আজকাল ওয়েবডেস্ক: নিউজিল্যান্ডের কাছে ঘরের মাঠে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর ক্রিকেটারদের ঘরোয়া ক্রিকেট না খেলা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। পরিসংখ্যান বলছে, বিরাট শেষ রনজি খেলেছিলেন ২০১২ সালে। আর শচীন খেলেছিলেন ২০১৩ সালে।
২০০৬–০৭ মরসুমে রনজি ফাইনাল খেলেছিল বাংলা ও মুম্বই। ফাইনালের কিছুদিন আগেই ছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে চার ম্যাচের একদিনের সিরিজ। সেই সিরিজ খেলেই ১ ফেব্রুয়ারি শচীন, সৌরভ, জাহির, অজিত আগরকার চলে এসেছিলেন ভদোদরা। রনজি ফাইনাল খেলতে।
সেই ফাইনালে জিতেছিল মুম্বই। শচীন করেছিলেন শতরান। সৌরভ দ্বিতীয় ইনিংসে ৯০ করেছিলেন। বল হাতে কামাল করেছিলে মুম্বইয়ের জাহির খান।
সেবার ২–৬ ফেব্রুয়ারি ছিল ফাইনাল। সেই ফাইনাল খেলেই সৌরভ, শচীনরা চলে গিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে সিরিজ খেলতে। মাত্র ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে। তখন ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে কেউ ভাবত না।
আর এখন ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের কথা ভেবে অনেককে বিশ্রাম দেওয়া হয়। প্রাক্তন ভারতীয় ওপেনার দেবাং গান্ধীর কথায়, ‘২০০০ সালে রনজি সেমিফাইনালে তামিলনাড়ুর বিরুদ্ধে দ্বিশতরান করেছিল শচীন। তারপর ফাইনাল খেলেছিল শচীন হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে। যে দলে আজহার, লক্ষ্ণণ ছিল। শচীন প্রথম ইনিংসে অর্ধশতরান ও দ্বিতীয় ইনিংসে শতরান করেছিল।’
আর কোহলি শেষ রনজি খেলেছিলেন ২০১২ সালে গাজিয়াবাদে উত্তরপ্রদেশের বিরুদ্ধে। আর রোহিত শেষ রনজি খেলেছেন ২০১৫ সালে।
