আজকাল ওয়েবডেস্ক: জিম্বাবোয়েকে ১০ উইকেটে উড়িয়ে সিরিজ পকেটে পুরলেন শুভমন গিলরা। এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ ৩-১ এ এগিয়ে গেল ভারত। শনিবার হারারে স্পোর্টস ক্লাবে চতুর্থ টি-২০ ম্যাচ ১০ উইকেটে জিতল ভারত। ওপেনিং জুটিতেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় টিম ইন্ডিয়া। ম্যাচের সেরা যশস্বী জয়েসওয়াল। ৫৩ বলে ৯৩ রানে অপরাজিত থাকেন বাঁ হাতি ওপেনার। ইনিংসে ছিল ২টি ছয়, ১৩টি চার। উইকেটের অন্য প্রান্তে ৩৯ বলে ৫৮ রানে অপরাজিত শুভমন গিল। প্রথমে ব্যাট করে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৫২ রান তোলে জিম্বাবোয়ে। জবাবে ওপেনিং জুটিতেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভারত। ২৮ বল বাকি থাকতেই জয়সূচক রান তুলে ফেলে টিম ইন্ডিয়া। 
জিম্বাবোয়ের মাটিতে হার দিয়ে সিরিজ শুরু হয় শুভমনদের। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচ থেকেই দাপুটে প্রত্যাবর্তন। দুরন্ত শতরান অভিষেক শর্মার। তৃতীয় ম্যাচে দায়িত্বশীল ইনিংস শুভমন গিলের। বল হাতে সফল ওয়াশিংটন সুন্দর। এদিন রানে ফিরলেন যশস্বী জয়েসওয়াল। বিশ্বকাপের দলে থাকলেও খেলা হয়নি একটিও ম্যাচ। প্রায় দেড় মাস পরে নেমে আগের দিন মারমুখী মেজাজে শুরু করেছিলেন। কিন্তু বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি। কিন্তু এদিন পুরোনো যশস্বীকে দেখা গেল। ২৯ বলে অর্ধশতরানে পৌঁছে যান। বিপক্ষের কোনও বোলারকে রেয়াত করেননি। ১৫৩ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ঝড়ের গতিতে রান তোলে ভারতের ওপেনিং জুটি। ব্যাক টু ব্যাক অর্ধশতরান গিলের। ২টি ছয়, ৬টি চারের সাহায্যে ৩৯ বলে ৫৮ রান করেন।
 
প্রথমে ব্যাট করে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৫২ রান তোলে জিম্বাবোয়ে। শুরুটা ভাল করে সিকন্দর রাজার দল। প্রথম উইকেটে ৬৩ রান যোগ করে। কিন্তু এরপর আর কোনও পার্টনারশিপ গড়ে ওঠেনি। সর্বোচ্চ রান সিকন্দর রাজার। ২৮ বলে ৪৬ রান করেন জিম্বাবোয়ের অধিনায়ক। কিন্তু দলকে জেতাতে পারেননি। জোড়া উইকেট নেন খলিল আহমেদ। রবি বিষ্ণোই ছাড়া সবাই উইকেট পায়। সিরিজের শেষ ম্যাচে রবিবার।
জিম্বাবোয়ের মাটিতে হার দিয়ে সিরিজ শুরু হয় শুভমনদের। কিন্তু দ্বিতীয় ম্যাচ থেকেই দাপুটে প্রত্যাবর্তন। দুরন্ত শতরান অভিষেক শর্মার। তৃতীয় ম্যাচে দায়িত্বশীল ইনিংস শুভমন গিলের। বল হাতে সফল ওয়াশিংটন সুন্দর। এদিন রানে ফিরলেন যশস্বী জয়েসওয়াল। বিশ্বকাপের দলে থাকলেও খেলা হয়নি একটিও ম্যাচ। প্রায় দেড় মাস পরে নেমে আগের দিন মারমুখী মেজাজে শুরু করেছিলেন। কিন্তু বেশিক্ষণ টিকে থাকতে পারেননি। কিন্তু এদিন পুরোনো যশস্বীকে দেখা গেল। ২৯ বলে অর্ধশতরানে পৌঁছে যান। বিপক্ষের কোনও বোলারকে রেয়াত করেননি। ১৫৩ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে ঝড়ের গতিতে রান তোলে ভারতের ওপেনিং জুটি। ব্যাক টু ব্যাক অর্ধশতরান গিলের। ২টি ছয়, ৬টি চারের সাহায্যে ৩৯ বলে ৫৮ রান করেন।
প্রথমে ব্যাট করে ৭ উইকেটের বিনিময়ে ১৫২ রান তোলে জিম্বাবোয়ে। শুরুটা ভাল করে সিকন্দর রাজার দল। প্রথম উইকেটে ৬৩ রান যোগ করে। কিন্তু এরপর আর কোনও পার্টনারশিপ গড়ে ওঠেনি। সর্বোচ্চ রান সিকন্দর রাজার। ২৮ বলে ৪৬ রান করেন জিম্বাবোয়ের অধিনায়ক। কিন্তু দলকে জেতাতে পারেননি। জোড়া উইকেট নেন খলিল আহমেদ। রবি বিষ্ণোই ছাড়া সবাই উইকেট পায়। সিরিজের শেষ ম্যাচে রবিবার।
