আজকাল ওয়েবডেস্ক: কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জাপানে চাকরির সুযোগ করে দিতে এবার নয়া পদক্ষেপ নিল টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপ। জাপানের জেনমিরাজ এডুকেশন গ্রুপের সঙ্গে মউ স্বাক্ষর করল টেকনো। বুধবার বিশ্ব বাংলা বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চে মউটি স্বাক্ষরিত হয়। উপস্থিত ছিলেন টেকনো গ্রুপের সিইও শঙ্কু বোস, দুই অন্যতম কর্ণধার দেবদূত রায়চৌধুরী এবং মেঘদূত রায়চৌধুরী, জাপানের জেনমিরাজ এডুকেশন গ্রুপের সিইও কাওয়ামোতো ইয়াসুহিরো। বিশ্ব বাংলা মেলা প্রাঙ্গণে এদিনের মউ স্বাক্ষরে ছিলেন সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির আচার্য সত্যম রায়চৌধুরী, উপাচার্য ধ্রুবজ্যোতি চট্টোপাধ্যায়, টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের কো-চেয়ারপার্সন মানসী রায়চৌধুরী প্রমুখ।
বর্তমানে টেকনো ইন্ডিয়ার বেসরকারি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে জাপানি ভাষা শেখানো হয়। কিন্তু জাপানে গিয়ে চাকরি করতে গেলে যতটা দক্ষতার প্রয়োজন তা একমাত্র সেদেশের অধ্যাপকরা শেখাতে পারেন। সেই কারণেই এই মউ স্বাক্ষর। টেকনোর সিইও শঙ্কু বোস বলেন, "জাপানের কিছু সেক্টরে প্রায় ৬ লক্ষ কর্মীর প্রয়োজন। দক্ষ কর্মী নিয়োগ করতে ওরা ভারতকে বেছে নিয়েছেন। ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। এটা আমাদের ছাত্রছাত্রীদের জন্য খুব ভাল একটা সুযোগ। আগামী বছরের শুরু থেকেই আমাদের কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়ানো শুরু করে দেবেন জাপানের অধ্যাপকরা।"
পাশাপশি, টেকনো ইন্ডিয়ার সঙ্গে মউ স্বাক্ষর করতে পেরে গর্ববোধ করছেন জেনমিরাজ এডুকেশন গ্রুপের সিইও কাওয়ামোতো ইয়াসুহিরো। জানালেন, "আমরা চেষ্টা করছি ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে কাজ শুরু করতে। পড়াশোনার পাশাপাশি যাতে দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান বাড়ানো যায় সেই চেষ্টাও করব আমরা।" বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চ থেকে এদিন একাধিক নয়া প্রকল্পের ঘোষণা করেন শঙ্কু বোস। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তৈরি হচ্ছে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির নয়া শাখা, ঘোষণা হয়েছে সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকটি নতুন বিভাগেরও।
বর্তমানে টেকনো ইন্ডিয়ার বেসরকারি কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে জাপানি ভাষা শেখানো হয়। কিন্তু জাপানে গিয়ে চাকরি করতে গেলে যতটা দক্ষতার প্রয়োজন তা একমাত্র সেদেশের অধ্যাপকরা শেখাতে পারেন। সেই কারণেই এই মউ স্বাক্ষর। টেকনোর সিইও শঙ্কু বোস বলেন, "জাপানের কিছু সেক্টরে প্রায় ৬ লক্ষ কর্মীর প্রয়োজন। দক্ষ কর্মী নিয়োগ করতে ওরা ভারতকে বেছে নিয়েছেন। ভারতের বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন। এটা আমাদের ছাত্রছাত্রীদের জন্য খুব ভাল একটা সুযোগ। আগামী বছরের শুরু থেকেই আমাদের কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে পড়ানো শুরু করে দেবেন জাপানের অধ্যাপকরা।"
পাশাপশি, টেকনো ইন্ডিয়ার সঙ্গে মউ স্বাক্ষর করতে পেরে গর্ববোধ করছেন জেনমিরাজ এডুকেশন গ্রুপের সিইও কাওয়ামোতো ইয়াসুহিরো। জানালেন, "আমরা চেষ্টা করছি ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে কাজ শুরু করতে। পড়াশোনার পাশাপাশি যাতে দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান বাড়ানো যায় সেই চেষ্টাও করব আমরা।" বিশ্ব বঙ্গ বাণিজ্য সম্মেলনের মঞ্চ থেকে এদিন একাধিক নয়া প্রকল্পের ঘোষণা করেন শঙ্কু বোস। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় তৈরি হচ্ছে টেকনো ইন্ডিয়া ইউনিভার্সিটির নয়া শাখা, ঘোষণা হয়েছে সিস্টার নিবেদিতা ইউনিভার্সিটির বেশ কয়েকটি নতুন বিভাগেরও।
