগিয়ে এল। এরকমই ইস্ট-মোহনের ম্যাচে তিনি বল পায়ে ছবি আঁকতেন। ম্যাচের আগে কী করতেন এই ফুটবল জাদুকর? কীভাবে নিজেকে তৈরি করতেন রক্তের গতি বাড়িয়ে দেওয়া এক ম্যাচের আগে?
'নাকতলার রন্টু'র স্ত্রী পনি দে বলছেন, ''তখনও আমাদের বিয়ে হয়নি। সময়টাও অন্যরকম ছিল। বড় ম্যাচের দিন আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে ধীর পায়ে হেঁটে চলে যেত। সামনের মুদির দোকানের সামনে একটু দাঁড়াত। আমার দিকে একবার তাকিয়ে হাঁটা লাগাত।''
একসময়ের সতীর্থ কৃষ্ণেন্দু রায় বলছেন, ''ও খেলতে নামলে ভুলে যেতাম আমিও বড় ম্যাচে নেমেছি। মন্ত্রমুগ্ধের মতো ওর দিকে তাকিয়ে থাকতাম। এদেশের ফুটবলে এরকম ম্যাজিশিয়ান আর আসবে না কখনও।''
বন্ধু মনোজিৎ দাস স্মৃতিরোমন্থন করে বলছেন, ''কৃশানু কৃশানুই। ওর তুলনা ও নিজেই। কত গল্প যে মনে আসছে, তা বলে শেষ করা যাবে না। খুব নরম মনের ছেলে। ভালবাসার মানুষ। এখনও ওর কথা মনে পড়লে গায়ের রোম খাঁড়া হয়ে ওঠে।''
আর যাঁর সঙ্গে কৃশানুর জুটির কাহিনি আজও ময়দানে জীবন্ত হয়ে রয়েছে, সেই বিকাশ পাঁজি বলছেন, ''দু'ঘণ্টার অনুশীলন ছাড়াও আমরা দীর্ঘ সময় একসঙ্গে থাকতাম। ফলে আমাদের মধ্যে একটা বোঝাপড়া তৈরি হয়ে গিয়েছিল। মাঠে কোনওদিন চিৎকার করে বলতে হয়নি, রন্টু বল দে।''
ঝিরি ঝিরি বাতাস কাঁদে, তোমায় মনে পড়ে--এই হু হু করা আবেগ, মন কেমনের অনুভূতি গানের সুর হয়ে ভেসে বেড়ায় ময়দানের আনাচকানাচে।
কৃশানু দে এক আবেগের নাম। বাঙালির বড় আপন, বড় প্রিয় এক ফুটবলার। যাঁকে নিয়ে কালি খরচ হয় ভিনদেশের সংবাদমাধ্যমেও। এই নশ্বর পৃথিবীর মায়া কাটিয়ে চলে যাওয়ার পরেও তিনি সুপারস্টার হয়েই থেকে গিয়েছেন বাঙালির মনে। মিথে পর্যবসিত হয়েছেন। তাঁর খেলা একবার যিনি দেখেছেন, তিনি চিরকাল মনে রাখবেন।
অলস কোনও বিকেলে অনেকের চোখেই ভাসে রন্টুর গোল করার ছবি। অজয় বসুর সেই কণ্ঠস্বর অনুরণিত হয় কোনও নিস্তব্ধ রাতে, ''কৃশানুর শট ঝরা পাতার মতো এঁকে বেঁকে জালে জড়িয়ে গেল।''
কৃশানুপুত্র সোহম বলছেন, ''বাবা ফুটবল নিয়ে কোনও কথাই আমাদের সঙ্গে আলোচনা করত না। বাবার কিছু সুপারস্টিশন ছিল সেগুলো মেনে চলত। সব খেলোয়াড়দেরই এরকম সংস্কার থাকে। তবে বড় ম্যাচের আবেগ, উৎকণ্ঠা, উদ্বেগ কোনওদিন প্রকাশ করেনি ঘরে। এমনকী দলের সতীর্থদের সামনেও তার প্রকাশ ঘটায়নি কখনও।''
খেলতে নামার আগে বুটজোড়া মাথায় ঠেকাতেন, বিড়বিড় করে কিছু বলতেন, তার পরে বলকে বশ মানাতেন। এক ঝটকায় দু'-তিন জন প্লেয়ারকে মাটি ধরানো ছিল তাঁর কাছে জলভাত ছিল। প্লেটে সাজিয়ে গোলের গন্ধ মাখা বল বাড়াতেন। এই জাদু কোথায় শিখেছিলেন? তাঁর ঘনিষ্ঠ মহল বলে থাকেন, ঈশ্বরদত্ত এক প্রতিভা। এমন প্রতিভা সচরাচর আসে না। কৃষ্ণেন্দু বলছেন, ''আজকের সময়ে কৃশানু খেললে অনেক স্পনসরেরই ঘুম উড়ে যেত। আকাশছোঁয়া দর উঠত ওঁর।''
ছোটবেলার ক্লাব প্রভাত সংঘ। ময়দানে প্রথম ক্লাব ক্যালকাটা পুলিশ। সেখান থেকে পোর্ট ট্রাস্ট। পোর্টে খেলার সময়েই প্রবাদপ্রতিম শৈলেন মান্নার নজর কেড়েছিলেন তিনি। কৃশানু দের কথা শৈলেন মান্নাই মোহনবাগানকে প্রথম বলেন। তারপরই মোহনবাগানের প্রস্তাব। সবুজ-মেরুন জার্সি ওঠে পিঠে।
