আজকাল ওয়েবডেস্ক: ১৯৯০ এর দশক থেকে ৫০ বছরের কম বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে কোলন বা কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের হার বৃদ্ধি পেয়েছে। দাবি সমীক্ষার! মধ্য বয়সের তরুণ-তরুণীরাও এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। ফলে চিন্তা বাড়াচ্ছে কোলন ক্যান্সার। এই রোগকে প্রাথমিকভাবে চেনার উপায় কী? সেই নিয়ে কী বলছেন চিকিৎসক?
ঠিক কী কারণে এই রোগের প্রকোপ বাড়ছে সেই নিয়ে কোনও বিশ্লেষণ নেই। কেন এই রোগ হয়, সে সম্পর্কেও নিশ্চিত তথ্য নেই। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, জীবনধারা এবং পরিবেশগত কিছু, কারণে এই মারণ রোগ দানা বাঁধে শরীরে। এবং এই রোগের একটি আশ্চর্যজনক একটি উপসর্গ হল "পেন্সিল স্টুল"!
 এমন অনেক রোগী আছেন যাদের মল অনেক বেশি পাতলা, পেন্সিলের আকারের হয়। যা নাকি কোলোরেক্টাল ক্যান্সারে রোগীদের মধ্যে খুব স্বাভাবিক। সাধারণত মলের আকারের একটি নির্দিষ্ট ধরণ থাকে। তাতে কোনও গড়বড় মানেই কিছু না কিছু শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত আপনি। চিকিৎসকের মতে, বাওয়েল হ্যাবিট বদলে যাওয়া মানেই সমস্যা জটিল। এর সঙ্গে যদি মলত্যাগের সময় রক্তপাত হয়, এবং পেটে ব্যাথা হয় তবে দেরি না করে ডাক্তারি পরামর্শ নিন। চিকিৎসকের মতে, হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়াও
কোলন ক্যান্সারের একটি বড় উপসর্গ।