আজকাল ওয়েবডেস্ক: ‘স্বাস্থ্যই সম্পদ’। স্বাস্থ্যের সুরক্ষার জন্য লিভার বা যকৃত মানবশরীরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অস্বাস্থ্যকর অভ্যাসগুলি আপনার লিভা রের সুরক্ষার জন্য আজই বন্ধ করা উচিত। যেমন অত্যধিক মদ্যপান, অত্যধিক ধূমপান লিভারের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে এবং ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। লিভারের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখতে অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত। অত্যধিক মদ্যপান লিভারে ফ্যাট জমতে সাহায্য করে। এর ফলে ফ্যাটি লিভার, সিরোসিস অফ লিভার অথবা ক্যান্সার হতে পারে। অত্যধিক ধূমপান করলে শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ, লাং বা ফুসফুসে ক্যান্সার হতে পারে। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে গ্যাস অম্বল, বমি–বমি ভাব, মাথাঘোরা, চোখের উপর প্রভাব পড়তে পারে। অতিরিক্ত মদ্যপান, ধূমপান অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বাড়িয়ে লিভারের ক্ষতি করে। এটা লিভারের কোষগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা দরকার। যে সমস্ত খাদ্যে অত্যধিক চিনি, তেল এবং ঝাল–মশলা থাকে, তা ফ্যাট বাড়াতে, লিভারের রোগ এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের মতো অনেক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। সেগুলি বর্জন করা উচিত। ফ্যাটি লিভার রোগ বৃদ্ধি বা রোগের প্রসার ঘটিয়ে লিভারের ক্ষতি করে।
একটি সুষম ডায়েট চার্ট করা উচিত যাতে কম চিনি, শাকসবজি, পুষ্টিকর খাবার, দুধ, ফল ও প্রোটিনযুক্ত খাবার থাকে। সারাদিনে পর্যাপ্ত জল খাওয়া উচিত। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে দিনে ৩–৪ লিটার জল খেতে খেতে হবে।
পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা বিশ্রাম না নিলে লিভারের কোষগুলির ক্ষতি হতে পারে। এর ফলে বিপাকীয় প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। এতে লিভারের নানারকম সমস্যা হতে পারে।
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা দরকার। যে সমস্ত খাদ্যে অত্যধিক চিনি, তেল এবং ঝাল–মশলা থাকে, তা ফ্যাট বাড়াতে, লিভারের রোগ এবং ইনসুলিন প্রতিরোধের মতো অনেক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। সেগুলি বর্জন করা উচিত। ফ্যাটি লিভার রোগ বৃদ্ধি বা রোগের প্রসার ঘটিয়ে লিভারের ক্ষতি করে।
একটি সুষম ডায়েট চার্ট করা উচিত যাতে কম চিনি, শাকসবজি, পুষ্টিকর খাবার, দুধ, ফল ও প্রোটিনযুক্ত খাবার থাকে। সারাদিনে পর্যাপ্ত জল খাওয়া উচিত। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে দিনে ৩–৪ লিটার জল খেতে খেতে হবে।
পাশাপাশি পর্যাপ্ত ঘুম দরকার। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বা বিশ্রাম না নিলে লিভারের কোষগুলির ক্ষতি হতে পারে। এর ফলে বিপাকীয় প্রক্রিয়া ব্যাহত হয়। এতে লিভারের নানারকম সমস্যা হতে পারে।
