১. বদ্ধকোণাসন : এটি বাটারফ্লাই পোজ নামেও পরিচিত। প্রজাপতি যেমন ভাবে পাখা ঝাপটায়, ঠিক সে ভাবেই করতে হয় এই ব্যায়াম। যোগা ম্যাটে সোজা হয়ে বসে দু'পায়ের গোড়ালি কোলের কাছে টেনে নিন। দু'হাত দিয়ে পায়ের পাতা ধরুন। প্রজাপতির ডানার মত পায়ের হাঁটু উপর নিচ করুন। শরীরের ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়াতে এবং টেনশন কমাতে এই যোগা উপকারী।
২. মৎস্য আসন: নাম শুনেই বোঝা যায় এই আসনটি মাছের চলনের অনুকরণে তৈরি। যোগাম্যাটে সোজা হয়ে শুয়ে পড়ুন। দু'হাত কোমরের তলায় রাখুন। মাথা ও হিপের উপরে ভর করে শরীর উপর দিকে তোলার চেষ্টা করুন। এই আসন ডিপব্রিদিং করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি মেটাবলিজম যথাযথ রাখতে সাহায্য করে।
৩. অধোমুখ শবাসন: এটি ডাউনওয়ার্ড ডগ পোজ নামেও পরিচিত। যোগাম্যাটে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে হাত মেঝেতে ছোঁয়ান। শরীর স্ট্রেচ করুন। এতে শিরদাঁড়া, হ্যামস্ট্রিং নমনীয় হয়। পায়ের জোর বাড়ে।
৪. ক্যাট পোজ: বিড়াল যেভাবে আড়মোড়া ভাঙে, সেভাবেই এই আসন করতে হয়। হাঁটু ও হাতের উপর ভর করে যোগাম্যাটে বসুন। মাথা নিচু করে পিঠ উপরের দিকে তোলার চেষ্টা করুন। শিরদাঁড়া ভাল রাখতে ও কোমরের ব্যথা কমাতে এই ব্যায়াম খুব উপকারী।
৫. ভুজঙ্গ আসন: এই পোজটি সাপের মতো। মেঝেতে উপুড় হয়ে শুয়ে দু'হাতে ভর করে শরীর উপরের দিকে তোলার চেষ্টা করুন। মানসিক চাপ কমাতে ও ফ্লেক্সিবিলিটি বাড়াতে এই আসন উপকারী।