পার্নো মিত্রর মুখে চওড়া হাসি। সাল ২০১৯। বুদ্ধদেব দাশগুপ্তর ‘উড়োজাহাজ’ তাঁকে কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবের দরজা খুলে দিয়েছিল। ঘুরেফিরে আরও কয়েকবার তিনি উৎসবে অংশ নিয়েছেন। কখনও কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘অপুর পাঁচালি’ ছবির সৌজন্যে। কখনও রাজ চক্রবর্তীর ‘ধর্মযুদ্ধ’ ছবির কারণে। বুধবারের খবর, প্রযোজক রানা সরকারের ‘বনবিবি’ ২৯তম উৎসবের বাংলা প্যানোরামা বিভাগে জায়গা করে নিয়েছে। পরিচালক রাজদীপ ঘোষ। ছবির মুখ্য আকর্ষণ পার্নো মিত্র, দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য। যা প্রথম জেনেছে আজকাল ডট ইন।
শুভেচ্ছা জানাতে আজকাল ডট ইন যোগাযোগ করেছিল নায়িকার সঙ্গে। এবারের অষ্টমীর অঞ্জলি কি বেশি মনোযোগ দিয়ে দিয়েছিলেন? ফোনের ওপারে প্রাণবন্ত হাসি। বললেন, ‘‘জ্বর গায়ে অঞ্জলি দিয়েছিলাম। মনে হয় দেবী টের পেয়েছেন। এটা তারই ফল।’’ স্বাভাবিক ভাবেই খুশি পার্নো। জানালেন, এই অভিজ্ঞতা নতুন নয়। কিন্তু কিছু অভিজ্ঞতা বারবার হলেও পুরনো হয় না। তিনি এখন উৎসবের দিকে তাকিয়ে। ছবিতে সুন্দরবনের বিধবা পল্লি, তাঁদের প্রেম-অপ্রেম, জীবনযাত্রা—ছবির বিষয়। পাশাপাশি উঠে এসেছে সেখানকার অন্ধকার দিকও। পার্নো সেই পল্লির মুখ। যে ভালবাসবে এক সঙ্গীতশিল্পীকে। নায়িকা জানিয়েছেন, ছবিটা করতে গিয়ে নারী-জীবনের অনেক অজানা দিক তিনি জেনেছেন। চরিত্রের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে গিয়ে একসময় চরিত্রের মধ্যে হারিয়ে গিয়েছিলেন।
এত বিষয় থাকতে সুন্দরবন কেন? আজকাল ডট ইনের প্রশ্ন ছিল পরিচালক রাজদীপ ঘোষের কাছে। তাঁর যুক্তি, ‘‘অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তীর সঙ্গে জঙ্গল ভ্রমণের সময় অনেক বার সুন্দরবন গিয়েছে। যতবার গিয়েছি ততবার নতুন মনে হয়েছে। নতুন নতুন দিক আবিষ্কার করেছি। সেটা বিধবা পল্লি হোক বা বনবিবি-র মতো সংস্কার। যা ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের কাছে চিরসত্য। অঞ্চলটার প্রতি ভালবাসা থেকেই এই ছবি তৈরি। ইচ্ছে, আরও কয়েকটি ছবি এই অঞ্চলের উপরে বানাব।’’ ছবিতে পার্নোর অভিনয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত রাজদীপ। জানিয়েছেন, তাঁর নির্বাচন যে সঠিক, সেটা ছবি দেখলেই দর্শক বুঝবেন। অত্যন্ত শক্তিশালী অভিনেত্রী। অভিনয় করতে গিয়ে জীবন্ত চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন। ছবিতে অন্ধকার দুনিয়ার মানুষ ‘জাহাঙ্গীর’। এই চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিব্যেন্দু। পার্নো পরে আবার ভালবাসা খুঁজে পাবেন গায়ক ইমনের মধ্যে। এই ভূমিকায় আর্য চৌধুরী। প্রেম পূর্ণতা পাবে? পরিচালকের অনুরোধ, এটুকু পর্দার জন্য তোলা থাক।
