আজকাল ওয়েবডেস্ক: ওড়িশার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় লেগের সেমিফাইনালে একটা টিফো ঝুলিয়েছিলেন মোহনবাগান সমর্থকরা যেখানে দেখা গিয়েছিল ব্যারেটো থেকে ওডাফা, ওডাফা থেকে সোনি হয়ে ক্লাবের ব্যাটন উঠে আসছে দিমিত্রি পেত্রাতোসের হাতে। সেই পেত্রোতোসই ফাইনালের আগে সবুজ মেরুনের অন্যতম ভরসা। কলকাতায় ফাইনাল, গ্যালারি ভর্তি সমর্থকের প্রসঙ্গ উঠতেই দিমি বললেন, ‘কলকাতা আমার বাড়ি। স্টেডিয়াম জুড়ে দারণ পরিবেশ থাকবে। আমি আমার সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব’।
ফেরান্দো যুগ কিংবা হাবাস যুগ দুটোতেই গোল করা এবং করানোতে বড় দায়িত্ব পালন করেছেন পেত্রাতোস। নিজের সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন দুই কোচকে আর সতীর্থদের। বললেন, ‘দুই কোচের কাছেই অনেক কিছু শিখেছি। সতীর্থরাও প্রচুর ভাল ভাল বল সাপ্লাই দিয়েছে। সমর্থকেরাও প্রচুর এনার্জি দেয় মাঠে’। শুধু তাই নয় এখনও পর্যন্ত নিজের কেরিয়ারের সেরা সময়টা কেটেছে মোহনবাগানেই সেটাও স্বীকার করে নিলেন তিনি। বললেন, ‘এরকম সমর্থক আগে আমি দেখিনি। ৯০ মিনিট ধরে ওরা যেভাবে আমাদের জন্য গলা ফাটায় তাতেই আমরা এনার্জি পাই। আমার দেখা সেরা ক্লাবগুলোর মধ্যে মোহনবাগান একটা’। পরের সিজনেও কী তাহলেই মোহনবাগানেই? দিমির সংক্ষিপ্ত উত্তর, ‘দেখা যাক’।
ফেরান্দো যুগ কিংবা হাবাস যুগ দুটোতেই গোল করা এবং করানোতে বড় দায়িত্ব পালন করেছেন পেত্রাতোস। নিজের সাফল্যের কৃতিত্ব দিলেন দুই কোচকে আর সতীর্থদের। বললেন, ‘দুই কোচের কাছেই অনেক কিছু শিখেছি। সতীর্থরাও প্রচুর ভাল ভাল বল সাপ্লাই দিয়েছে। সমর্থকেরাও প্রচুর এনার্জি দেয় মাঠে’। শুধু তাই নয় এখনও পর্যন্ত নিজের কেরিয়ারের সেরা সময়টা কেটেছে মোহনবাগানেই সেটাও স্বীকার করে নিলেন তিনি। বললেন, ‘এরকম সমর্থক আগে আমি দেখিনি। ৯০ মিনিট ধরে ওরা যেভাবে আমাদের জন্য গলা ফাটায় তাতেই আমরা এনার্জি পাই। আমার দেখা সেরা ক্লাবগুলোর মধ্যে মোহনবাগান একটা’। পরের সিজনেও কী তাহলেই মোহনবাগানেই? দিমির সংক্ষিপ্ত উত্তর, ‘দেখা যাক’।