মোহনাবাগানের জার্সিতে প্রথম ডার্বি। আবার মোহনবাগানের জার্সিতেই শেষ বড় ম্যাচ। সোহম বলছিলেন, ''বাবলু কাকুর (সুব্রত ভট্টাচার্য) কোচিংয়ে মোহনবাগানের জার্সিতে যে গোলটা বাবা করেছিল, সেটাই ডার্বিতে সেরা। সবাই একবাক্যে ওই গোলটাকেই সেরা বলে।''
কৃশানু শব্দের অর্থ আগুন। ব্যবহারিক জীবনের চুপচাপ, শান্ত থাকা মানুষটা বল পায়ে মাঠে ছড়িয়ে দিতেন এক মুঠো 'আগুন'।
১৯৮৫ সালের লিগের ইস্টবেঙ্গল-মহমেডান ম্যাচ। জনশ্রুতি বলে, ওই ম্যাচটাই কৃশানু নামের এক ‘প্রতিভা’র জন্ম দিয়েছিল ভারতীয় ফুটবলে।
ইস্টবেঙ্গলের কোচ তখন পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথম দলে রাখা হয়নি কৃশানুকে। চিমার গোলে এগিয়ে যায় মহমেডান স্পোর্টিং। অনেক পরে নামানো হয় ফুটবল শিল্পীকে। তার পরে কী হয়েছিল? বিকাশ পাঁজি বলছিলেন, '' নেমেই ম্যাজিক দেখিয়েছিল। ওর দারুণ পাস থেকে আমি সমতা ফিরিয়েছিলাম। আর দ্বিতীয় গোলটার পিছনেও কৃশানুরই ভূমিকা ছিল। শট মেরেছিল কৃশানু, মহমেডানের গোলকিপার অতনুর(ভট্টাচার্য) হাত ফস্কে বেরিয়ে আসে বল। ফলো থ্রুতে গোল করে যায় দেবাশিস রায়।'' প্রথম হাফে অবশ্য জামশেদ নাসিরির পেনাল্টি বাঁচিয়েছিলেন এশিয়ান অলস্টার-খ্যাত গোলকিপার অতনু।
খবরের ভিতরের গল্প বললেন মনোজিৎ। স্মৃতির পাতা উলটে বলছিলেন, ''ওকে প্রথম দলে রাখেননি প্রদীপদা। দেখি জার্সি হাতে কাঁদছে। আমি বললাম, তোকে সুযোগ দিতে বাধ্য হবেন প্রদীপদা। সেকেন্ড হাফে যখন নামবি, তখন দেখিয়ে দিবি। টুলুও (সুদীপ চট্টোপাধ্যায়) অনেক বোঝাল ওকে। তার পরের ঘটনা তো ইতিহাস হয়ে রয়েছে। একটা প্লেয়ার ওভাবে কোনও দলের ডিফেন্স ভাঙতে পারে? কৃশানুই দেখিয়েছিল অসম্ভব বলে কিছু হয় না।''
বারবার লিকার খেতেন। ইলিশ মাছের ল্যাজা ছিল খুব পছন্দের। পরোটা, লুচির সঙ্গে আলুর দম, সুঁটকি মাছের ঝাল দিয়ে ভাত। কৃশানু দের কথা বলতে বলতে চোখের জল ফেলেন পনি দে।
শনিবারের আইএসএল ডার্বিতে শেষ হাসি তোলা থাকবে কার জন্য? এখনকার কোনও ফুটবলার কি আগাম বুক ঠুকে বলতে পারবেন ম্যাচ জিতবে কোন দল? সোহম বলছেন, ''নীতু কাকু (ইস্টবেঙ্গলের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকার) আমাকে বলেছিলেন, এরকম বড় ম্যাচের আগে বাবাকে জিজ্ঞাসা করতেন, ম্যাচের রেজাল্ট কী হবে? বাবার ভবিষ্যদ্বাণী বেশিরভাগ সময়েই মিলে যেত।''
গুয়াহাটির ডার্বি গোটা বাংলা দেখবে। দ্রিমি দ্রিমি বুকে তৈরি হচ্ছেন ফুটবল পাগলরা। স্ত্রী পনি-পুত্র সোহমও টিভির স্ক্রিনে চোখ রাখবেন। কিন্তু এ তো শুধু নিছক এক ডার্বি নয়। এই ম্যাচ উসকে দেয় নস্ট্যালজিয়া। জাগিয়ে তোলে অসংখ্য স্মৃতি। পনি দে বলছিলেন, ''খেলা দেখতে দেখতে রন্টুর কথাই মনে পড়ে। ও যখন খেলত তখন আমি কালীমূর্তি আঁকড়ে ধরে বসে থাকতাম। ওকে কেউ মারলে আমি কেঁদে ফেলতাম। ওরকম নিষ্পাপ মুখ। কী করে কেউ মারতে পারে?''