পরিচালকের আশা, ‘বনবিনি’ উৎসবে জায়গা করে নেওয়ায় ছবিটিকে ঘিরে দর্শকদের আগ্রহ বাড়বে। কারণ, ‘ভাল ছবি’র প্রতি দর্শকেরা এখনও আগ্রহ দেখান।
শুভেচ্ছা জানাতে আজকাল ডট ইন যোগাযোগ করেছিল নায়িকার সঙ্গে। এবারের অষ্টমীর অঞ্জলি কি বেশি মনোযোগ দিয়ে দিয়েছিলেন? ফোনের ওপারে প্রাণবন্ত হাসি। বললেন, ‘‘জ্বর গায়ে অঞ্জলি দিয়েছিলাম। মনে হয় দেবী টের পেয়েছেন। এটা তারই ফল।’’ স্বাভাবিক ভাবেই খুশি পার্নো। জানালেন, এই অভিজ্ঞতা নতুন নয়। কিন্তু কিছু অভিজ্ঞতা বারবার হলেও পুরনো হয় না। তিনি এখন উৎসবের দিকে তাকিয়ে। ছবিতে সুন্দরবনের বিধবা পল্লি, তাঁদের প্রেম-অপ্রেম, জীবনযাত্রা—ছবির বিষয়। পাশাপাশি উঠে এসেছে সেখানকার অন্ধকার দিকও। পার্নো সেই পল্লির মুখ। যে ভালবাসবে এক সঙ্গীতশিল্পীকে। নায়িকা জানিয়েছেন, ছবিটা করতে গিয়ে নারী-জীবনের অনেক অজানা দিক তিনি জেনেছেন। চরিত্রের সঙ্গে নিজেকে মেলাতে গিয়ে একসময় চরিত্রের মধ্যে হারিয়ে গিয়েছিলেন।
এত বিষয় থাকতে সুন্দরবন কেন? আজকাল ডট ইনের প্রশ্ন ছিল পরিচালক রাজদীপ ঘোষের কাছে। তাঁর যুক্তি, ‘‘অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তীর সঙ্গে জঙ্গল ভ্রমণের সময় অনেক বার সুন্দরবন গিয়েছে। যতবার গিয়েছি ততবার নতুন মনে হয়েছে। নতুন নতুন দিক আবিষ্কার করেছি। সেটা বিধবা পল্লি হোক বা বনবিবি-র মতো সংস্কার। যা ওই অঞ্চলের বাসিন্দাদের কাছে চিরসত্য। অঞ্চলটার প্রতি ভালবাসা থেকেই এই ছবি তৈরি। ইচ্ছে, আরও কয়েকটি ছবি এই অঞ্চলের উপরে বানাব।’’ ছবিতে পার্নোর অভিনয় নিয়ে উচ্ছ্বসিত রাজদীপ। জানিয়েছেন, তাঁর নির্বাচন যে সঠিক, সেটা ছবি দেখলেই দর্শক বুঝবেন। অত্যন্ত শক্তিশালী অভিনেত্রী। অভিনয় করতে গিয়ে জীবন্ত চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন। ছবিতে অন্ধকার দুনিয়ার মানুষ ‘জাহাঙ্গীর’। এই চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিব্যেন্দু। পার্নো পরে আবার ভালবাসা খুঁজে পাবেন গায়ক ইমনের মধ্যে। এই ভূমিকায় আর্য চৌধুরী। প্রেম পূর্ণতা পাবে? পরিচালকের অনুরোধ, এটুকু পর্দার জন্য তোলা থাক।
পরিচালকের আশা, ‘বনবিনি’ উৎসবে জায়গা করে নেওয়ায় ছবিটিকে ঘিরে দর্শকদের আগ্রহ বাড়বে। কারণ, ‘ভাল ছবি’র প্রতি দর্শকেরা এখনও আগ্রহ দেখান।
