আজকাল ওয়েবডেস্ক: ২৩০ রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই বিপর্যস্ত ইংল্যান্ড। অর্ধেক দল প্যাভিলিয়নে ফিরে গিয়েছে। ১৬ ওভারের শেষে ৫ উইকেট হারিয়ে ইংল্যান্ডের রান ৫৪। মাত্র ৯ রানে ৪ উইকেট হারায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। সৌজন্যে যশপ্রীত বুমরা এবং মহম্মদ শামির আগুনে বোলিং। বিনা উইকেটে ৩০ রান থেকে ৪ উইকেটে ৩৯। জোড়া উইকেট বুমরা, শামির। দু'জনেই হ্যাটট্রিকের মুখে ছিলেন। শেষপর্যন্ত সেটা না হলেও দুর্ধর্ষ বোলিংয়ে শুরুতেই ব্রিটিশ দর্প চূর্ণ করে ভারতের দুই পেসার। লখনউয়ের উইকেটে ২৩০ রান তাড়া করে জেতা যে সহজ হবে না সেটা জানাই ছিল। কিন্তু এইভাবে আত্মসমর্পণ করবে ব্রিটিশরা, বোঝা যায়নি।
পাঁচ ম্যাচের মধ্যে চারটে হেরে আগেই সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে গিয়েছেন বাটলাররা। ভারতের বিরুদ্ধে ছিল সম্মানের লড়াই। সেই মর্যাদার লড়াইয়েও ব্যাকফুটে ইংল্যান্ড। নিজের তৃতীয় ওভারে পরপর ডেভিড মালান (১৬) এবং জো রুটকে (০) ফেরান বুমরা। প্লেড অন হন মালান। পরের বলেই এলবিডব্লিউ রুট। এরপর দুই ওভারে ব্যাক টু ব্যাক বলে বেন স্টোকস (০) এবং জনি বেয়ারস্টোকে (১৪) বোল্ড করেন শামি। দুটো বলই দুর্দান্ত। দুই ভারতীয় পেসারের আগুনে বোলিংয়ে ধরাশায়ী ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার। কুলদীপের বলে বোল্ড হন বাটলার (১০)। ৫২ রানে ৫ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। আশ্চর্যের বিষয় হল, পাঁচজন ব্যাটারই আইপিএল খেলে। অর্থাৎ ভারতীয় পিচ সম্বন্ধে অবগত। একইসঙ্গে গত দু'বছরে লখনউয়ের পিচেও খেলেছেন। ক্রিজে রয়েছেন মঈন আলি এবং লিভিংস্টোন। দু'জনের কেউই ছন্দে নেই। এই জায়গা থেকে জেতা ইংল্যান্ডের জেতা কার্যত অসম্ভব।
পাঁচ ম্যাচের মধ্যে চারটে হেরে আগেই সেমিফাইনালের দৌড় থেকে ছিটকে গিয়েছেন বাটলাররা। ভারতের বিরুদ্ধে ছিল সম্মানের লড়াই। সেই মর্যাদার লড়াইয়েও ব্যাকফুটে ইংল্যান্ড। নিজের তৃতীয় ওভারে পরপর ডেভিড মালান (১৬) এবং জো রুটকে (০) ফেরান বুমরা। প্লেড অন হন মালান। পরের বলেই এলবিডব্লিউ রুট। এরপর দুই ওভারে ব্যাক টু ব্যাক বলে বেন স্টোকস (০) এবং জনি বেয়ারস্টোকে (১৪) বোল্ড করেন শামি। দুটো বলই দুর্দান্ত। দুই ভারতীয় পেসারের আগুনে বোলিংয়ে ধরাশায়ী ইংল্যান্ডের টপ অর্ডার। কুলদীপের বলে বোল্ড হন বাটলার (১০)। ৫২ রানে ৫ উইকেট হারায় ইংল্যান্ড। আশ্চর্যের বিষয় হল, পাঁচজন ব্যাটারই আইপিএল খেলে। অর্থাৎ ভারতীয় পিচ সম্বন্ধে অবগত। একইসঙ্গে গত দু'বছরে লখনউয়ের পিচেও খেলেছেন। ক্রিজে রয়েছেন মঈন আলি এবং লিভিংস্টোন। দু'জনের কেউই ছন্দে নেই। এই জায়গা থেকে জেতা ইংল্যান্ডের জেতা কার্যত অসম্ভব।