ফুটবলের পাশাপাশি ক্রিকেটও খুব ভাল খেলতেন। গোলকিপার হয়ে সোনার আংটি পেয়েছিলেন। অচ্যুত বন্দ্যোপাধ্যায় চিনতে পেরেছিলেন আসল হিরেকে। মনোজিৎ ফিরে যাচ্ছেন ফেলে আসা দিনে। তিনি বলছিলেন, ''লিলুয়ায় ভারতীয় রেল দলের জুনিয়র ন্যাশনাল ক্যাম্পে কৃশানুকে আমি প্রথম দেখি। তার আগে আমি চিনতামই না ওকে। ওর খেলা দেখে মনে হল, এ কী জিনিস আমি দেখছি। আমরা মূল দলে সুযোগ পাই। জুনিয়র ন্যাশনাল খেলতে গেলাম এর্নাকুলামে। একটা ম্যাচে নিজের গোলের দিকে মুখ করে চল্লিশ গজের এক বল আমাকে বাড়িয়েছিল। আমি অবশ্য গোল করতে পারিনি ওই পাস থেকে। একটা দৃশ্য মনে রয়ে গিয়েছে। আমাদের খেলা শেষ। মাঠ থেকে বেরোচ্ছি। দেখি ওর পিছনে প্রায় জনা পঞ্চাশেক লোক। ওই সময় থেকেই কৃশানুর একটা ফ্যান বেস তৈরি হয়ে গিয়েছিল।''
তবুও তো তাঁকে হজম করতে হয়েছিল কটাক্ষ। উড়ে এসেছিল ইট-পাটকেল। অসম্মানিত-অপমানিত তারকা রক্তাক্ত হয়েছিলেন মনে মনে।
প্রত্যাবর্তনের দুর্দান্ত সব গল্প দেখেছে খেলার দুনিয়া। মাইকেল জর্ডন এনবিএ ছেড়ে ফিরে এসে দুনিয়া জয় করেছিলেন। অবনমনের দুনিয়া থেকে ফিরে এসে লেস্টার সিটির প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন হওয়া কিংবা অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ফলো অনের লজ্জা এড়িয়ে ইডেনে লক্ষ্মণ-দ্রাবিড়ের অতিমানবীয় ইনিংসের সেই ক্যামব্যাক। প্রত্যাবর্তনের ক্যাবিনেটে এক-একটা উজ্জ্বল স্মারক।
কৃশানু দের প্রত্যাবর্তনের কাহিনিও দারুণ আকর্ষণীয়।
স্মৃতি রোমন্থন করে পনি বলছিলেন, ''প্রতিদিন সকালে রেস কোর্সে প্র্যাকটিস। ওই সময়টায় সুদীপ চট্টোপাধ্যায় অনেক করেছিলেন রন্টুর জন্য! ওর কোচ হয়ে উঠেছিল টুলুদা। ওঁর নিজেরও হাত অস্ত্রোপচার হয়েছিল সেই সময়। ১৯৯০ সাল রন্টুর কাছে স্মরণীয়। ইস্টবেঙ্গলের ত্রিমুকুট জয়, কপিল দেবের হাত থেকে সেরা ফুটবলার হওয়ার ট্রফি পাওয়া। ওকে রোখে তখন কার সাধ্যি।''
৬২ নম্বর টোকেন এখনও রয়ে গিয়েছে স্ত্রীর কাছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ছেঁড়া কার্টিলেজও। জাপান থেকে আনা বুট জোড়া রয়েছে ইস্টবেঙ্গলের মিউজিয়ামে। অসংখ্য স্মৃতি ছড়িয়ে রয়েছে ময়দানের সবুজ ঘাসে।
একসময়ের সতীর্থ বিকাশ বলছিলেন, ''আমি চুনীদা-প্রদীপদার খেলা দেখিনি। আমি ভাগ্যবান কৃশানুর খেলা দেখেছি। সব অর্থেই ভারতের মারাদোনা ছিল কৃশানু।''
মহমেডানের পাঁচ জনকে কাটিয়ে গোল করার পরে কৃশানু হয়ে ওঠেন 'ভারতের মারাদোনা'। সেই নাম নিয়ে তাঁর কোনও হেলদোল ছিল না। সোহম বলছেন, ''ডাকনাম নিয়ে বাবার কোনও প্রতিক্রিয়া ছিল না। মানুষকে ভালবাসত, সবার সঙ্গে মিশত। চুপচাপ শান্ত থাকত। বাবা কত বড় ফুটবলার ছিল, তা আমরা বুঝতে পারি চলে যাওয়ার পর।'' যে গভীর প্রভাব এদেশের ফুটবলে তিনি ফেলে দিয়ে গিয়েছেন, তাকে অস্বীকার করবে কে!
রাজেশ খান্না ছিলেন পছন্দের অভিনেতা। 'আনন্দ' ছবি দেখে নীরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলতেন। চলচ্চিত্রের 'আনন্দ শেহগাল' সবাইকে আনন্দ দিয়ে নিজেই একদিন চলে গিয়েছিলেন। কৃশানু দে যেন বাস্তবের সেই আনন্দ শেহগাল। সবুজ ঘাসে ছড়িয়ে রয়েছে তাঁর রূপকথা। তাঁর আর ফুটবলের রোম্যান্স যেন বিখ্যাত গানের সেই লাইন, ''হৃদয়ে লেখো নাম, সে নাম রয়ে যাবে।''
নানান খবর

