আজকাল ওয়েবডেস্ক: সোমবার বাদল অধিবেশনের শুরুতে নিট ইস্যুতে উত্তাল সংসদ। অধিবেশন চলাকালীন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের ইস্তফার দাবিতে সরব হন বিরোধীরা। দেশের শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কংগ্রেস সাংসদ, বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীকে আক্রমণ করতেও পিছপা হননি তিনি। যা ঘিরে উত্তপ্ত সংসদে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন রাহুল গান্ধী ও ধর্মেন্দ্র প্রধান। আসরে নামেন সাংসদ অখিলেশ যাদবও।
নিট ইস্যু ঘিরে রাহুল গান্ধীর মন্তব্য, 'দেশে পরীক্ষা ব্যবস্থায় বড়সড় গোলমাল রয়েছে। শুধুমাত্র নিট নয়, সমস্ত বড় পরীক্ষাতেই সমস্যা রয়েছে। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সকলকে দোষ দিচ্ছেন। অথচ নিজের দোষ দেখতে পাচ্ছেন না। উনি হয়তো বুঝতেও পারছেন না, কী ঘটছে।'
রাহুল গান্ধীর এহেন মন্তব্যের পর ক্ষোভ উগরে ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, 'নিট প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ রয়েছে। এখনও প্রমাণিত হয়নি। মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। বিরোধী দলনেতার এই মন্তব্য দুর্ভাগ্যজনক। সিবিআই তদন্ত করছে। দোষীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। গত সাত বছরে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনও প্রমাণ নেই।'
এই আসরে নেমে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করে অখিলেশ যাদব বলেন, 'প্রশ্নপত্র ফাঁসের রেকর্ড গড়বে এই সরকার। কয়েকটি কেন্দ্রে দুই হাজারের বেশি পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। যতক্ষণ ধর্মেন্দ্র প্রধান শিক্ষা মন্ত্রকের ক্ষমতায় থাকবেন, ততক্ষণ পড়ুয়ারা সুবিচার পাবেন না।'
নিট ইস্যু ঘিরে রাহুল গান্ধীর মন্তব্য, 'দেশে পরীক্ষা ব্যবস্থায় বড়সড় গোলমাল রয়েছে। শুধুমাত্র নিট নয়, সমস্ত বড় পরীক্ষাতেই সমস্যা রয়েছে। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী সকলকে দোষ দিচ্ছেন। অথচ নিজের দোষ দেখতে পাচ্ছেন না। উনি হয়তো বুঝতেও পারছেন না, কী ঘটছে।'
রাহুল গান্ধীর এহেন মন্তব্যের পর ক্ষোভ উগরে ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, 'নিট প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ রয়েছে। এখনও প্রমাণিত হয়নি। মামলাটি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। বিরোধী দলনেতার এই মন্তব্য দুর্ভাগ্যজনক। সিবিআই তদন্ত করছে। দোষীদের গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। গত সাত বছরে পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের কোনও প্রমাণ নেই।'
এই আসরে নেমে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীকে কটাক্ষ করে অখিলেশ যাদব বলেন, 'প্রশ্নপত্র ফাঁসের রেকর্ড গড়বে এই সরকার। কয়েকটি কেন্দ্রে দুই হাজারের বেশি পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। যতক্ষণ ধর্মেন্দ্র প্রধান শিক্ষা মন্ত্রকের ক্ষমতায় থাকবেন, ততক্ষণ পড়ুয়ারা সুবিচার পাবেন না।'