হ্যান্ডশেক বিতর্কে পাইক্রফ্টের কোনও দোষই দেখছে না আইসিসি, পাকিস্তান আরও কোণঠাসা

সুপার ফোরে ভারতের মুখোমুখি হওয়ার আগে হুঙ্কার, কী বললেন পাক অধিনায়ক?

বিপক্ষকে উড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ অভিযান শুরু করল গতবারের চ্যাম্পিয়ন পিএসজি

পাইক্রফ্টের পর সূর্যকেও নিশানা করল পাক ক্রিকেট বোর্ড, একাধিক অভিযোগ তুলে করা হল আক্রমণ

সুপার ফোরে সলমনরা, রবিবার এশিয়া কাপে ফের ভারত–পাক

পাইক্রফ্ট ক্ষমা চেয়ে নেওয়ায় গলল বরফ, সব ভুলে মাঠে নামল পাকিস্তান

'এবার আমার পালা...', ইস্টবেঙ্গলে সই করে বললেন 'জাপানি বম্বার' হিরোশি

৩২ বছর আগে হাফ ডজন গোল দিয়েছিল ইস্টবেঙ্গল, সেই আল জাওরার কাছে হার মানল এফসি গোয়া

মান্ধানার সেঞ্চুরিতে ভর করে বিশাল ব্যবধানে অস্ট্রেলিয়াকে হারাল ভারত

অবশেষে জল্পনা দূর হল, আমিরশাহি ম্যাচ বয়কট করছে না পাকিস্তান, ম্যাচ রেফারি সেই বিতর্কিত পাইক্রফ্টই

এশিয়া কাপে বিতর্ক আর কমছে না, পাকিস্তান এবার সাংবাদিক বৈঠক বাতিল করল

কেন মাত্র তিন বিদেশি? হারের পর কি ব্যাখ্যা দিলেন মোলিনা?

বিশ্বের দ্রুততম মানব এখন সিঁড়ি বেয়ে উঠলে হাঁপাতে থাকেন, কেন এই হাল বোল্টের?

এশিয়া কাপ বয়কট করলে বিরাট আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ত পাকিস্তান, টাকার অঙ্ক শুনলে মাথা ঘুরে যাবে

মোলিনার নেতিবাচক ফুটবল, এএফসিতে বিদেশিহীন আহালের কাছে ঘরের মাঠে হার মোহনবাগানের

২৪ ঘণ্টাও কাটল না, ফের মেট্রো পরিষেবা বিঘ্নিত হল গ্রিন লাইনে

দুর্ভোগ কমছেই না! ২৪ ঘণ্টা পর ফের মেঘভাঙা বৃষ্টি, তলিয়ে গেল পরপর বাড়ি, উত্তরাখণ্ডে নিখোঁজ ১০

ফুচকা খেয়েই বিপত্তি! অসুস্থ হয়ে পড়লেন বহু মানুষ, ভর্তি হতে হল হাসপাতালে

সহকর্মীর স্ত্রীকে দেখেই যৌন লালসা, ফাঁকা বাড়িতে সুযোগ পেয়েই ধর্ষণ যুবকের! শিউরে ওঠা কাণ্ড বিজেপি শাসিত রাজ্যে

কেরলে এই মারণব্যাধি ছড়াচ্ছে হু হু করে, বাঁচবেন কী করে? একাধিক নির্দেশিকা জারি করল সরকার

আরিয়ানের বিশেষ দিনে হাজির বিদেশি ‘প্রেমিকা’! ধর্ষণ-কাণ্ডে জামিন পেয়ে আশীষের উদযাপন, রইল বলিউডের হালহকিকত

বিহারের পর দিল্লি ও অসম, শুরু হচ্ছে এসআইআর প্রক্রিয়া

২১ সেপ্টেম্বর সূর্যগ্রহণ! কোন ৫ মূলাঙ্কের জন্য সতর্কবার্তা, বাড়তে পারে আঘাত-অসুস্থতার ঝুঁকি

হরি-হরের যৌথ আশীর্বাদে প্রেম-প্রীতি-অর্থ তিনই আসবে ফোয়ারার মতো! ভাগ্যগুণে সুখের সাগরে ভাসবে কোন কোন রাশি?

কয়েক ঘণ্টায় প্রবল বৃষ্টি, ভেসে যাবে ৬ জেলা! উৎসবের আবহে আবহাওয়ার চরম সতর্কতা জারি

‘পশ্চিমবাংলা যেভাবে তারুণ্যের উদ্দামতাকে স্বাগত জানায়, সেরকম বাংলাদেশেরও করা উচিত’ অকপট ‘যত কাণ্ড কলকাতাতেই’-এর অভিনেত্রী নওশাবা

পেট্রোল-ইথানল মিশ্রণ ২০% এর বেশি বাড়বে না: হরদীপ সিং পুরী

গুজরাটে নির্মাণ শ্রমিক কল্যাণে অচলাবস্থা: সিএজি’র কড়া রিপোর্টে বিস্ফোরণ!

পুজোর আগে চুলের হারানো জেল্লা ফেরাতে চান? শুধু এই কয়েকটি টিপস মেনে চললেই বেঁচে যাবে পার্লারের খরচ

সলমনের ‘বীর’ ছবির জনপ্রিয় সংলাপের অনুপ্রেরণা এন কে সলিল? বিস্ময়কর দাবির নেপথ্যে কোন যুক্তি দিলেন চিত্রনাট্যকার?

‘ছোট কিন্তু গভীর পরিবর্তন এনেছিলেন আমার জীবনে…’ অস্কারজয়ী অভিনেতা-পরিচালক রবার্ট রেডফোর্ডের মৃত্যুতে আবেগঘন স্মৃতিচারণ অঞ্জন–সুমনের

সকাল-বিকেল ড্রাই ফ্রুটস খেলেই হল না! সবচেয়ে বেশি উপকার পেতে কখন শুকনো ফল খাবেন?

দেশের বিভিন্ন স্থানে চা, পকোড়ার স্টল দিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ মোদির জন্মদিনে ‘বেরোজগারি দিবস’ পালন যুব কংগ্রেসের

দীর্ঘ টালবাহানার অবসান, পুজোর আগেই এল সুখবর

হুগলির গর্ব আজ স্মৃতির অতল অন্ধকারে, বিশ্বকর্মা পুজোতে ডানলপের গেটে ভিড় অশ্রুসিক্ত প্রাক্তন শ্রমিকদের

মরশুম বদলালেই গলায় খুসখুস? দামি ওষুধ নয়, এই ৫ ঘরোয়া উপায়েই মিলবে দ্রুত আরাম

সুপ্রিম কোর্টের অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ নিয়ে ওয়াক্ফ সম্পত্তি ধ্বংসের আশঙ্কা: আসাদুদ্দিন ওয়াইসি

'তুমি তো কোনওদিন মা হতে পারবে না', রাজস্থানে মহিলার গায়ে আগুন লাগিয়ে দিলেন শ্বশুরবাড়ির লোকেরা

ওজন ঝরাতে চিয়া সিডসে ভরসা! কারা কারা ভুলেও খাবেন না? বিপদে পড়ার আগেই দেখুন তালিকা